ঢাকা ০১:৫০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫

দুই উৎসব থেকে ২৮টি পুরস্কার পেলো বান্নাহর তিন ফিকশন

  • আপডেট সময় : ১২:৪৬:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • ৮১ বার পড়া হয়েছে

বিনোদন ডেস্ক : ুটি চলচ্চিত্র উৎসবে অংশ নিয়ে ৩টি ফিকশনের জন্য ২৮টি পুরস্কার অর্জন করেছেন বাংলাদেশের নির্মাতা মাবরুর রশীদ বান্নাহ! সংখ্যার বিচারে যা বিস্ময়কর অথবা রেকর্ড। ২৪ ফেব্রুয়ারি সকালে পুরস্কারগুলোর ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট গ্রহণ করেন এ নির্মাতা। দুটো উৎসবই অনুষ্ঠিত হয়েছে ভারতের মহারাষ্ট্রে। আর পুরস্কৃত হওয়া কাজ তিনটি হলো ‘আশ্রয়’, ‘মায়ের ডাক’ ও ‘সুইপার ম্যান’। গেল ডিসেম্বরে শুরু হয়েছিলো ‘নেক্সজেন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব’ এবং ‘প্যারাডক্স আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব’। সেখানে নিজের পরিচালিত উক্ত ৩টি ফিকশনকে স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র হিসেবে সাবমিট করেছিলেন বান্নাহ। এভাবেই তিনি একসঙ্গে ২৮টি পুরস্কার অর্জন করেন।
বান্নাহ জানান, ‘নেক্সজেন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব’ থেকে ৫ ক্যাটাগরিতে সেরা স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র, সেরা অভিনেত্রী, সেরা শিশুশিল্পী, সেরা চিত্রনাট্য ও সেরা সিনেমাটোগ্রাফিতে মোট ৭টি পুরস্কার জিতে নেয় ‘আশ্রয়’। সেরা চলচ্চিত্র, সেরা পরিচালক, সেরা অভিনেত্রী, সেরা সম্পাদক, সেরা গল্প ও সেরা চিত্রনাট্যকার হিসেবে ৭টি পুরস্কার পায় ‘মায়ের ডাক’। অন্যদিকে, ‘সুইপার ম্যান’ জিতে নেয় সেরা চলচ্চিত্র, সেরা পরিচালক, সেরা সম্পাদক, সেরা গল্প ও সেরা সিনেমাটোগ্রাফি হিসেবে ৫ পুরস্কার। এছাড়াও, ‘প্যারাডক্স আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব’ এ সেরা চলচ্চিত্র, সেরা অভিনেত্রী ও সেরা শিশুশিল্পী হিসেবে ৩টি পুরস্কার জিতে নেয় ‘আশ্রয়’। ‘মায়ের ডাক’ একইভাবে ৩ ক্যাটাগরিতে ৪টি পুরস্কার লাভ করেন। আর সেরা চলচ্চিত্র ও সেরা পরিচালক হিসেবে ‘সুইপার ম্যান’ জিতে নেয় ২টি পুরস্কার।
মাবরুর রশীদ বান্নাহ বলেন, ‘‘ফেস্টিভালের গুরুত্ব কিন্তু অনেক রকমেরই হয়। পৃথিবীর সেরা ৫০টা উৎসবের মধ্যে একটি হচ্ছে ‘নেক্সজেন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব’। আমি এক্সপেরিমেন্টের জায়গা থেকে অংশ নিয়েছিলাম যে, দেখি অংশ নিয়ে কী হয়! শুধুমাত্র অ্যাপ্রিসিয়েশনের জন্য সাবমিট করেছিলাম, কিন্তু লাকিলি শুধু অ্যাপ্রিসিয়েশন নয়, অ্যাওয়ার্ডও জিতে নিয়ে আসে আমার কাজ, তাও ২৮টি। আমি তিনটি কাজ নিয়েই আশাবাদী ছিলাম যে কাজগুলো দেখে প্রশংসা পাবো কিন্তু এত বেশি সম্মাননা পাবো, সেটা আশা করিনি। এটা পুরো অপ্রত্যাশিত ছিলো। কাজটির সাথে জড়িত প্রযোজক ও শিল্পীদের কাছে কৃতজ্ঞতা জানাই।’

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

এই রক্তস্রোত যেন বৃথা না যায়, ঐক্য বজায় রাখতে হবে: খালেদা জিয়া

দুই উৎসব থেকে ২৮টি পুরস্কার পেলো বান্নাহর তিন ফিকশন

আপডেট সময় : ১২:৪৬:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২২

বিনোদন ডেস্ক : ুটি চলচ্চিত্র উৎসবে অংশ নিয়ে ৩টি ফিকশনের জন্য ২৮টি পুরস্কার অর্জন করেছেন বাংলাদেশের নির্মাতা মাবরুর রশীদ বান্নাহ! সংখ্যার বিচারে যা বিস্ময়কর অথবা রেকর্ড। ২৪ ফেব্রুয়ারি সকালে পুরস্কারগুলোর ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট গ্রহণ করেন এ নির্মাতা। দুটো উৎসবই অনুষ্ঠিত হয়েছে ভারতের মহারাষ্ট্রে। আর পুরস্কৃত হওয়া কাজ তিনটি হলো ‘আশ্রয়’, ‘মায়ের ডাক’ ও ‘সুইপার ম্যান’। গেল ডিসেম্বরে শুরু হয়েছিলো ‘নেক্সজেন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব’ এবং ‘প্যারাডক্স আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব’। সেখানে নিজের পরিচালিত উক্ত ৩টি ফিকশনকে স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র হিসেবে সাবমিট করেছিলেন বান্নাহ। এভাবেই তিনি একসঙ্গে ২৮টি পুরস্কার অর্জন করেন।
বান্নাহ জানান, ‘নেক্সজেন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব’ থেকে ৫ ক্যাটাগরিতে সেরা স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র, সেরা অভিনেত্রী, সেরা শিশুশিল্পী, সেরা চিত্রনাট্য ও সেরা সিনেমাটোগ্রাফিতে মোট ৭টি পুরস্কার জিতে নেয় ‘আশ্রয়’। সেরা চলচ্চিত্র, সেরা পরিচালক, সেরা অভিনেত্রী, সেরা সম্পাদক, সেরা গল্প ও সেরা চিত্রনাট্যকার হিসেবে ৭টি পুরস্কার পায় ‘মায়ের ডাক’। অন্যদিকে, ‘সুইপার ম্যান’ জিতে নেয় সেরা চলচ্চিত্র, সেরা পরিচালক, সেরা সম্পাদক, সেরা গল্প ও সেরা সিনেমাটোগ্রাফি হিসেবে ৫ পুরস্কার। এছাড়াও, ‘প্যারাডক্স আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব’ এ সেরা চলচ্চিত্র, সেরা অভিনেত্রী ও সেরা শিশুশিল্পী হিসেবে ৩টি পুরস্কার জিতে নেয় ‘আশ্রয়’। ‘মায়ের ডাক’ একইভাবে ৩ ক্যাটাগরিতে ৪টি পুরস্কার লাভ করেন। আর সেরা চলচ্চিত্র ও সেরা পরিচালক হিসেবে ‘সুইপার ম্যান’ জিতে নেয় ২টি পুরস্কার।
মাবরুর রশীদ বান্নাহ বলেন, ‘‘ফেস্টিভালের গুরুত্ব কিন্তু অনেক রকমেরই হয়। পৃথিবীর সেরা ৫০টা উৎসবের মধ্যে একটি হচ্ছে ‘নেক্সজেন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব’। আমি এক্সপেরিমেন্টের জায়গা থেকে অংশ নিয়েছিলাম যে, দেখি অংশ নিয়ে কী হয়! শুধুমাত্র অ্যাপ্রিসিয়েশনের জন্য সাবমিট করেছিলাম, কিন্তু লাকিলি শুধু অ্যাপ্রিসিয়েশন নয়, অ্যাওয়ার্ডও জিতে নিয়ে আসে আমার কাজ, তাও ২৮টি। আমি তিনটি কাজ নিয়েই আশাবাদী ছিলাম যে কাজগুলো দেখে প্রশংসা পাবো কিন্তু এত বেশি সম্মাননা পাবো, সেটা আশা করিনি। এটা পুরো অপ্রত্যাশিত ছিলো। কাজটির সাথে জড়িত প্রযোজক ও শিল্পীদের কাছে কৃতজ্ঞতা জানাই।’