ঢাকা ১০:৩৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫

তিন দশকের অভিনয় জীবন নিয়ে বিজরীর গল্প

  • আপডেট সময় : ১০:৩৪:১৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৪ এপ্রিল ২০২২
  • ১২৫ বার পড়া হয়েছে

বিনোদন প্রতিবেদক : ছোট পর্দার গুণী অভিনেত্রী বিজরী বরকতউল্লাহর অভিনয় ক্যারিয়ার ৩০ বছরে পড়লো এবার। ১৯৯৩ সালে হুমায়ূন আহমেদের লেখা ও মোহাম্মদ বরকতউল্লাহ প্রযোজিত ‘কোথাও কেউ নেই’ ধারাবাহিক দিয়ে বিজরীর আনুষ্ঠানিক অভিনয়ে অভিষেক। যদিও ১৯৮৮ সালে ‘সুখের ছাড়পত্র’ নামে একটি নাটকে তাকে ছোট্ট একটি চরিত্রে দেখা গেছে, সেটিকে ঠিক অভিনয়ের সূচনা বলতে চাইছেন না এই অভিনেত্রী। তারও আগে মাত্র আড়াই বছর বয়সে বাংলাদেশ টেলিভিশনে ‘মাকে নিয়ে’ অনুষ্ঠানে প্রথম ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছিলেন বিজরী। বোধ হবার পর থেকেই স্বপ্ন ছিল বড় হয়ে নৃত্যশিল্পী হবেন। ‘কোথাও কেউ নেই’ ধারাবাহিকের আগে বিটিভিতে নাচের অডিশন দিতে গিয়ে আবেদনপত্র ভুল করে জমা দিয়েছিলেন অভিনয় অডিশনের বাক্সে! তারপর ঘটেছিল আরও মজার ঘটনা। ঈদের জন্য মাছরাঙা টেলিভিশনের বিশেষ ‘রাঙা সকাল’-এ অংশ নিয়ে বিজরী বরকতউল্লাহ তার অভিনয় জীবনের স্মৃতির ঝাঁপি খুলে দিলেন। শেয়ার করলেন স্মরণীয় সব ঘটনা।
দীর্ঘ তিন দশকের ক্যারিয়ারে বড় পর্দায় মাত্র ২টি দৃশ্যে তাকে দেখা গেছে; অমিতাভ রেজা চৌধুরীর ‘আয়নাবাজি’ চলচ্চিত্রে অতিথি চরিত্রে। তবে সময় সুযোগ ও ভালো চরিত্র ও স্ক্রিপ্ট পেলে গল্পপ্রধান চলচ্চিত্রে কাজ করতে চান তিনি, সে কথাও জানালেন। সদ্য প্রয়াত বাবা মোহাম্মদ বরকতউল্লাহর কথা স্মরণ করতে গিয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন বিজরী। বললেন, ‘বাবা শিখিয়েছিলেন, কখনও অর্থের পেছনে ছুটবে না। সে কথাটি প্রতি মুহূর্তে স্মরণ করি আমি।’ মা জিনাত বরকতউল্লাহ, বোন কাজরী বরকতউল্লাহ, স্বামী ইন্তেখাব দিনার, মেয়ে ঊর্বানা সহ বিজরী বরকতউল্লাহের জীবনের সাথে জড়িয়ে থাকা গুরুত্বপূর্ণ মানুষদের প্রসঙ্গও এসেছে ‘রাঙা সকাল’-এ। রুম্মান রশীদ খান ও লাবণ্যর উপস্থাপনায় ‘রাঙা সকাল’ প্রযোজনা করছেন জোবায়ের ইকবাল।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

তিন দশকের অভিনয় জীবন নিয়ে বিজরীর গল্প

আপডেট সময় : ১০:৩৪:১৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৪ এপ্রিল ২০২২

বিনোদন প্রতিবেদক : ছোট পর্দার গুণী অভিনেত্রী বিজরী বরকতউল্লাহর অভিনয় ক্যারিয়ার ৩০ বছরে পড়লো এবার। ১৯৯৩ সালে হুমায়ূন আহমেদের লেখা ও মোহাম্মদ বরকতউল্লাহ প্রযোজিত ‘কোথাও কেউ নেই’ ধারাবাহিক দিয়ে বিজরীর আনুষ্ঠানিক অভিনয়ে অভিষেক। যদিও ১৯৮৮ সালে ‘সুখের ছাড়পত্র’ নামে একটি নাটকে তাকে ছোট্ট একটি চরিত্রে দেখা গেছে, সেটিকে ঠিক অভিনয়ের সূচনা বলতে চাইছেন না এই অভিনেত্রী। তারও আগে মাত্র আড়াই বছর বয়সে বাংলাদেশ টেলিভিশনে ‘মাকে নিয়ে’ অনুষ্ঠানে প্রথম ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছিলেন বিজরী। বোধ হবার পর থেকেই স্বপ্ন ছিল বড় হয়ে নৃত্যশিল্পী হবেন। ‘কোথাও কেউ নেই’ ধারাবাহিকের আগে বিটিভিতে নাচের অডিশন দিতে গিয়ে আবেদনপত্র ভুল করে জমা দিয়েছিলেন অভিনয় অডিশনের বাক্সে! তারপর ঘটেছিল আরও মজার ঘটনা। ঈদের জন্য মাছরাঙা টেলিভিশনের বিশেষ ‘রাঙা সকাল’-এ অংশ নিয়ে বিজরী বরকতউল্লাহ তার অভিনয় জীবনের স্মৃতির ঝাঁপি খুলে দিলেন। শেয়ার করলেন স্মরণীয় সব ঘটনা।
দীর্ঘ তিন দশকের ক্যারিয়ারে বড় পর্দায় মাত্র ২টি দৃশ্যে তাকে দেখা গেছে; অমিতাভ রেজা চৌধুরীর ‘আয়নাবাজি’ চলচ্চিত্রে অতিথি চরিত্রে। তবে সময় সুযোগ ও ভালো চরিত্র ও স্ক্রিপ্ট পেলে গল্পপ্রধান চলচ্চিত্রে কাজ করতে চান তিনি, সে কথাও জানালেন। সদ্য প্রয়াত বাবা মোহাম্মদ বরকতউল্লাহর কথা স্মরণ করতে গিয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন বিজরী। বললেন, ‘বাবা শিখিয়েছিলেন, কখনও অর্থের পেছনে ছুটবে না। সে কথাটি প্রতি মুহূর্তে স্মরণ করি আমি।’ মা জিনাত বরকতউল্লাহ, বোন কাজরী বরকতউল্লাহ, স্বামী ইন্তেখাব দিনার, মেয়ে ঊর্বানা সহ বিজরী বরকতউল্লাহের জীবনের সাথে জড়িয়ে থাকা গুরুত্বপূর্ণ মানুষদের প্রসঙ্গও এসেছে ‘রাঙা সকাল’-এ। রুম্মান রশীদ খান ও লাবণ্যর উপস্থাপনায় ‘রাঙা সকাল’ প্রযোজনা করছেন জোবায়ের ইকবাল।