ঢাকা ১০:৪২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫, ২৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

টটেনহ্যামের মাঠে হেরে রেফারিকে দুষলেন লিভারপুলের ফন ডাইক

  • আপডেট সময় : ০৫:৫৭:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারী ২০২৫
  • ৬ বার পড়া হয়েছে

ক্রীড়া ডেস্ক: দারুণ ছন্দে এগিয়ে চলার মাঝে হঠাৎই যেন পথ হারাতে বসেছে লিভারপুল। মৌসুমে জুড়ে ভুগতে থাকা ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কাছে প্রিমিয়ার লিগে পয়েন্ট হারানোর পর এবার তারা হেরে গেছে টটেনহ্যাম হটস্পারের বিপক্ষে।

লিগ কাপে এই হারে রেফারির একটি সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন লিভারপুল ডিফেন্ডার ভার্জিল ফন ডাইক। লিগ কাপের সেমি-ফাইনালের প্রথম লেগে বুধবার টটেনহ্যামের মাঠে ১-০ গোলে হেরে গেছে লিভারপুল। ম্যাচের শেষ দিকে একটি ‘কড়া ট্যাকলের’ দায়ে সুইডেনের মিডফিল্ডার লুকাস বেরিভালকে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড না দেখানোয় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ফন ডাইক। ওই ঘটনার মিনিট খানেক পরই ব্যবধান গড়ে দেন ১৮ বছর বয়সী বেরিভাল।

দ্বিতীয়মার্ধের মাঝামাঝি সময়ে লুইস দিয়াসকে ফাউল করায় আগেই একটি হলুদ কার্ড দেখেছিলেন বেরিভাল। তাই শেষ দিকের ঘটনায় লিভারপুল ডিফেন্ডার কস্তাস সিমিকাসকে ওই ট্যাকল করায় হলুদ কার্ড পেলে ১০ জনের দলে পরিণত হতো টটেনহ্যাম।

কিন্তু রেফারি স্টুয়ার্ট অ্যাটওয়েল খেলা চালিয়ে যান এবং এরপরই ডমিনিক সোলাঙ্কির পাস ধরে জালে বল পাঠান বেরিভাল। সেই সময়ে সাইডলাইনের বাইরে চিকিৎসা চলছিল গ্রিক ডিফেন্ডার সিমিকাসের।
এরপর নির্ধারিত সময়ের চার ও যোগ করা সময়ের সাত মিনিট সময় পেলেও, গোলটি আর শোধ করতে পারেনি লিভারপুল।

ম্যাচ শেষে স্কাই স্পোর্টসকে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় ফন ডাইকের কণ্ঠে হতাশার সঙ্গে ঝরল ক্ষোভ। “অবশ্যই সেটা দ্বিতীয় হলুদ কার্ড হতো। ঘটনাটা প্রায় পরিষ্কার এবং এর এক মিনিট পরই সে (বেরিভাল) জয়সূচক গোলটি করে। বিষয়টা ঠিক এমনই।

আমার মতে, রেফারি একটা ভুল করেছে এবং আমি তাকে সেটা বলেছিও। যদিও তিনি তেমনটা ভাবেন না। ঘটনাটা প্রায় পরিষ্কার এবং সাইডলাইনের সবাই সেটা জানে।” তবে শুধু ওই কারণেই নিজেদের হারতে হয়েছে, এমনটাও অবশ্য দাবি করছেন না ডাচ ডিফেন্ডার ফন ডাইক। “সেখানে একজন লাইন্সম্যান ছিল, চতুর্থ অফিসিয়াল ছিল, ভিএআরওৃতারপরও সে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড পায়নি।

আমি বলছি না যে, এই কারণেই আমরা হেরেছি। তবে খেলায় এটা একটা বড় মুহূর্ত ছিল।” লিভারপুল কোচ আর্না স্লটের ভাবনাও ভিন্ন নয়। বরং তার প্রতিবাদ আরও জোরাল।

“রেফারির নেওয়া ওই সিদ্ধান্ত ম্যাচের ফলে অনেক বড় প্রভাব ফেলেছে।” এই হারের হতাশা নিয়ে, ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াইয়ে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি ঘরের মাঠে ফিরতি লেগ খেলবে লিভারপুল।

টটেনহ্যামের মাঠে হেরে রেফারিকে দুষলেন লিভারপুলের ফন ডাইক
ক্রীড়া ডেস্ক: দারুণ ছন্দে এগিয়ে চলার মাঝে হঠাৎই যেন পথ হারাতে বসেছে লিভারপুল। মৌসুমে জুড়ে ভুগতে থাকা ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কাছে প্রিমিয়ার লিগে পয়েন্ট হারানোর পর এবার তারা হেরে গেছে টটেনহ্যাম হটস্পারের বিপক্ষে।

লিগ কাপে এই হারে রেফারির একটি সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন লিভারপুল ডিফেন্ডার ভার্জিল ফন ডাইক। লিগ কাপের সেমি-ফাইনালের প্রথম লেগে বুধবার টটেনহ্যামের মাঠে ১-০ গোলে হেরে গেছে লিভারপুল।

ম্যাচের শেষ দিকে একটি ‘কড়া ট্যাকলের’ দায়ে সুইডেনের মিডফিল্ডার লুকাস বেরিভালকে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড না দেখানোয় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ফন ডাইক। ওই ঘটনার মিনিট খানেক পরই ব্যবধান গড়ে দেন ১৮ বছর বয়সী বেরিভাল।

দ্বিতীয়মার্ধের মাঝামাঝি সময়ে লুইস দিয়াসকে ফাউল করায় আগেই একটি হলুদ কার্ড দেখেছিলেন বেরিভাল। তাই শেষ দিকের ঘটনায় লিভারপুল ডিফেন্ডার কস্তাস সিমিকাসকে ওই ট্যাকল করায় হলুদ কার্ড পেলে ১০ জনের দলে পরিণত হতো টটেনহ্যাম।

কিন্তু রেফারি স্টুয়ার্ট অ্যাটওয়েল খেলা চালিয়ে যান এবং এরপরই ডমিনিক সোলাঙ্কির পাস ধরে জালে বল পাঠান বেরিভাল। সেই সময়ে সাইডলাইনের বাইরে চিকিৎসা চলছিল গ্রিক ডিফেন্ডার সিমিকাসের।
এরপর নির্ধারিত সময়ের চার ও যোগ করা সময়ের সাত মিনিট সময় পেলেও, গোলটি আর শোধ করতে পারেনি লিভারপুল।

ম্যাচ শেষে স্কাই স্পোর্টসকে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় ফন ডাইকের কণ্ঠে হতাশার সঙ্গে ঝরল ক্ষোভ। “অবশ্যই সেটা দ্বিতীয় হলুদ কার্ড হতো। ঘটনাটা প্রায় পরিষ্কার এবং এর এক মিনিট পরই সে (বেরিভাল) জয়সূচক গোলটি করে। বিষয়টা ঠিক এমনই। আমার মতে, রেফারি একটা ভুল করেছে এবং আমি তাকে সেটা বলেছিও।

যদিও তিনি তেমনটা ভাবেন না। ঘটনাটা প্রায় পরিষ্কার এবং সাইডলাইনের সবাই সেটা জানে।” তবে শুধু ওই কারণেই নিজেদের হারতে হয়েছে, এমনটাও অবশ্য দাবি করছেন না ডাচ ডিফেন্ডার ফন ডাইক। “সেখানে একজন লাইন্সম্যান ছিল, চতুর্থ অফিসিয়াল ছিল, ভিএআরওৃতারপরও সে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড পায়নি।

আমি বলছি না যে, এই কারণেই আমরা হেরেছি। তবে খেলায় এটা একটা বড় মুহূর্ত ছিল।” লিভারপুল কোচ আর্না স্লটের ভাবনাও ভিন্ন নয়। বরং তার প্রতিবাদ আরও জোরাল।

“রেফারির নেওয়া ওই সিদ্ধান্ত ম্যাচের ফলে অনেক বড় প্রভাব ফেলেছে।” এই হারের হতাশা নিয়ে, ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াইয়ে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি ঘরের মাঠে ফিরতি লেগ খেলবে লিভারপুল।

 

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

ডলার সংকট-লোডশেডিং,গাজীপুরে বন্ধ হয়ে গেল ৪০ বছরের পুরোনো কারখানা

টটেনহ্যামের মাঠে হেরে রেফারিকে দুষলেন লিভারপুলের ফন ডাইক

আপডেট সময় : ০৫:৫৭:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারী ২০২৫

ক্রীড়া ডেস্ক: দারুণ ছন্দে এগিয়ে চলার মাঝে হঠাৎই যেন পথ হারাতে বসেছে লিভারপুল। মৌসুমে জুড়ে ভুগতে থাকা ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কাছে প্রিমিয়ার লিগে পয়েন্ট হারানোর পর এবার তারা হেরে গেছে টটেনহ্যাম হটস্পারের বিপক্ষে।

লিগ কাপে এই হারে রেফারির একটি সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন লিভারপুল ডিফেন্ডার ভার্জিল ফন ডাইক। লিগ কাপের সেমি-ফাইনালের প্রথম লেগে বুধবার টটেনহ্যামের মাঠে ১-০ গোলে হেরে গেছে লিভারপুল। ম্যাচের শেষ দিকে একটি ‘কড়া ট্যাকলের’ দায়ে সুইডেনের মিডফিল্ডার লুকাস বেরিভালকে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড না দেখানোয় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ফন ডাইক। ওই ঘটনার মিনিট খানেক পরই ব্যবধান গড়ে দেন ১৮ বছর বয়সী বেরিভাল।

দ্বিতীয়মার্ধের মাঝামাঝি সময়ে লুইস দিয়াসকে ফাউল করায় আগেই একটি হলুদ কার্ড দেখেছিলেন বেরিভাল। তাই শেষ দিকের ঘটনায় লিভারপুল ডিফেন্ডার কস্তাস সিমিকাসকে ওই ট্যাকল করায় হলুদ কার্ড পেলে ১০ জনের দলে পরিণত হতো টটেনহ্যাম।

কিন্তু রেফারি স্টুয়ার্ট অ্যাটওয়েল খেলা চালিয়ে যান এবং এরপরই ডমিনিক সোলাঙ্কির পাস ধরে জালে বল পাঠান বেরিভাল। সেই সময়ে সাইডলাইনের বাইরে চিকিৎসা চলছিল গ্রিক ডিফেন্ডার সিমিকাসের।
এরপর নির্ধারিত সময়ের চার ও যোগ করা সময়ের সাত মিনিট সময় পেলেও, গোলটি আর শোধ করতে পারেনি লিভারপুল।

ম্যাচ শেষে স্কাই স্পোর্টসকে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় ফন ডাইকের কণ্ঠে হতাশার সঙ্গে ঝরল ক্ষোভ। “অবশ্যই সেটা দ্বিতীয় হলুদ কার্ড হতো। ঘটনাটা প্রায় পরিষ্কার এবং এর এক মিনিট পরই সে (বেরিভাল) জয়সূচক গোলটি করে। বিষয়টা ঠিক এমনই।

আমার মতে, রেফারি একটা ভুল করেছে এবং আমি তাকে সেটা বলেছিও। যদিও তিনি তেমনটা ভাবেন না। ঘটনাটা প্রায় পরিষ্কার এবং সাইডলাইনের সবাই সেটা জানে।” তবে শুধু ওই কারণেই নিজেদের হারতে হয়েছে, এমনটাও অবশ্য দাবি করছেন না ডাচ ডিফেন্ডার ফন ডাইক। “সেখানে একজন লাইন্সম্যান ছিল, চতুর্থ অফিসিয়াল ছিল, ভিএআরওৃতারপরও সে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড পায়নি।

আমি বলছি না যে, এই কারণেই আমরা হেরেছি। তবে খেলায় এটা একটা বড় মুহূর্ত ছিল।” লিভারপুল কোচ আর্না স্লটের ভাবনাও ভিন্ন নয়। বরং তার প্রতিবাদ আরও জোরাল।

“রেফারির নেওয়া ওই সিদ্ধান্ত ম্যাচের ফলে অনেক বড় প্রভাব ফেলেছে।” এই হারের হতাশা নিয়ে, ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াইয়ে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি ঘরের মাঠে ফিরতি লেগ খেলবে লিভারপুল।

টটেনহ্যামের মাঠে হেরে রেফারিকে দুষলেন লিভারপুলের ফন ডাইক
ক্রীড়া ডেস্ক: দারুণ ছন্দে এগিয়ে চলার মাঝে হঠাৎই যেন পথ হারাতে বসেছে লিভারপুল। মৌসুমে জুড়ে ভুগতে থাকা ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কাছে প্রিমিয়ার লিগে পয়েন্ট হারানোর পর এবার তারা হেরে গেছে টটেনহ্যাম হটস্পারের বিপক্ষে।

লিগ কাপে এই হারে রেফারির একটি সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন লিভারপুল ডিফেন্ডার ভার্জিল ফন ডাইক। লিগ কাপের সেমি-ফাইনালের প্রথম লেগে বুধবার টটেনহ্যামের মাঠে ১-০ গোলে হেরে গেছে লিভারপুল।

ম্যাচের শেষ দিকে একটি ‘কড়া ট্যাকলের’ দায়ে সুইডেনের মিডফিল্ডার লুকাস বেরিভালকে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড না দেখানোয় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ফন ডাইক। ওই ঘটনার মিনিট খানেক পরই ব্যবধান গড়ে দেন ১৮ বছর বয়সী বেরিভাল।

দ্বিতীয়মার্ধের মাঝামাঝি সময়ে লুইস দিয়াসকে ফাউল করায় আগেই একটি হলুদ কার্ড দেখেছিলেন বেরিভাল। তাই শেষ দিকের ঘটনায় লিভারপুল ডিফেন্ডার কস্তাস সিমিকাসকে ওই ট্যাকল করায় হলুদ কার্ড পেলে ১০ জনের দলে পরিণত হতো টটেনহ্যাম।

কিন্তু রেফারি স্টুয়ার্ট অ্যাটওয়েল খেলা চালিয়ে যান এবং এরপরই ডমিনিক সোলাঙ্কির পাস ধরে জালে বল পাঠান বেরিভাল। সেই সময়ে সাইডলাইনের বাইরে চিকিৎসা চলছিল গ্রিক ডিফেন্ডার সিমিকাসের।
এরপর নির্ধারিত সময়ের চার ও যোগ করা সময়ের সাত মিনিট সময় পেলেও, গোলটি আর শোধ করতে পারেনি লিভারপুল।

ম্যাচ শেষে স্কাই স্পোর্টসকে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় ফন ডাইকের কণ্ঠে হতাশার সঙ্গে ঝরল ক্ষোভ। “অবশ্যই সেটা দ্বিতীয় হলুদ কার্ড হতো। ঘটনাটা প্রায় পরিষ্কার এবং এর এক মিনিট পরই সে (বেরিভাল) জয়সূচক গোলটি করে। বিষয়টা ঠিক এমনই। আমার মতে, রেফারি একটা ভুল করেছে এবং আমি তাকে সেটা বলেছিও।

যদিও তিনি তেমনটা ভাবেন না। ঘটনাটা প্রায় পরিষ্কার এবং সাইডলাইনের সবাই সেটা জানে।” তবে শুধু ওই কারণেই নিজেদের হারতে হয়েছে, এমনটাও অবশ্য দাবি করছেন না ডাচ ডিফেন্ডার ফন ডাইক। “সেখানে একজন লাইন্সম্যান ছিল, চতুর্থ অফিসিয়াল ছিল, ভিএআরওৃতারপরও সে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড পায়নি।

আমি বলছি না যে, এই কারণেই আমরা হেরেছি। তবে খেলায় এটা একটা বড় মুহূর্ত ছিল।” লিভারপুল কোচ আর্না স্লটের ভাবনাও ভিন্ন নয়। বরং তার প্রতিবাদ আরও জোরাল।

“রেফারির নেওয়া ওই সিদ্ধান্ত ম্যাচের ফলে অনেক বড় প্রভাব ফেলেছে।” এই হারের হতাশা নিয়ে, ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াইয়ে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি ঘরের মাঠে ফিরতি লেগ খেলবে লিভারপুল।