ঢাকা ০৫:৪৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫

তারপরও মিশরকে সামরিক সহায়তা দিচ্ছে আমেরিকা

  • আপডেট সময় : ১২:৪৮:০৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • ১২৩ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : মানবাধিকারে ব্যাপারে মিশরের দীর্ঘ খারাপ রেকর্ড থাকার পরেও দেশটিকে ৩০ কোটি ডলারের সামরিক সহায়তা দিচ্ছে আমেরিকা। গতকাল (বুধবার) মার্কিন রাষ্ট্র দপ্তরের কর্মকর্তারা বলেন, ক্ষমতাসীন ডেমোক্র্যাট দলের শীর্ষ পর্যায়ের আইনপ্রণেতা এবং মানবাধিকার সংস্থাগুলোর আপত্তি সত্ত্বেও জো বাইডেনের প্রশাসন এই সামরিক সহায়তা দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনিও ব্লিনকেন দাবি করছেন, রাজনৈতিক বন্দিদের ব্যাপারে কায়রো বেশ কিছু অগ্রগতি অর্জন করেছে। সন্ত্রাসবাদবিরোধী লড়াই, সীমান্ত নিরাপত্তা এবং নিরস্ত্রীকরণ খাতে মার্কিন সামরিক সহায়তা কাজে লাগানো হবে।

ডেমোক্র্যাট দলের কিছু ঘনিষ্ঠ লোকজন বাইডেনের ওপর চাপ সৃষ্টি করেছেন যে, যেহেতু মিশরের মানবাধিকার লঙ্ঘনের ব্যাপারে খারাপ রেকর্ড রয়েছে সে কারণে দেশটির সঙ্গে সামরিক সহযোগিতা বন্ধ করতে হবে। বিভিন্ন তথ্য থেকে জানা যাচ্ছে- মিশর সরকার বর্তমানে প্রায় ছয় লাখ রাজবন্দীকে আটকে রেখেছে। কানেক্টিকাট থেকে নির্বাচিত ডেমোক্র্যাট দলের সিনেটের ক্রিস মারফি দাবি করেন, “কেউ যদি আমেরিকার মিত্র হতে চয় তাহলে রাজনৈতিক বক্তৃতার জন্য জনগণকে খাঁচায় বন্দি করতে পারবে না।”#

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

তারপরও মিশরকে সামরিক সহায়তা দিচ্ছে আমেরিকা

আপডেট সময় : ১২:৪৮:০৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : মানবাধিকারে ব্যাপারে মিশরের দীর্ঘ খারাপ রেকর্ড থাকার পরেও দেশটিকে ৩০ কোটি ডলারের সামরিক সহায়তা দিচ্ছে আমেরিকা। গতকাল (বুধবার) মার্কিন রাষ্ট্র দপ্তরের কর্মকর্তারা বলেন, ক্ষমতাসীন ডেমোক্র্যাট দলের শীর্ষ পর্যায়ের আইনপ্রণেতা এবং মানবাধিকার সংস্থাগুলোর আপত্তি সত্ত্বেও জো বাইডেনের প্রশাসন এই সামরিক সহায়তা দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনিও ব্লিনকেন দাবি করছেন, রাজনৈতিক বন্দিদের ব্যাপারে কায়রো বেশ কিছু অগ্রগতি অর্জন করেছে। সন্ত্রাসবাদবিরোধী লড়াই, সীমান্ত নিরাপত্তা এবং নিরস্ত্রীকরণ খাতে মার্কিন সামরিক সহায়তা কাজে লাগানো হবে।

ডেমোক্র্যাট দলের কিছু ঘনিষ্ঠ লোকজন বাইডেনের ওপর চাপ সৃষ্টি করেছেন যে, যেহেতু মিশরের মানবাধিকার লঙ্ঘনের ব্যাপারে খারাপ রেকর্ড রয়েছে সে কারণে দেশটির সঙ্গে সামরিক সহযোগিতা বন্ধ করতে হবে। বিভিন্ন তথ্য থেকে জানা যাচ্ছে- মিশর সরকার বর্তমানে প্রায় ছয় লাখ রাজবন্দীকে আটকে রেখেছে। কানেক্টিকাট থেকে নির্বাচিত ডেমোক্র্যাট দলের সিনেটের ক্রিস মারফি দাবি করেন, “কেউ যদি আমেরিকার মিত্র হতে চয় তাহলে রাজনৈতিক বক্তৃতার জন্য জনগণকে খাঁচায় বন্দি করতে পারবে না।”#