ঢাকা ০৯:৩৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫

ডেঙ্গু সচেতনতায় শান্ত-মারিয়াম ফাউন্ডেশন ও নিপসম

  • আপডেট সময় : ০১:২১:৫০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ অগাস্ট ২০২৩
  • ৪৩৩ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশে ডেঙ্গু মশার প্রাদুর্ভাব দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইতোমধ্যে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যু হার উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এমতাবস্থায় এর প্রতিকারে উপযুক্ত উদ্যোগ গ্রহণ না করলে ডেঙ্গুর ভয়াবহতা আরো বৃদ্ধির আশঙ্কা রয়েছে। ডেঙ্গু মোকাবেলায় প্রধানতম হাতিয়ার হচ্ছে জনসচেতনতা। সচেতনতার মাধ্যমে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব রোধ করা সম্ভব। এ লক্ষ্যে শান্ত-মারিয়াম ফাউন্ডেশন এবং জাতীয় ইন্সটিটিউট অব প্রিভেন্টিভ অ্যান্ড সোশ্যাল মেডিসিন (নিপসম)-এর উদ্যোগে ঢাকার বিভিন্ন স্কুলে শিক্ষার্থীদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য যৌথ কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
কর্মসূচির অংশ হিসেবে গত ০৫ আগস্ট শনিবার শান্ত-মারিয়াম ফাউন্ডেশন (৪৫ সোনারগাঁও জনপথ, সেক্টর ৭, উত্তরা, ঢাকা) ভবনে একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেমিনারে অংশগ্রহণ করে শান্ত-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজির প্রায় ১৫০ জন শিক্ষার্থী। সেমিনারের মূল উদ্দেশ্য ডেঙ্গু প্রতিরোধে স্বেচ্ছাসেবীদের কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণের বিষয়ে দক্ষতা বৃদ্ধি করা। যাতে তারা পরবর্তীতে বিভিন্ন স্কুলে গিয়ে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের এ বিষয়ে সচেতন করতে সক্ষম হন।
সেমিনারে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব মোকাবেলায় করণীয় সম্পর্কে দিক-নিদের্শনামূলক বক্তব্য রাখেন জাতীয় ইন্সটিটিউট অব প্রিভেন্টিভ অ্যান্ড সোশ্যাল মেডিসিন (নিপসম)-এর কীটতত্ত্ব বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সারোয়ার, বক্তব্য রাখেন কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. কামরুল আমীন এবং হেলথ এডুকেশন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ রাশিদুল আলম।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন শান্ত-মারিয়াম ফাউন্ডেশনের পরিচালক উইং কমান্ডার (অব:) এম. মতিয়ার রহমান, পরিচালক আবু নাঈম আহমেদ আলী, সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস (প্রাঃ) লিঃ-এর উন্নয়ন ও বিপণন বিভাগের পরিচালক আবিদুর রহমান এবং শান্ত-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজির ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মাসুদ আল নুরসহ শান্ত-মারিয়াম ফাউন্ডেশন ও এর অঙ্গসংগঠনের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ।

 

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

ডেঙ্গু সচেতনতায় শান্ত-মারিয়াম ফাউন্ডেশন ও নিপসম

আপডেট সময় : ০১:২১:৫০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ অগাস্ট ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশে ডেঙ্গু মশার প্রাদুর্ভাব দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইতোমধ্যে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যু হার উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এমতাবস্থায় এর প্রতিকারে উপযুক্ত উদ্যোগ গ্রহণ না করলে ডেঙ্গুর ভয়াবহতা আরো বৃদ্ধির আশঙ্কা রয়েছে। ডেঙ্গু মোকাবেলায় প্রধানতম হাতিয়ার হচ্ছে জনসচেতনতা। সচেতনতার মাধ্যমে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব রোধ করা সম্ভব। এ লক্ষ্যে শান্ত-মারিয়াম ফাউন্ডেশন এবং জাতীয় ইন্সটিটিউট অব প্রিভেন্টিভ অ্যান্ড সোশ্যাল মেডিসিন (নিপসম)-এর উদ্যোগে ঢাকার বিভিন্ন স্কুলে শিক্ষার্থীদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য যৌথ কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
কর্মসূচির অংশ হিসেবে গত ০৫ আগস্ট শনিবার শান্ত-মারিয়াম ফাউন্ডেশন (৪৫ সোনারগাঁও জনপথ, সেক্টর ৭, উত্তরা, ঢাকা) ভবনে একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেমিনারে অংশগ্রহণ করে শান্ত-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজির প্রায় ১৫০ জন শিক্ষার্থী। সেমিনারের মূল উদ্দেশ্য ডেঙ্গু প্রতিরোধে স্বেচ্ছাসেবীদের কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণের বিষয়ে দক্ষতা বৃদ্ধি করা। যাতে তারা পরবর্তীতে বিভিন্ন স্কুলে গিয়ে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের এ বিষয়ে সচেতন করতে সক্ষম হন।
সেমিনারে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব মোকাবেলায় করণীয় সম্পর্কে দিক-নিদের্শনামূলক বক্তব্য রাখেন জাতীয় ইন্সটিটিউট অব প্রিভেন্টিভ অ্যান্ড সোশ্যাল মেডিসিন (নিপসম)-এর কীটতত্ত্ব বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সারোয়ার, বক্তব্য রাখেন কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. কামরুল আমীন এবং হেলথ এডুকেশন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ রাশিদুল আলম।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন শান্ত-মারিয়াম ফাউন্ডেশনের পরিচালক উইং কমান্ডার (অব:) এম. মতিয়ার রহমান, পরিচালক আবু নাঈম আহমেদ আলী, সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস (প্রাঃ) লিঃ-এর উন্নয়ন ও বিপণন বিভাগের পরিচালক আবিদুর রহমান এবং শান্ত-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজির ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মাসুদ আল নুরসহ শান্ত-মারিয়াম ফাউন্ডেশন ও এর অঙ্গসংগঠনের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ।