ঢাকা ১২:৫৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫

ঢাবি ভর্তি প্রস্তুতি: বাংলা ভাষা ও সাহিত্যেও গুরুত্ব দিতে হবে

  • আপডেট সময় : ১০:২৭:৫৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • ১১৬ বার পড়া হয়েছে

ক্যাম্পাস-ক্যারিয়ার ডেস্ক : কাঙ্ক্ষিত সফলতা আসে মেধা, পরিশ্রম আর আত্মবিশ্বাসের সমন্বয়ে। এইচএসসি পরবর্তী প্রায় সকল শিক্ষার্থীরই স্বপ্ন থাকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাওয়ার। ভর্তি পরীক্ষায় যে কয়টি বিষয় থেকে প্রশ্ন আসে সেগুলোতে আলাদাভাবে পাশ না করলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হতে হবে।
ভর্তি পরীক্ষায় যে সব বিষয় থেকে প্রশ্ন হয় তার মধ্যে বাংলাও গুরুতপূর্ণ। বিগত কয়েক বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শুধু বাংলায় পাশ না করার কারণে অনেকে ভর্তি হতে পারেনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় সঠিক মেধা যাচাইয়ের জন্য ২০১৯-২০২০ সেশন থেকে এমসিকিউ পরীক্ষার পাশাপাশি লিখিত পরীক্ষাও যুক্ত করেছে।
মুলত তিন জায়গা থেকে বাংলার প্রশ্ন প্রশ্ন আসে- ১.সাহিত্য পাঠ (গদ্য ও পদ্য) ২. ব্যাকরণ ৩. বিরচন। সুতরাং, বাংলা বিষয়ে প্রস্তুতির জন্য প্রথম যে বিষয়ে গুরুত্ব দিতে হবে তা হলো- বিগত সালের প্রশ্নব্যাংকটা ভালোভাবে পড়ে নিতে হবে যার। মাধ্যমে প্রশ্নের ধরণটা আয়ত্ত্বে চলে আসবে।
এরপর নবম-দশম শ্রেণীর বাংলা ভাষার ব্যাকরণ— যেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা ১ম ও ২য় পত্রের সিলেবাসভুক্ত পাঠসমুহ ভালো করে পড়তে হবে। গুচ্ছ, রাবি, জাবি এবং চবির ক্ষেত্রেও একই পরামর্শ। বেশি পড়ার দরকার নেই, যা পড়েছো তা মাথায় ধারণ করতে পেরেছো কিনা— সেটাই বড় কথা।
এমসিকিউর পাশাপাশি লিখিত পরীক্ষায় যে ধরণের প্রশ্ন আসতে পারে– গল্প/কবিতার মূলভাব, গল্প, অনুচ্ছেদ লিখন ইত্যাদি। এক্ষেত্রে লিখার আগে একটু ভেবে নিতে হবে এবং সাজিয়ে লিখলে ভাল নাম্বার পাওয়া যাবে। তবে, বানান সতর্কতা এবং হাতের লেখা যাতে সুন্দর হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
আর যারা চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিচ্ছুদের এ কথা অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে, বিগত সালের প্রশ্ন থেকে ৫০-৭০% প্রশ্ন ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে আসতে পারে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

ঢাবি ভর্তি প্রস্তুতি: বাংলা ভাষা ও সাহিত্যেও গুরুত্ব দিতে হবে

আপডেট সময় : ১০:২৭:৫৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২১

ক্যাম্পাস-ক্যারিয়ার ডেস্ক : কাঙ্ক্ষিত সফলতা আসে মেধা, পরিশ্রম আর আত্মবিশ্বাসের সমন্বয়ে। এইচএসসি পরবর্তী প্রায় সকল শিক্ষার্থীরই স্বপ্ন থাকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাওয়ার। ভর্তি পরীক্ষায় যে কয়টি বিষয় থেকে প্রশ্ন আসে সেগুলোতে আলাদাভাবে পাশ না করলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হতে হবে।
ভর্তি পরীক্ষায় যে সব বিষয় থেকে প্রশ্ন হয় তার মধ্যে বাংলাও গুরুতপূর্ণ। বিগত কয়েক বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শুধু বাংলায় পাশ না করার কারণে অনেকে ভর্তি হতে পারেনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় সঠিক মেধা যাচাইয়ের জন্য ২০১৯-২০২০ সেশন থেকে এমসিকিউ পরীক্ষার পাশাপাশি লিখিত পরীক্ষাও যুক্ত করেছে।
মুলত তিন জায়গা থেকে বাংলার প্রশ্ন প্রশ্ন আসে- ১.সাহিত্য পাঠ (গদ্য ও পদ্য) ২. ব্যাকরণ ৩. বিরচন। সুতরাং, বাংলা বিষয়ে প্রস্তুতির জন্য প্রথম যে বিষয়ে গুরুত্ব দিতে হবে তা হলো- বিগত সালের প্রশ্নব্যাংকটা ভালোভাবে পড়ে নিতে হবে যার। মাধ্যমে প্রশ্নের ধরণটা আয়ত্ত্বে চলে আসবে।
এরপর নবম-দশম শ্রেণীর বাংলা ভাষার ব্যাকরণ— যেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা ১ম ও ২য় পত্রের সিলেবাসভুক্ত পাঠসমুহ ভালো করে পড়তে হবে। গুচ্ছ, রাবি, জাবি এবং চবির ক্ষেত্রেও একই পরামর্শ। বেশি পড়ার দরকার নেই, যা পড়েছো তা মাথায় ধারণ করতে পেরেছো কিনা— সেটাই বড় কথা।
এমসিকিউর পাশাপাশি লিখিত পরীক্ষায় যে ধরণের প্রশ্ন আসতে পারে– গল্প/কবিতার মূলভাব, গল্প, অনুচ্ছেদ লিখন ইত্যাদি। এক্ষেত্রে লিখার আগে একটু ভেবে নিতে হবে এবং সাজিয়ে লিখলে ভাল নাম্বার পাওয়া যাবে। তবে, বানান সতর্কতা এবং হাতের লেখা যাতে সুন্দর হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
আর যারা চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিচ্ছুদের এ কথা অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে, বিগত সালের প্রশ্ন থেকে ৫০-৭০% প্রশ্ন ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে আসতে পারে।