টুঙ্গিপাড়ার সবুজ গাঁয়ে একটি খোকার বাড়ি;
স্বপ্ন মনে আকাশ ছোঁয়া, পাতাল দেবে পাড়ি।
মুজিব বলে সবাই চেনে
ছোট-বড় চলে মেনে।
পাখির সাথে ফুলের সাথে ভাব করে সে চলে,
মিথ্যে কথার ধার ধারেনা, সত্য সদাই বলে।
সবার প্রতি হাসি-খুশি
রাগ রাখেনা মনে পুষি।
গরীব-দুখীর প্রতি যে তাঁর বড্ড বেশি টান!
বাড়ির গোলা করতো খালি সবকে করে দান।
বিপদ হলে সবার পাশে
সাহস দিয়ে ভয়কে নাশে।
সব মানুষের সুখের কথা ভাবে মনে-মনে,
দেশ-মানুষের সেবা করো বলে জনে-জনে।
ভালো কাজের সুরে-সুরে
সবার দোয়া কপালজুড়ে-
বড়ো হয়ে দেশের জন্য জীবন কাটায় কাজে;
সবার মুখে ফোটে হাসি, দেশটা নতুন সাজে।
দুরাচারী কিছু লোকে
দেখলো না তা ভালো চোখে,
গুলি চালায় হিংস্র থাবায় দেশপ্রেমিকের বুকে!
আজও মানুষ অশ্রু ঝরায় সেই খোকাটির দুখে।
মরেও বেঁচে আছে খোকা
কেউ পারেনি দিতে ধোঁকা!
সবার হৃদে বসত করে দেশকে ভালোবেসে-
আগস্ট এলে আকাশ-বাতাস অশ্রুতে যায় ভেসে।
সেই ছেলেটির জন্য সবাই ধন্য ভুবন মাঝে;
ঋণ শোধিতে এসো সবাই দেশের ভালো কাজে।