ঢাকা ১১:৩২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৬ অগাস্ট ২০২৫

তোয়াব খানের হাত ধরে বহু প্রথিতযশা সাংবাদিকের জন্ম: তথ্যমন্ত্রী

  • আপডেট সময় : ১২:৫৬:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ অক্টোবর ২০২২
  • ৮৭ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : বৃষ্টিস্নাত দিনে সজল চোখে জাতীয় প্রেস ক্লাবে তোয়াব খানের প্রতি শ্রদ্ধা জানান সাংবাদিকসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিরা। এখানে তার দ্বিতীয় নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজার পর শ্রদ্ধা জানান তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘তোয়াব খান বাংলাদেশের ইতিহাসের একজন কিংবদন্তী সাংবাদিক। তার হাত ধরে বাংলাদেশের বহু প্রথিতযশা সাংবাদিকের জন্ম হয়েছে। তার লেখনী আমাদের দেশ ও জাতিকে উপকৃত করেছে। তিনি সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে একজন পথিকৃত। তার মৃত্যু আমাদের সাংবাদিকতা জগতের জন্য শুধু নয়, পুরো জাতির জন্য অপূরণীয় ক্ষতি।’
মন্ত্রী আরও বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় তার অসামান্য অবদান ছিল। স্বাধীন বাংলার সঙ্গে কাজ করে তিনি মুক্তিযুদ্ধের ভূমিকা রেখেছেন। তোয়াব খানের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি।
প্রেস ক্লাবে তোয়াব খানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে শিক্ষা মন্ত্রী দীপু মনি বলেন, ‘বাংলাদেশের বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা ও সাহসী সাংবাদিকতার পথিকৃত ছিলেন তোয়াব খান। আমি মনে করি তিনি যে দেশপ্রেম ও আদর্শ নিয়ে সাংবাদিকতা করেছেন, এখন যারা সাংবাদিকতা করছেন, আগামীতে যারা এই পেশায় আসবেন, তারাও সেই আদর্শ গ্রহণ করবেন ও স্মরণে রাখবেন।’

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

তোয়াব খানের হাত ধরে বহু প্রথিতযশা সাংবাদিকের জন্ম: তথ্যমন্ত্রী

আপডেট সময় : ১২:৫৬:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ অক্টোবর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : বৃষ্টিস্নাত দিনে সজল চোখে জাতীয় প্রেস ক্লাবে তোয়াব খানের প্রতি শ্রদ্ধা জানান সাংবাদিকসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিরা। এখানে তার দ্বিতীয় নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজার পর শ্রদ্ধা জানান তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘তোয়াব খান বাংলাদেশের ইতিহাসের একজন কিংবদন্তী সাংবাদিক। তার হাত ধরে বাংলাদেশের বহু প্রথিতযশা সাংবাদিকের জন্ম হয়েছে। তার লেখনী আমাদের দেশ ও জাতিকে উপকৃত করেছে। তিনি সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে একজন পথিকৃত। তার মৃত্যু আমাদের সাংবাদিকতা জগতের জন্য শুধু নয়, পুরো জাতির জন্য অপূরণীয় ক্ষতি।’
মন্ত্রী আরও বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় তার অসামান্য অবদান ছিল। স্বাধীন বাংলার সঙ্গে কাজ করে তিনি মুক্তিযুদ্ধের ভূমিকা রেখেছেন। তোয়াব খানের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি।
প্রেস ক্লাবে তোয়াব খানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে শিক্ষা মন্ত্রী দীপু মনি বলেন, ‘বাংলাদেশের বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা ও সাহসী সাংবাদিকতার পথিকৃত ছিলেন তোয়াব খান। আমি মনে করি তিনি যে দেশপ্রেম ও আদর্শ নিয়ে সাংবাদিকতা করেছেন, এখন যারা সাংবাদিকতা করছেন, আগামীতে যারা এই পেশায় আসবেন, তারাও সেই আদর্শ গ্রহণ করবেন ও স্মরণে রাখবেন।’