ঢাকা ০৮:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ অগাস্ট ২০২৫

তালিকাভুক্তির পর সর্বোচ্চ লভ্যাংশ ঘোষণা সাবমেরিন ক্যাবলের

  • আপডেট সময় : ০১:৪৯:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ অক্টোবর ২০২২
  • ৮১ বার পড়া হয়েছে

অর্থনৈতিক প্রতিবেদক : পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলের পরিচালনা পর্ষদ ২০২২ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ৪৬ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডাররা লভ্যাংশ হিসেবে প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে নগদ ৪ টাকা ৬০ পয়সা করে পাবেন। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির পর এটিই কোম্পানিটির সর্বোচ্চ লভ্যাংশ ঘোষণা। কোম্পানিটির কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে মঙ্গলবার (১১ অক্টোবর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) থেকে লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানানো হয়েছে। ডিএসই জানিয়েছে, ২০২২ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি মুনাফা করেছে ১৩ টাকা ৯১ পয়সা। এই মুনাফার ওপর ভিত্তি করেই বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল ৪৬ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এতে প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে লভ্যাংশ হিসেবে কোম্পানিটিকে ৪ টাকা ৬০ দিতে হবে। অর্থাৎ মুনাফার তিন ভাগের এক ভাগ লভ্যাংশ হিসেবে শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে বিতরণ করবে কোম্পানিটি। ২০১২ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির পর কোম্পানিটি এর আগে কখনো এত বেশি লভ্যাংশ ঘোষণা করেনি।
প্রতিষ্ঠানটি ২০১২ সালে শেয়ারহোল্ডারদের ২০ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ দেয়। এরপর ২০১৩ সালে ২০ শতাংশ নগদ ও ১৫ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ দেয়। তারপর ২০১৪ সালে ১০ শতাংশ নগদ, ২০১৫ সালে ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার, ২০১৬ সালে ১০ শতাংশ নগদ, ২০১৭ সালে ১২ শতাংশ নগদ, ২০১৮ সালে ৫ শতাংশ, ২০১৯ সালে ১৬ শতাংশ নগদ, ২০২০ সালে ২০ শতাংশ নগদ এবং ২০২১ সালে ৩৭ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়। এদিকে ২০২২ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত লভ্যাংশের বিষয়ে কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের নেওয়া সিদ্ধান্ত শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদনের জন্য বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৩ ডিসেম্বর। আর রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ৭ নভেম্বর। ডিএসই জানিয়েছে, লভ্যাংশ ঘোষণার কারণে আজ কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বাড়ার ক্ষেত্রে কোনো সার্কিট ব্রেকার থাকবে না। অর্থাৎ শেয়ার দাম যতখুশি বাড়তে পারবে। তবে ফ্লোর প্রাইসের নিচে শেয়ার দাম নামতে পারবে না।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

তালিকাভুক্তির পর সর্বোচ্চ লভ্যাংশ ঘোষণা সাবমেরিন ক্যাবলের

আপডেট সময় : ০১:৪৯:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ অক্টোবর ২০২২

অর্থনৈতিক প্রতিবেদক : পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলের পরিচালনা পর্ষদ ২০২২ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ৪৬ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডাররা লভ্যাংশ হিসেবে প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে নগদ ৪ টাকা ৬০ পয়সা করে পাবেন। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির পর এটিই কোম্পানিটির সর্বোচ্চ লভ্যাংশ ঘোষণা। কোম্পানিটির কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে মঙ্গলবার (১১ অক্টোবর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) থেকে লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানানো হয়েছে। ডিএসই জানিয়েছে, ২০২২ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি মুনাফা করেছে ১৩ টাকা ৯১ পয়সা। এই মুনাফার ওপর ভিত্তি করেই বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল ৪৬ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এতে প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে লভ্যাংশ হিসেবে কোম্পানিটিকে ৪ টাকা ৬০ দিতে হবে। অর্থাৎ মুনাফার তিন ভাগের এক ভাগ লভ্যাংশ হিসেবে শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে বিতরণ করবে কোম্পানিটি। ২০১২ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির পর কোম্পানিটি এর আগে কখনো এত বেশি লভ্যাংশ ঘোষণা করেনি।
প্রতিষ্ঠানটি ২০১২ সালে শেয়ারহোল্ডারদের ২০ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ দেয়। এরপর ২০১৩ সালে ২০ শতাংশ নগদ ও ১৫ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ দেয়। তারপর ২০১৪ সালে ১০ শতাংশ নগদ, ২০১৫ সালে ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার, ২০১৬ সালে ১০ শতাংশ নগদ, ২০১৭ সালে ১২ শতাংশ নগদ, ২০১৮ সালে ৫ শতাংশ, ২০১৯ সালে ১৬ শতাংশ নগদ, ২০২০ সালে ২০ শতাংশ নগদ এবং ২০২১ সালে ৩৭ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়। এদিকে ২০২২ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত লভ্যাংশের বিষয়ে কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের নেওয়া সিদ্ধান্ত শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদনের জন্য বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৩ ডিসেম্বর। আর রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ৭ নভেম্বর। ডিএসই জানিয়েছে, লভ্যাংশ ঘোষণার কারণে আজ কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বাড়ার ক্ষেত্রে কোনো সার্কিট ব্রেকার থাকবে না। অর্থাৎ শেয়ার দাম যতখুশি বাড়তে পারবে। তবে ফ্লোর প্রাইসের নিচে শেয়ার দাম নামতে পারবে না।