ঢাকা ০৩:৫৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫

তিন মাস পরপর আমদানির তথ্য জানাতে হবে

  • আপডেট সময় : ০২:৩৪:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ অগাস্ট ২০২১
  • ১৪১ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : আগামী সেপ্টেম্বর মাস থেকে আমদানি পরবর্তী অর্থায়ন বা পোস্ট ইমপোর্ট ফিন্যান্সিং (পিআইএফ) প্রতি তিন মাস অন্তর বাংলাদেশ ব্যাংকে জানাতে হবে। বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অব সাইট সুপারভিশন এ বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছে। নির্দেশনার চিঠি সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বা প্রধান নির্বাহী বরাবর পাঠানো হয়। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, আমদানি পরবর্তী অর্থায়ন বা পোস্ট ইমপোর্ট ফাইন্যান্সিং (পিআইএফ) প্রতি তিন মাস অন্তর হার্ড ও সফট কপি ডিপার্টমেন্ট অব সাইট সুপারভিশন এ দাখিল করতে হবে। একইসঙ্গে বিবরণীর একটি অনুলিপি ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি (বিআরপিডি) বিভাগের টাস্কফোর্স সেলেও পাঠাতে হবে। এ নির্দেশনা চলতি বছরের সেপ্টেম্বর এ সমাপ্ত ত্রৈমাসিক হতে কার্যকর হবে। বিআরপিডি সার্কুলার নং-১২/২০২১ এর অন্যান্য শর্ত ও নির্দেশনা অপরিবর্তিত থাকবে।
সরকারি ব্যাংকের একাধিক শাখা একই এলাকায় নয়
নিজস্ব প্রতিবেদক : করোনার সময় একই এলাকায় রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক ব্যাংকের একাধিক নতুন কোনো শাখা খোলা যাবে না। কোনো নির্দিষ্ট এলাকায় সরকারি ব্যাংকের শাখা থাকলে অন্য কোনো সরকারি ব্যাংকের শাখা খোলার অনুমতি দেওয়া হবে না। শুধু তাই নয়, করোনাকালীন সরকারি ব্যাংকের নতুন কোনো শাখাও খোলা যাবে না। শাখা খোলার মাধ্যমে একে অপরের সাথে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত না হওয়ার জন্য রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে অর্থ মন্ত্রালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ। সম্প্রতি অর্থমন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের একাধিক সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেন। অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ সূত্রে জানা যায়, প্রায়ই দেখা যায়, কোনো স্থানে রাষ্ট্রায়ত্ত কোনো একটি বাণিজ্যিক ব্যাংকের শাখা থাকলেও অন্যান্য রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক একই স্থানে কিংবা কাছাকাছি এলাকায় নিজেদের ব্যাংকের নতুন শাখা খোলার জন্য আবেদন করে থাকে। এ বিষয়ে অর্থমন্ত্রীর অনুশাসন হচ্ছে, একই অঞ্চলে সরকারি ব্যাংকের একাধিক শাখার অনুমতি দেওয়া যাবে না। এমনকি এই করোনাকালীন নতুন করে শাখার খোলারও প্রয়োজন নেই। সূত্র মতে, অর্থমন্ত্রী এ বিষয়ে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সিনিয়র সচিবকে বলেছেন, কোনো অবস্থায় সরকারি ব্যাংকগুলো একে অপরের সঙ্গে প্রতিযোগিতার প্রয়োজন নেই। আর ব্যাংকের শাখার সংখ্যা না বাড়িয়ে প্রযুক্তিনির্ভর ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা চালু করতে হবে। অর্থমন্ত্রীর এই অনুশাসনের বিষয়টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের পক্ষ থেকে ইতোমধ্যেই সব রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। জানা যায়, বর্তমানে ছয়টি রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকের মোট শাখার সংখ্যা হচ্ছে ৩ হাজার ৭৭৮টি। এর মধ্যে সোনালী ব্যাংকের মোট শাখার সংখ্যা হচ্ছে ১ হাজার ২২৬টি। এর মধ্যে ব্যাংকটির বিদেশে অবস্থিত শাখার সংখ্যা দু’টি। এসব শাখার মধ্যে পল্লী অঞ্চলে শাখার সংখ্যা ৭৫৬টি ও শহরাঞ্চলে ৪৬৭টি শাখা রয়েছে। পাশাপাশি ১৬টি আঞ্চলিক শাখা, ৪৬টি প্রিন্সিপাল শাখা ও ১১টি জিএম অফিস কার্যালয় রয়েছে। জনতা ব্যাংকের মোট শাখার সংখ্যা ৯১৭টি। এর মধ্যে পল্লী অঞ্চলে ৪৩০টি ও শহরাঞ্চলে ৪৮৩টি ও বিদেশে চারটি শাখা রয়েছে। অন্যান্য ব্যাংকগুলোর মধ্যে অগ্রণী ব্যাংকের মোট শাখার সংখ্যা ৯৬০টি, রূপালী ব্যাংকের মোট ৫৮৩টি, বেসিক ব্যাংকের ৬০টি এবং বিডিবিএল’র মোট শাখা রয়েছে ৩২টি। সূত্র জানায়, ছয়টি রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকের মোট লোকসানী শাখা এখন ২২৬টি। এর আগের অর্থবছর (২০১৯-২০) শেষে ব্যাংকগুলোর লোকসানী শাখার স্থিতি ছিল ২৮৯টি। এক বছরে ব্যাংকগুলোর মোট লোকসানী শাখা কমেছে ৬৩টি। লোকসানী শাখার পরিমাণ কমলেও এখনও এ ধরণের শাখা সবচেয়ে বেশি রয়েছে অগ্রণী ব্যাংকের। গত অর্থবছরে দুটি ব্যাংকের লোকসানী শাখা বেড়েছে এবং কমেছে চারটির। এর মধ্যে রূপালী ব্যাংকের লোকসানী শাখার সংখ্যা বেড়েছে ২১ এবং বেসিক ব্যাংকের একটি লোকসানী শাখা বেড়েছে। বর্তমানে এ দুটি ব্যাংকের লোকসানী শাখার স্থিতি দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ৩৬টি ও ৩১টি। এর আগে ২০১৯-২০ অর্থবছর শেষে ব্যাংক দুটির লোকসানী শাখার সংখ্যা ছিল যথাক্রমে ১৫টি ও ৩০টি। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, গত অর্থবছরে (২০২০-২০২১) অগ্রণী ব্যাংকের লোকসানী শাখার সংখ্যা কমেছে ১৪টি এবং জনতা ব্যাংকের লোকসানী শাখার সংখ্যা কমেছে ৩১টি। তবে লোকসানী শাখা কমলেও বর্তমানে ব্যাংক দুটিতে লোকসানী শাখার সংখ্যা সর্বাধিক। গত জুন শেষে অগ্রণী ব্যাংকের লোকসানী শাখার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৬টি এবং জনতা ব্যাংকের ৫৫টি। এর আগে ২০১৯-২০ অর্থবছর শেষে জনতা ব্যাংকের লোকসানী শাখার সংখ্যা ছিল ৮৬টি এবং অগ্রণী ব্যাংকের ৭০টি । এছাড়া গত অর্থবছরে সোনালী ব্যাংকের লোকসানী শাখার সংখ্যা কমেছে ২২টি এবং বিডিবিএল’র ১৮টি। গত জুন শেষে এই দুই ব্যাংকের লোকসানী শাখার স্থিতি দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ২৮টি ও ২০টি। এর আগে ২০১৯-২০ অর্থবছর শেষে সোনালী ব্যাংকের লোকসানী শাখার সংখ্যা ছিল ৫০টি এবং বিডিবিএল’র ৩৮টি।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

তিন মাস পরপর আমদানির তথ্য জানাতে হবে

আপডেট সময় : ০২:৩৪:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ অগাস্ট ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক : আগামী সেপ্টেম্বর মাস থেকে আমদানি পরবর্তী অর্থায়ন বা পোস্ট ইমপোর্ট ফিন্যান্সিং (পিআইএফ) প্রতি তিন মাস অন্তর বাংলাদেশ ব্যাংকে জানাতে হবে। বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অব সাইট সুপারভিশন এ বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছে। নির্দেশনার চিঠি সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বা প্রধান নির্বাহী বরাবর পাঠানো হয়। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, আমদানি পরবর্তী অর্থায়ন বা পোস্ট ইমপোর্ট ফাইন্যান্সিং (পিআইএফ) প্রতি তিন মাস অন্তর হার্ড ও সফট কপি ডিপার্টমেন্ট অব সাইট সুপারভিশন এ দাখিল করতে হবে। একইসঙ্গে বিবরণীর একটি অনুলিপি ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি (বিআরপিডি) বিভাগের টাস্কফোর্স সেলেও পাঠাতে হবে। এ নির্দেশনা চলতি বছরের সেপ্টেম্বর এ সমাপ্ত ত্রৈমাসিক হতে কার্যকর হবে। বিআরপিডি সার্কুলার নং-১২/২০২১ এর অন্যান্য শর্ত ও নির্দেশনা অপরিবর্তিত থাকবে।
সরকারি ব্যাংকের একাধিক শাখা একই এলাকায় নয়
নিজস্ব প্রতিবেদক : করোনার সময় একই এলাকায় রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক ব্যাংকের একাধিক নতুন কোনো শাখা খোলা যাবে না। কোনো নির্দিষ্ট এলাকায় সরকারি ব্যাংকের শাখা থাকলে অন্য কোনো সরকারি ব্যাংকের শাখা খোলার অনুমতি দেওয়া হবে না। শুধু তাই নয়, করোনাকালীন সরকারি ব্যাংকের নতুন কোনো শাখাও খোলা যাবে না। শাখা খোলার মাধ্যমে একে অপরের সাথে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত না হওয়ার জন্য রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে অর্থ মন্ত্রালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ। সম্প্রতি অর্থমন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের একাধিক সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেন। অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ সূত্রে জানা যায়, প্রায়ই দেখা যায়, কোনো স্থানে রাষ্ট্রায়ত্ত কোনো একটি বাণিজ্যিক ব্যাংকের শাখা থাকলেও অন্যান্য রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক একই স্থানে কিংবা কাছাকাছি এলাকায় নিজেদের ব্যাংকের নতুন শাখা খোলার জন্য আবেদন করে থাকে। এ বিষয়ে অর্থমন্ত্রীর অনুশাসন হচ্ছে, একই অঞ্চলে সরকারি ব্যাংকের একাধিক শাখার অনুমতি দেওয়া যাবে না। এমনকি এই করোনাকালীন নতুন করে শাখার খোলারও প্রয়োজন নেই। সূত্র মতে, অর্থমন্ত্রী এ বিষয়ে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সিনিয়র সচিবকে বলেছেন, কোনো অবস্থায় সরকারি ব্যাংকগুলো একে অপরের সঙ্গে প্রতিযোগিতার প্রয়োজন নেই। আর ব্যাংকের শাখার সংখ্যা না বাড়িয়ে প্রযুক্তিনির্ভর ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা চালু করতে হবে। অর্থমন্ত্রীর এই অনুশাসনের বিষয়টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের পক্ষ থেকে ইতোমধ্যেই সব রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। জানা যায়, বর্তমানে ছয়টি রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকের মোট শাখার সংখ্যা হচ্ছে ৩ হাজার ৭৭৮টি। এর মধ্যে সোনালী ব্যাংকের মোট শাখার সংখ্যা হচ্ছে ১ হাজার ২২৬টি। এর মধ্যে ব্যাংকটির বিদেশে অবস্থিত শাখার সংখ্যা দু’টি। এসব শাখার মধ্যে পল্লী অঞ্চলে শাখার সংখ্যা ৭৫৬টি ও শহরাঞ্চলে ৪৬৭টি শাখা রয়েছে। পাশাপাশি ১৬টি আঞ্চলিক শাখা, ৪৬টি প্রিন্সিপাল শাখা ও ১১টি জিএম অফিস কার্যালয় রয়েছে। জনতা ব্যাংকের মোট শাখার সংখ্যা ৯১৭টি। এর মধ্যে পল্লী অঞ্চলে ৪৩০টি ও শহরাঞ্চলে ৪৮৩টি ও বিদেশে চারটি শাখা রয়েছে। অন্যান্য ব্যাংকগুলোর মধ্যে অগ্রণী ব্যাংকের মোট শাখার সংখ্যা ৯৬০টি, রূপালী ব্যাংকের মোট ৫৮৩টি, বেসিক ব্যাংকের ৬০টি এবং বিডিবিএল’র মোট শাখা রয়েছে ৩২টি। সূত্র জানায়, ছয়টি রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকের মোট লোকসানী শাখা এখন ২২৬টি। এর আগের অর্থবছর (২০১৯-২০) শেষে ব্যাংকগুলোর লোকসানী শাখার স্থিতি ছিল ২৮৯টি। এক বছরে ব্যাংকগুলোর মোট লোকসানী শাখা কমেছে ৬৩টি। লোকসানী শাখার পরিমাণ কমলেও এখনও এ ধরণের শাখা সবচেয়ে বেশি রয়েছে অগ্রণী ব্যাংকের। গত অর্থবছরে দুটি ব্যাংকের লোকসানী শাখা বেড়েছে এবং কমেছে চারটির। এর মধ্যে রূপালী ব্যাংকের লোকসানী শাখার সংখ্যা বেড়েছে ২১ এবং বেসিক ব্যাংকের একটি লোকসানী শাখা বেড়েছে। বর্তমানে এ দুটি ব্যাংকের লোকসানী শাখার স্থিতি দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ৩৬টি ও ৩১টি। এর আগে ২০১৯-২০ অর্থবছর শেষে ব্যাংক দুটির লোকসানী শাখার সংখ্যা ছিল যথাক্রমে ১৫টি ও ৩০টি। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, গত অর্থবছরে (২০২০-২০২১) অগ্রণী ব্যাংকের লোকসানী শাখার সংখ্যা কমেছে ১৪টি এবং জনতা ব্যাংকের লোকসানী শাখার সংখ্যা কমেছে ৩১টি। তবে লোকসানী শাখা কমলেও বর্তমানে ব্যাংক দুটিতে লোকসানী শাখার সংখ্যা সর্বাধিক। গত জুন শেষে অগ্রণী ব্যাংকের লোকসানী শাখার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৬টি এবং জনতা ব্যাংকের ৫৫টি। এর আগে ২০১৯-২০ অর্থবছর শেষে জনতা ব্যাংকের লোকসানী শাখার সংখ্যা ছিল ৮৬টি এবং অগ্রণী ব্যাংকের ৭০টি । এছাড়া গত অর্থবছরে সোনালী ব্যাংকের লোকসানী শাখার সংখ্যা কমেছে ২২টি এবং বিডিবিএল’র ১৮টি। গত জুন শেষে এই দুই ব্যাংকের লোকসানী শাখার স্থিতি দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ২৮টি ও ২০টি। এর আগে ২০১৯-২০ অর্থবছর শেষে সোনালী ব্যাংকের লোকসানী শাখার সংখ্যা ছিল ৫০টি এবং বিডিবিএল’র ৩৮টি।