ঢাকা ০৭:১৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ মে ২০২৫

তিতাসের বিক্রয় সহকারীর বিরুদ্ধে দেড় কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের মামলা

  • আপডেট সময় : ০১:৫৯:৪৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ অগাস্ট ২০২৩
  • ১৯০ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : ১ কোটি ৪৪ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ১৫ লাখ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে তিতাস গ্যাস টিঅ্যান্ডডি কোম্পানির সিনিয়র বিক্রয় সহকারী মো. মামুনুর রশীদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
গতকাল বুধবার সংস্থাটির উপ-পরিচালক মো. আলী আকবর দুদকের ঢাকার সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। সংস্থাটির উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মদ আরিফ সাদেক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। আসামির বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৬(২) ও ২৭(১) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামির বিরুদ্ধে দুর্নীতির সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। ২০১৯ সালে দুদকে সম্পদ বিবরণী জমা দেন আসামি মামুনুর রশীদ। যেখানে নিজ নামে মোট ১ কোটি ৮৭ লাখ ৭৩ হাজার টাকা মূল্যের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ অর্জনের ঘোষণা দেন। সেখানে ১৫ লাখ টাকার স্থাবর সম্পদের তথ্য আসামি গোপন করেছেন বলে প্রমাণ মিলেছে। ওই সম্পদের বাইরে ১ কোটি ৪৪ লাখ ৩০ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের প্রমাণ পাওয়া গেছে।

 

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

তিতাসের বিক্রয় সহকারীর বিরুদ্ধে দেড় কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের মামলা

আপডেট সময় : ০১:৫৯:৪৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ অগাস্ট ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : ১ কোটি ৪৪ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ১৫ লাখ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে তিতাস গ্যাস টিঅ্যান্ডডি কোম্পানির সিনিয়র বিক্রয় সহকারী মো. মামুনুর রশীদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
গতকাল বুধবার সংস্থাটির উপ-পরিচালক মো. আলী আকবর দুদকের ঢাকার সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। সংস্থাটির উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মদ আরিফ সাদেক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। আসামির বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৬(২) ও ২৭(১) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামির বিরুদ্ধে দুর্নীতির সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। ২০১৯ সালে দুদকে সম্পদ বিবরণী জমা দেন আসামি মামুনুর রশীদ। যেখানে নিজ নামে মোট ১ কোটি ৮৭ লাখ ৭৩ হাজার টাকা মূল্যের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ অর্জনের ঘোষণা দেন। সেখানে ১৫ লাখ টাকার স্থাবর সম্পদের তথ্য আসামি গোপন করেছেন বলে প্রমাণ মিলেছে। ওই সম্পদের বাইরে ১ কোটি ৪৪ লাখ ৩০ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের প্রমাণ পাওয়া গেছে।