ঢাকা ০৯:২৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫

দল নির্বাচন নিয়ে প্রধান নির্বাচকের সঙ্গে বিবাদে জড়ালেন বাবর

  • আপডেট সময় : ০২:০৩:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ জুন ২০২২
  • ৮৩ বার পড়া হয়েছে

ক্রীড়া ডেস্ক : পাকিস্তান ক্রিকেট দলে অভ্যন্তরীণ ঝামেলা নতুন কিছু নয়। প্রায়ই সেই বিবাদ প্রকাশ্যে চলে আসে। এবার ঝামেলার শুরু দল নির্বাচন নিয়ে। এই ইস্যুতে এবার মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছেন পাকিস্তান দলের অধিনায়ক বাবর আজম ও প্রধান নির্বাচক ওয়াসিম খান। পাকিস্তানের বেশকিছু সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, আসন্ন উইন্ডিজ সিরিজ ওয়াসিম চান সীমিত ওভারের ক্রিকেটে শান মাসুদকে মিডল অর্ডারে খেলানো হোক। অন্যদিকে অধিনায়ক বাবর চান, শান ওপেনার হিসেবেই খেলুন। দুজনের এই মতবিরোধ এবার প্রকাশ্যে চলে এসেছে। বাবরের যুক্তি, শানকে মিডল অর্ডারে খেলানো হলে তার সঙ্গে অবিচার করা হবে। কারণ বাঁহাতি শান মূলত ওপেনার। পাশাপাশি তাকে মিডল অর্ডারে খেলালে ছন্দে থাকা অন্য কোনো মিডল অর্ডার ব্যাটারের প্রতিও অবিচার করা হবে। কিন্তু পাল্টা যুক্তি দিয়ে ওয়াসিম বলেন, ‘কাউন্টি ক্রিকেটে শান দারুণ খেলেছে। তাকে বলেছি, এবার মিডল অর্ডারে ব্যাট করার চেষ্টা করতে। তাহলে শান যে দলের প্রয়োজনে নিচেও ব্যাট করতে পারে-সেটা প্রমাণ করা সম্ভব।’ ৩২ বছরের শান সম্প্রতি ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজের দলে ছিলেন। যদিও খেলার সুযোগ পাননি। পাকিস্তান অধিনায়ক বলেছেন, ‘শান ওপেনার। ব্যাটিং অর্ডারের ওপরের দিকেই ব্যাট করে। সে কখনো নিচের দিকে ব্যাট করে না। তাকে জোর করে পাঁচ বা ছয় নম্বরে ব্যাট করতে পাঠালে অবিচার করা হবে। শানের দিকে আমরা নজর রাখছি। তার ব্যাটিং অর্ডার নিয়ে অবশ্যই ভাবব, কিন্তু দলের ভারসাম্য নষ্ট করে নয়।’ অন্যদিকে উইকেটরক্ষকের জায়গা নিয়েও বিবাদে জড়িয়েছেন ওয়াসিম-বাবর। ওয়াসিম চান উইকেটরক্ষক-ব্যাটার হিসেবে খেলুন মোহাম্মদ হারিস। বাবর আস্থা রাখছেন মোহাম্মদ রিজওয়ানের ওপর। এ ব্যাপারে বাবর বলেন, ‘হারিসকে এখনই সুযোগ দেওয়াটা একটু তাড়াহুড়া হয়ে যাবে। রিজওয়ান এক দিনের ক্রিকেটে প্রত্যাশামতো পারফরম্যান্স করতে না পারলেও দলের জন্য অবদান রাখছে। আমাদের প্রথম একাদশে ভালো ভারসাম্য রয়েছে। রিজওয়ানের ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে আমার। ‘

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও পরিবারের ৫৭৬ কোটি টাকা ফ্রিজ

দল নির্বাচন নিয়ে প্রধান নির্বাচকের সঙ্গে বিবাদে জড়ালেন বাবর

আপডেট সময় : ০২:০৩:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ জুন ২০২২

ক্রীড়া ডেস্ক : পাকিস্তান ক্রিকেট দলে অভ্যন্তরীণ ঝামেলা নতুন কিছু নয়। প্রায়ই সেই বিবাদ প্রকাশ্যে চলে আসে। এবার ঝামেলার শুরু দল নির্বাচন নিয়ে। এই ইস্যুতে এবার মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছেন পাকিস্তান দলের অধিনায়ক বাবর আজম ও প্রধান নির্বাচক ওয়াসিম খান। পাকিস্তানের বেশকিছু সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, আসন্ন উইন্ডিজ সিরিজ ওয়াসিম চান সীমিত ওভারের ক্রিকেটে শান মাসুদকে মিডল অর্ডারে খেলানো হোক। অন্যদিকে অধিনায়ক বাবর চান, শান ওপেনার হিসেবেই খেলুন। দুজনের এই মতবিরোধ এবার প্রকাশ্যে চলে এসেছে। বাবরের যুক্তি, শানকে মিডল অর্ডারে খেলানো হলে তার সঙ্গে অবিচার করা হবে। কারণ বাঁহাতি শান মূলত ওপেনার। পাশাপাশি তাকে মিডল অর্ডারে খেলালে ছন্দে থাকা অন্য কোনো মিডল অর্ডার ব্যাটারের প্রতিও অবিচার করা হবে। কিন্তু পাল্টা যুক্তি দিয়ে ওয়াসিম বলেন, ‘কাউন্টি ক্রিকেটে শান দারুণ খেলেছে। তাকে বলেছি, এবার মিডল অর্ডারে ব্যাট করার চেষ্টা করতে। তাহলে শান যে দলের প্রয়োজনে নিচেও ব্যাট করতে পারে-সেটা প্রমাণ করা সম্ভব।’ ৩২ বছরের শান সম্প্রতি ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজের দলে ছিলেন। যদিও খেলার সুযোগ পাননি। পাকিস্তান অধিনায়ক বলেছেন, ‘শান ওপেনার। ব্যাটিং অর্ডারের ওপরের দিকেই ব্যাট করে। সে কখনো নিচের দিকে ব্যাট করে না। তাকে জোর করে পাঁচ বা ছয় নম্বরে ব্যাট করতে পাঠালে অবিচার করা হবে। শানের দিকে আমরা নজর রাখছি। তার ব্যাটিং অর্ডার নিয়ে অবশ্যই ভাবব, কিন্তু দলের ভারসাম্য নষ্ট করে নয়।’ অন্যদিকে উইকেটরক্ষকের জায়গা নিয়েও বিবাদে জড়িয়েছেন ওয়াসিম-বাবর। ওয়াসিম চান উইকেটরক্ষক-ব্যাটার হিসেবে খেলুন মোহাম্মদ হারিস। বাবর আস্থা রাখছেন মোহাম্মদ রিজওয়ানের ওপর। এ ব্যাপারে বাবর বলেন, ‘হারিসকে এখনই সুযোগ দেওয়াটা একটু তাড়াহুড়া হয়ে যাবে। রিজওয়ান এক দিনের ক্রিকেটে প্রত্যাশামতো পারফরম্যান্স করতে না পারলেও দলের জন্য অবদান রাখছে। আমাদের প্রথম একাদশে ভালো ভারসাম্য রয়েছে। রিজওয়ানের ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে আমার। ‘