ঢাকা ০৫:৪৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫

টিকটক সেলারে পণ্য বিক্রি করবেন যেভাবে

  • আপডেট সময় : ০১:৪৩:৪২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২১
  • ৭৭ বার পড়া হয়েছে

প্রযুক্তি ডেস্ক : সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো শুধু এই যোগাযোগের ক্ষেত্রেই সীমাবদ্ধ নয়। এখন অনলাইন বেচাকেনার অন্যতম মাধ্যম এগুলো। একদিকে বিক্রেতা যেমন ইনকাম করতে পারছেন। তেমনি ক্রেতাও খুব সহজেই পছন্দের পণ্য পাচ্ছেন ঘরে বসেই। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামের পর এবার টিকটকও আনলো সেই সুবিধা। এবার সেলার কমিউনিটির জন্য নতুন অ্যাপ চালু করেছে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম টিকটক। এই অ্যাপের নাম দেওয়া হয়েছে টিকটক সেলার। এই অ্যাপের মাধ্যমে শপিং ফিচারের সব সুবিধাই পাবেন ব্যবহারকারীরা। তবে আপাতত এই অ্যাপ কেবল ইন্দোনেশিয়ায় পরীক্ষামূলকভাবে চালু করা হয়েছে।
২০২১ সালের ৩ ডিসেম্বর অ্যাপটি আইওএস ডিভাইসে উন্মুক্ত করা হয়। তবে এর আগের মাসেই তা অ্যান্ড্রয়েডে চালু করা হয়েছিল। সেন্সর টাওয়ারের তথ্য অনুসারে, এই অ্যাপ গুগল প্লে স্টোরের টপ শপিং ক্যাটাগরিতে ৪২ নম্বরে এবং নিউ শপিং ক্যাটাগরিতে রয়েছে ৫ নম্বরে। আইওএসের ইন্দোনেশিয়ান অ্যাপ স্টোরের তালিকায় এটি ৫২ নম্বরে অবস্থান করছে। ইন্দোনেশিয়ায় এই নতুন অ্যাপের ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে। টিকটকের কোম্পানিটির এক মুখপাত্র বলেন, তাদের নতুন এই উদ্ভাবনী উদ্যোগ মানুষের সৃজনশীলতাকে আরও অনুপ্রাণিত করবে। এ ছাড়া এই অ্যাপে টিকটক কমিউনিটির ব্যবসায়িক সম্ভাবনাকে আরও সম্প্রসারিত করবে। প্রাথমিকভাবে একজন সেলার বা বিক্রেতাকে টিকটক সেলার অ্যাপে নিবন্ধন করতে হবে। এরপর পছন্দ অনুযায়ী ইনভেনটরি সাজিয়ে অর্ডার নেওয়ার মাধ্যমে অনলাইন ব্যবসা পরিচালনা করতে পারবেন। শুধু তাই নয়, অ্যাপটি সেলারদের ক্যাম্পেইন নিবন্ধন ও প্রমোশন পরিচালনা করতেও সাহায্য করবে। শিক্ষা উপকরণও বিক্রি করা যাবে এই অ্যাপের মাধ্যমে। চলতি বছরের শুরুতে ইন্দোনেশিয়ান দর্শকদের লক্ষ্য করে ‘সেলার ইউনিভার্সিটি’ ওয়েবসাইট চালু করেছে টিকটক। যেখানে ব্র্যান্ডগুলো কীভাবে ভিডিওতে তাদের পণ্যের বিজ্ঞাপন দেয়, সে বিষয়ে সেলারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়ে থাকে। এরপরই বছরের শেষে এসে ইন্দোনেশিয়াতেই চালু হলো টিকটক সেলার অ্যাপ। তবে অন্যান্য দেশে এই অ্যাপ কবে নাগাদ চালু হবে, তা জানা যায়নি।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

টিকটক সেলারে পণ্য বিক্রি করবেন যেভাবে

আপডেট সময় : ০১:৪৩:৪২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২১

প্রযুক্তি ডেস্ক : সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো শুধু এই যোগাযোগের ক্ষেত্রেই সীমাবদ্ধ নয়। এখন অনলাইন বেচাকেনার অন্যতম মাধ্যম এগুলো। একদিকে বিক্রেতা যেমন ইনকাম করতে পারছেন। তেমনি ক্রেতাও খুব সহজেই পছন্দের পণ্য পাচ্ছেন ঘরে বসেই। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামের পর এবার টিকটকও আনলো সেই সুবিধা। এবার সেলার কমিউনিটির জন্য নতুন অ্যাপ চালু করেছে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম টিকটক। এই অ্যাপের নাম দেওয়া হয়েছে টিকটক সেলার। এই অ্যাপের মাধ্যমে শপিং ফিচারের সব সুবিধাই পাবেন ব্যবহারকারীরা। তবে আপাতত এই অ্যাপ কেবল ইন্দোনেশিয়ায় পরীক্ষামূলকভাবে চালু করা হয়েছে।
২০২১ সালের ৩ ডিসেম্বর অ্যাপটি আইওএস ডিভাইসে উন্মুক্ত করা হয়। তবে এর আগের মাসেই তা অ্যান্ড্রয়েডে চালু করা হয়েছিল। সেন্সর টাওয়ারের তথ্য অনুসারে, এই অ্যাপ গুগল প্লে স্টোরের টপ শপিং ক্যাটাগরিতে ৪২ নম্বরে এবং নিউ শপিং ক্যাটাগরিতে রয়েছে ৫ নম্বরে। আইওএসের ইন্দোনেশিয়ান অ্যাপ স্টোরের তালিকায় এটি ৫২ নম্বরে অবস্থান করছে। ইন্দোনেশিয়ায় এই নতুন অ্যাপের ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে। টিকটকের কোম্পানিটির এক মুখপাত্র বলেন, তাদের নতুন এই উদ্ভাবনী উদ্যোগ মানুষের সৃজনশীলতাকে আরও অনুপ্রাণিত করবে। এ ছাড়া এই অ্যাপে টিকটক কমিউনিটির ব্যবসায়িক সম্ভাবনাকে আরও সম্প্রসারিত করবে। প্রাথমিকভাবে একজন সেলার বা বিক্রেতাকে টিকটক সেলার অ্যাপে নিবন্ধন করতে হবে। এরপর পছন্দ অনুযায়ী ইনভেনটরি সাজিয়ে অর্ডার নেওয়ার মাধ্যমে অনলাইন ব্যবসা পরিচালনা করতে পারবেন। শুধু তাই নয়, অ্যাপটি সেলারদের ক্যাম্পেইন নিবন্ধন ও প্রমোশন পরিচালনা করতেও সাহায্য করবে। শিক্ষা উপকরণও বিক্রি করা যাবে এই অ্যাপের মাধ্যমে। চলতি বছরের শুরুতে ইন্দোনেশিয়ান দর্শকদের লক্ষ্য করে ‘সেলার ইউনিভার্সিটি’ ওয়েবসাইট চালু করেছে টিকটক। যেখানে ব্র্যান্ডগুলো কীভাবে ভিডিওতে তাদের পণ্যের বিজ্ঞাপন দেয়, সে বিষয়ে সেলারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়ে থাকে। এরপরই বছরের শেষে এসে ইন্দোনেশিয়াতেই চালু হলো টিকটক সেলার অ্যাপ। তবে অন্যান্য দেশে এই অ্যাপ কবে নাগাদ চালু হবে, তা জানা যায়নি।