ঢাকা ০২:৩৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫

দুর্গাপূজায় কোনো শঙ্কা নেই, দৃঢ়ভাবে দায়িত্ব পালন করবে পুলিশ

  • আপডেট সময় : ০৮:৫৫:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর ২০২৪
  • ৯৩ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : আসন্ন দুর্গাপূজায় কোনো ধরনের শঙ্কা নেই বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, এবারের পূজা খুব ভালোভাবে হবে। কোনো ধরনের অসুবিধা হবে না। এজন্য আপনাদেরও সহযোগিতা চাই। প্রতিবারতো পুলিশ ও আনসার সদস্য থাকে, এবার বাড়তি র‌্যাব, বিজিবি ও সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) সকালে গাজীপুরের বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। তিনি বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় আমাদের জনসংখ্যা ছিল ৭ কোটি। এখন জনসংখ্যা বেড়েছে কিন্তু আবাদযোগ্য ভূমি বাড়েনি। মনে রাখতে হবে, দেশের জন্য সবচেয়ে বেশি অংশগ্রহণ এই কৃষিক্ষেত্র। কৃষির উন্নতির জন্য কাজ করছে এই ইনস্টিটিউট। সম্প্রতি বন্যা কবলিত কৃষকদের মাঝে বীজ, চারা এবং নগদ অর্থ পাঠানো হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পূজাকে কেন্দ্র করে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। এমন প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা বলেন, এটি দেখার দায়িত্ব আপনাদের। আমার এলাকায় কোনো সমস্যা হয়নি, আপনাদের গাজীপুরে কোথায় সমস্যা হয়েছে সেটি লিখেন। তাহলেই সবাই পরিস্থিতি বুঝবে। মব কালচার আগেও ছিল, এখন সেটি রোধ করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি জনসচেতনতা বাড়াতে হবে। বাজার সিন্ডিকেটের বিষয়ে উপদেষ্টা বলেন, বাজার নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হচ্ছে। আমার মনে হয় খুব শিগগিরই বাজার একটি সহনীয় পর্যায়ে চলে আসবে। যদি কোনো সিন্ডিকেট থাকে সেটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ভেঙে দেবে। এ সময়ে অন্যদের মধ্যে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক আব্দুল্লাহ ইউছুব আখন্দ, কৃষি সচিব মো. এমদাদ উল্লাহ মিয়া, জেলা প্রাশাসক নাফিসা আরিফীন, পুলিশ সুপার আবুল কালাম আযাদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অত্যন্ত দৃঢ়ভাবে দায়িত্ব পালন করবে পুলিশ: রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সময় পুলিশি ব্যবস্থা ভেঙে পড়লেও বাহিনীর চেইন অব কমান্ড এখন ফিরে এসেছে বলে মনে করেন ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার মাইনুল হাসান। তিনি বলেছেন, “আপনারা আগস্ট মাসের ৫-৬ তারিখে যে অবস্থাটা দেখেছেন, আজকে আপনারাই বলুন পুলিশ কী অবস্থায় আছে। একসময় পুলিশ কর্মবিরতি দিয়েছিল, পরে তারা কাজ শুরু করেছে। “আমরা বললে তো হবে না, মনে করি আপনারাও একমত হবেন- পুলিশ অনেক ‘অ্যাকটিভ রোলে’ ফেরত এসেছে। এই পূজা অনুষ্ঠানে আমরা অত্যন্ত দৃঢ়ভাবে আমাদের দায়িত্ব-কর্তব্য পালন করব, এতে কোনো ব্যত্যয় ঘটবে না।”
মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) ঢাকেশ্বরী মন্দিরে দুর্গাপূজার নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। ঢাকা মহানগরীতে এবার ২৫৩টি পূজামণ্ডপে পূজা অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় মণ্ডপ আছে ১৩১টি এবং উত্তর সিটি করপোরেশনে এ সংখ্যা ১২২। প্রতিটি মণ্ডপে ‘বিশেষ নিরাপত্তা’ ব্যবস্থা থাকবে জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, “প্রতিটিতে ফিক্সড পুলিশ মোতায়েন থাকবে, থানা পুলিশের মাধ্যমে টহল ও চেকপোস্ট ব্যবস্থা পরিচালিত হবে। “উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন সিসি ক্যামেরা থাকবে, আর্চওয়ে-মেটাল ডিটেক্টরের মাধ্যমে তল্লাশি কার্যক্রম চালানো হবে। এছাড়া স্বেচ্ছাসেবক মোতায়েনের পাশাপাশি সাদা পোশাকে ডিবি পুলিশ দায়িত্ব পালন করবে।” তিনি বলেন, “অগ্নি নিরাপত্তা ব্যবস্থাসহ সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎব্যবস্থা সচল রাখতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনীয় সংখ্যক আনসার সদস্য মোতায়েন থাকবেন। “একইসাথে আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা এবং র‌্যাব সদস্যরা তাদের টহল কার্যক্রমসহ অন্যান্য নিরপত্তা কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।”
ডিএমপি কমিশনার জানান, পূজা চলাকালে যান চলাচল স্বাভাবিক রাখার জন্য প্রয়োজনীয় ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা থাকবে। পুরান ঢাকায় রাস্তা সরু হওয়ায় সেখানে যাতে যানজট তৈরি হয়, সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। মাইনুল হাসান বলেন, “রোববার দশমীর দিন বিসর্জনের মধ্য দিয়ে দুর্গাপূজা শেষ। এবার ঢাকা মহানগরীতে বিসর্জনের জন্য ১৫টি স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। “বিসর্জন শোভাযাত্রার জন্য বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। বিসর্জন স্থানে নৌ-পুলিশের টহলের পাশাপাশি ফায়ার ব্রিগেডকে অনুরোধ করেছি বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য।”
যেকোনো প্রয়োজনে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোন করে সহায়তা নেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, “পূজার দিনগুলোতে মণ্ডপে আগত ভক্তবৃন্দের প্রতি বিভিন্ন চেকপোস্টে পুলিশসহ বিভিন্ন নিরাপত্তাকর্মীদের সহায়তা করার জন্য অনুরোধ করছি। “সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে বিসর্জনের সকল কাজ সম্পাদনের জন্য সকল পূজা উদযাপন কমিটি ও ভক্তদের প্রতি অনুরোধ করছি।” পটকা ও আতশবাজি ব্যবহার না করতে এবং বিসর্জন শোভাযাত্রার সময় উচ্চস্বরে সাউন্ড সিস্টেম ব্যবহার না করারও অনুরোধ জানান তিনি। এ বছর দুর্গোৎসব কোনো বাধা-বিঘ্ন ছাড়াই ‘অত্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে’ অনুষ্ঠিত হবে বলে আশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, “এবারের দুর্গাপূজায় আমাদের জানা মতে এমন কোনো আশঙ্কা নেই, কোনো ঝুঁকি আমরা দেখছি না।”

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

দুর্গাপূজায় কোনো শঙ্কা নেই, দৃঢ়ভাবে দায়িত্ব পালন করবে পুলিশ

আপডেট সময় : ০৮:৫৫:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : আসন্ন দুর্গাপূজায় কোনো ধরনের শঙ্কা নেই বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, এবারের পূজা খুব ভালোভাবে হবে। কোনো ধরনের অসুবিধা হবে না। এজন্য আপনাদেরও সহযোগিতা চাই। প্রতিবারতো পুলিশ ও আনসার সদস্য থাকে, এবার বাড়তি র‌্যাব, বিজিবি ও সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) সকালে গাজীপুরের বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। তিনি বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় আমাদের জনসংখ্যা ছিল ৭ কোটি। এখন জনসংখ্যা বেড়েছে কিন্তু আবাদযোগ্য ভূমি বাড়েনি। মনে রাখতে হবে, দেশের জন্য সবচেয়ে বেশি অংশগ্রহণ এই কৃষিক্ষেত্র। কৃষির উন্নতির জন্য কাজ করছে এই ইনস্টিটিউট। সম্প্রতি বন্যা কবলিত কৃষকদের মাঝে বীজ, চারা এবং নগদ অর্থ পাঠানো হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পূজাকে কেন্দ্র করে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। এমন প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা বলেন, এটি দেখার দায়িত্ব আপনাদের। আমার এলাকায় কোনো সমস্যা হয়নি, আপনাদের গাজীপুরে কোথায় সমস্যা হয়েছে সেটি লিখেন। তাহলেই সবাই পরিস্থিতি বুঝবে। মব কালচার আগেও ছিল, এখন সেটি রোধ করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি জনসচেতনতা বাড়াতে হবে। বাজার সিন্ডিকেটের বিষয়ে উপদেষ্টা বলেন, বাজার নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হচ্ছে। আমার মনে হয় খুব শিগগিরই বাজার একটি সহনীয় পর্যায়ে চলে আসবে। যদি কোনো সিন্ডিকেট থাকে সেটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ভেঙে দেবে। এ সময়ে অন্যদের মধ্যে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক আব্দুল্লাহ ইউছুব আখন্দ, কৃষি সচিব মো. এমদাদ উল্লাহ মিয়া, জেলা প্রাশাসক নাফিসা আরিফীন, পুলিশ সুপার আবুল কালাম আযাদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অত্যন্ত দৃঢ়ভাবে দায়িত্ব পালন করবে পুলিশ: রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সময় পুলিশি ব্যবস্থা ভেঙে পড়লেও বাহিনীর চেইন অব কমান্ড এখন ফিরে এসেছে বলে মনে করেন ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার মাইনুল হাসান। তিনি বলেছেন, “আপনারা আগস্ট মাসের ৫-৬ তারিখে যে অবস্থাটা দেখেছেন, আজকে আপনারাই বলুন পুলিশ কী অবস্থায় আছে। একসময় পুলিশ কর্মবিরতি দিয়েছিল, পরে তারা কাজ শুরু করেছে। “আমরা বললে তো হবে না, মনে করি আপনারাও একমত হবেন- পুলিশ অনেক ‘অ্যাকটিভ রোলে’ ফেরত এসেছে। এই পূজা অনুষ্ঠানে আমরা অত্যন্ত দৃঢ়ভাবে আমাদের দায়িত্ব-কর্তব্য পালন করব, এতে কোনো ব্যত্যয় ঘটবে না।”
মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) ঢাকেশ্বরী মন্দিরে দুর্গাপূজার নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। ঢাকা মহানগরীতে এবার ২৫৩টি পূজামণ্ডপে পূজা অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় মণ্ডপ আছে ১৩১টি এবং উত্তর সিটি করপোরেশনে এ সংখ্যা ১২২। প্রতিটি মণ্ডপে ‘বিশেষ নিরাপত্তা’ ব্যবস্থা থাকবে জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, “প্রতিটিতে ফিক্সড পুলিশ মোতায়েন থাকবে, থানা পুলিশের মাধ্যমে টহল ও চেকপোস্ট ব্যবস্থা পরিচালিত হবে। “উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন সিসি ক্যামেরা থাকবে, আর্চওয়ে-মেটাল ডিটেক্টরের মাধ্যমে তল্লাশি কার্যক্রম চালানো হবে। এছাড়া স্বেচ্ছাসেবক মোতায়েনের পাশাপাশি সাদা পোশাকে ডিবি পুলিশ দায়িত্ব পালন করবে।” তিনি বলেন, “অগ্নি নিরাপত্তা ব্যবস্থাসহ সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎব্যবস্থা সচল রাখতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনীয় সংখ্যক আনসার সদস্য মোতায়েন থাকবেন। “একইসাথে আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা এবং র‌্যাব সদস্যরা তাদের টহল কার্যক্রমসহ অন্যান্য নিরপত্তা কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।”
ডিএমপি কমিশনার জানান, পূজা চলাকালে যান চলাচল স্বাভাবিক রাখার জন্য প্রয়োজনীয় ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা থাকবে। পুরান ঢাকায় রাস্তা সরু হওয়ায় সেখানে যাতে যানজট তৈরি হয়, সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। মাইনুল হাসান বলেন, “রোববার দশমীর দিন বিসর্জনের মধ্য দিয়ে দুর্গাপূজা শেষ। এবার ঢাকা মহানগরীতে বিসর্জনের জন্য ১৫টি স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। “বিসর্জন শোভাযাত্রার জন্য বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। বিসর্জন স্থানে নৌ-পুলিশের টহলের পাশাপাশি ফায়ার ব্রিগেডকে অনুরোধ করেছি বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য।”
যেকোনো প্রয়োজনে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোন করে সহায়তা নেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, “পূজার দিনগুলোতে মণ্ডপে আগত ভক্তবৃন্দের প্রতি বিভিন্ন চেকপোস্টে পুলিশসহ বিভিন্ন নিরাপত্তাকর্মীদের সহায়তা করার জন্য অনুরোধ করছি। “সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে বিসর্জনের সকল কাজ সম্পাদনের জন্য সকল পূজা উদযাপন কমিটি ও ভক্তদের প্রতি অনুরোধ করছি।” পটকা ও আতশবাজি ব্যবহার না করতে এবং বিসর্জন শোভাযাত্রার সময় উচ্চস্বরে সাউন্ড সিস্টেম ব্যবহার না করারও অনুরোধ জানান তিনি। এ বছর দুর্গোৎসব কোনো বাধা-বিঘ্ন ছাড়াই ‘অত্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে’ অনুষ্ঠিত হবে বলে আশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, “এবারের দুর্গাপূজায় আমাদের জানা মতে এমন কোনো আশঙ্কা নেই, কোনো ঝুঁকি আমরা দেখছি না।”