ঢাকা ০৯:৪৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ মে ২০২৫

তিনি দিনে চিকিৎসক, রাতে কমেডিয়ান

  • আপডেট সময় : ১১:৪৩:২৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই ২০২২
  • ৭০ বার পড়া হয়েছে

Actor Ken Jeong, formerly a doctor, credits his first big break to the 2007 film Knocked Up, which led to his role in the Hangover serie

প্রত্যাশা ডেস্ক : কেন জিয়ংয়ের কাছে অভিনয় ছিল কেবলই একটা শখ। পেশায় তিনি ছিলেন পুরোদস্তুর চিকিৎসক। ইউনিভার্সিটি অব নর্থ ক্যালিফোর্নিয়া থেকে ইন্টার্নাল মেডিসিনে এমডি করার পর লস অ্যাঞ্জেলেসে চলে আসেন জিয়ং। সেখানে যোগ দেন একটি হাসপাতালে। সারা দিন সেখানে ডিউটি করতেন আর রাতের বেলায় শহরের বিভিন্ন কমেডি ক্লাবে স্ট্যান্ড-আপ কমেডি করতেন। এমনই এক অনুষ্ঠান থেকে অভিনয়ের প্রস্তাব পান কেন জিয়ং। এরপর ছোট ছোট চরিত্র দিয়ে শুরু হয় অভিনয়। প্রথম বড় চরিত্রে অভিনয় করার সুযোগ পান ২০০৭ সালে মুক্তি পাওয়া নকড আপ ছবিতে। ওই ছবির শুটিং যেদিন শেষ হয়, সেদিনই কেন ঠিক করেন, চিকিৎসা পেশা থেকে অবসর নিয়ে পুরোদস্তুর অভিনেতা হবেন। কিন্তু ছেড়ে দিয়েও পুরোপুরি ছাড়েননি জিয়ং। নিজের মেডিকেল প্র্যাকটিসিং লাইসেন্স হালনাগাদ রাখতে এখনো টুকটাক ডাক্তারি করেন। শুধু বদলে গেছে সময়টা। একটা সময় তিনি দিনে চিকিৎসক আর রাতে কমেডিয়ান ছিলেন। আর এখন ঠিক উল্টো। মেডিকেল বোর্ড অব ক্যালিফোর্নিয়ার নিয়ম অনুযায়ী, নিজের চিকিৎসক লাইসেন্স বজায় রাখার জন্য প্রত্যেক চিকিৎসককে প্রতি দুই বছরে অন্তত ৫০ ঘণ্টা চিকিৎসাসংক্রান্ত সেবা, গবেষণা, পড়াশোনা বা অন্যান্য দায়িত্ব পালন করতে হয়। তাই নিজের ‘চিকিৎসক’ সত্তাকে টিকিয়ে রাখতে এখন বিভিন্ন সময় অনলাইন কাউন্সেলিং, দাতব্য সেবা আর টেলিমেডিসিন সেবা দেন জিয়ং। সূত্র: দ্য লিস্ট ও এনপিআর

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

তিনি দিনে চিকিৎসক, রাতে কমেডিয়ান

আপডেট সময় : ১১:৪৩:২৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই ২০২২

প্রত্যাশা ডেস্ক : কেন জিয়ংয়ের কাছে অভিনয় ছিল কেবলই একটা শখ। পেশায় তিনি ছিলেন পুরোদস্তুর চিকিৎসক। ইউনিভার্সিটি অব নর্থ ক্যালিফোর্নিয়া থেকে ইন্টার্নাল মেডিসিনে এমডি করার পর লস অ্যাঞ্জেলেসে চলে আসেন জিয়ং। সেখানে যোগ দেন একটি হাসপাতালে। সারা দিন সেখানে ডিউটি করতেন আর রাতের বেলায় শহরের বিভিন্ন কমেডি ক্লাবে স্ট্যান্ড-আপ কমেডি করতেন। এমনই এক অনুষ্ঠান থেকে অভিনয়ের প্রস্তাব পান কেন জিয়ং। এরপর ছোট ছোট চরিত্র দিয়ে শুরু হয় অভিনয়। প্রথম বড় চরিত্রে অভিনয় করার সুযোগ পান ২০০৭ সালে মুক্তি পাওয়া নকড আপ ছবিতে। ওই ছবির শুটিং যেদিন শেষ হয়, সেদিনই কেন ঠিক করেন, চিকিৎসা পেশা থেকে অবসর নিয়ে পুরোদস্তুর অভিনেতা হবেন। কিন্তু ছেড়ে দিয়েও পুরোপুরি ছাড়েননি জিয়ং। নিজের মেডিকেল প্র্যাকটিসিং লাইসেন্স হালনাগাদ রাখতে এখনো টুকটাক ডাক্তারি করেন। শুধু বদলে গেছে সময়টা। একটা সময় তিনি দিনে চিকিৎসক আর রাতে কমেডিয়ান ছিলেন। আর এখন ঠিক উল্টো। মেডিকেল বোর্ড অব ক্যালিফোর্নিয়ার নিয়ম অনুযায়ী, নিজের চিকিৎসক লাইসেন্স বজায় রাখার জন্য প্রত্যেক চিকিৎসককে প্রতি দুই বছরে অন্তত ৫০ ঘণ্টা চিকিৎসাসংক্রান্ত সেবা, গবেষণা, পড়াশোনা বা অন্যান্য দায়িত্ব পালন করতে হয়। তাই নিজের ‘চিকিৎসক’ সত্তাকে টিকিয়ে রাখতে এখন বিভিন্ন সময় অনলাইন কাউন্সেলিং, দাতব্য সেবা আর টেলিমেডিসিন সেবা দেন জিয়ং। সূত্র: দ্য লিস্ট ও এনপিআর