ঢাকা ০১:৩১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫

ঝড়ের গতিতে ছাড়পত্র পেলো ‘তুফান’

  • আপডেট সময় : ১২:৫৪:৫৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ জুন ২০২৪
  • ৬৬ বার পড়া হয়েছে

বিনোদন ডেস্ক: শুটিং, সম্পাদনা, ডাবিং- এমন একশ একটা কাজ থাকে একটি সিনেমা তৈরিতে। আর সেটি যদি হয় ঈদের ছবি, তবে তো কথাই নেই। প্রায় প্রতি ঈদেই আলোচিত ছবিগুলো শুটিং থেকে সেন্সরে যেতে এক রকমের লেজে-গোবরে অবস্থা হয়। তৈরি হয় অনিশ্চয়তা। যেমন এরমধ্যেই ঈদের অন্যতম ছবি ‘জংলি’ একই কারণে হাল ছেড়ে দিয়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানিয়ে দিয়েছে, শত চেষ্টা করেও ঈদের আগে সব কাজ শেষ করতে পারছে না তারা।
বিপরীতে রায়হান রাফী যেন একের পর এক ম্যাজিক দেখিয়ে চলেছেন। গান ছেড়ে তুলকালাম বাধিয়ে অনেকটা চোখের পলকে ছাড়পত্রও হাতে নিয়ে নিলেন ‘তুফান’-এর। যেন ঝড়ের গতিতে সব শেষ করে হাত-মুখ ধুয়ে আরাম করছেন নির্মাতা! ৫ জুন ‘তুফান’র আনকাট ছাড়পত্র হাতে পেয়েছেন নির্মাতা। এখন চলছে মুক্তির আগে প্রমোশন পরিকল্পনা। ছাড়পত্র হাতে পেয়ে কেমন লাগছে? জবাবে রাফী বাংলা ট্রিবিউনকে বললেন, ‘খুব ভালো। টানা যে যুদ্ধের মধ্য দিয়ে গিয়েছি, সেটার একটা ভালো ফলাফল হচ্ছে এই ছাড়পত্র। মাঠের যুদ্ধটা আপাতত শেষ। এবার শুরু করবো হলের যুদ্ধ। আল্লাহ ভরসা।’ ছবিটির প্রযোজনায় রয়েছে বাংলাদেশ ও ভারতের তিনটি বড় প্রতিষ্ঠান- আলফা আই, চরকি ও এসভিএফ (কলকাতা)। এতে শাকিবের সঙ্গে আছেন কলকাতার মিমি ও ঢাকার নাবিলা। এরমধ্যে ‘লাগে উরাধুরা’ গান প্রকাশ করে আগুন ধরিয়ে দিয়েছেন শাকিব-মিমি। টের পাওয়া যাচ্ছে, ছবিটি শাকিব খান ও রায়হান রাফীর নিজস্ব সফলতার সবগুলোই অতিক্রম করবে।
শাকিব খানের স্বপ্ন, একদিন তার সিনেমাও শত কোটি টাকা আয় করবে। সে বিষয়ে তার ভাষ্য, ‘আমরা কিন্তু অধীর আগ্রহে বসে আছি, ১০০ কোটির ক্লাবে কবে যাবো। ওই দিন বেশি দূরে নয়, যেদিন আমাদের সিনেমার জন্য ১০০ কোটি টাকাও কম মনে হবে। উত্তর আমেরিকায় বাংলা সিনেমার প্রায় ২৫-৩০ লাখ দর্শকের একটা বাজার তৈরি হয়ে আছে। বাকি ছিল দুই ইন্ডাস্ট্রির সমন্বয়ে কাজ করা। এবার সেটাও হলো।’ ঢালিউড কর্তার প্রত্যাশা, ‘তুফান’ তার এই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করবে। এদিকে মৃদুভাষী রাফী বললেন, ‘এতটুকু বলতে পারি, দেশের সবচেয়ে বড় সুপারস্টারের ছবি এটা। ইনশাআল্লাহ, ছবিটি ইতিহাস হয়ে থাকবে।’

 

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

নতুন আপদ ‘মব সন্ত্রাস’, আতঙ্কে সারা দেশ

ঝড়ের গতিতে ছাড়পত্র পেলো ‘তুফান’

আপডেট সময় : ১২:৫৪:৫৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ জুন ২০২৪

বিনোদন ডেস্ক: শুটিং, সম্পাদনা, ডাবিং- এমন একশ একটা কাজ থাকে একটি সিনেমা তৈরিতে। আর সেটি যদি হয় ঈদের ছবি, তবে তো কথাই নেই। প্রায় প্রতি ঈদেই আলোচিত ছবিগুলো শুটিং থেকে সেন্সরে যেতে এক রকমের লেজে-গোবরে অবস্থা হয়। তৈরি হয় অনিশ্চয়তা। যেমন এরমধ্যেই ঈদের অন্যতম ছবি ‘জংলি’ একই কারণে হাল ছেড়ে দিয়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানিয়ে দিয়েছে, শত চেষ্টা করেও ঈদের আগে সব কাজ শেষ করতে পারছে না তারা।
বিপরীতে রায়হান রাফী যেন একের পর এক ম্যাজিক দেখিয়ে চলেছেন। গান ছেড়ে তুলকালাম বাধিয়ে অনেকটা চোখের পলকে ছাড়পত্রও হাতে নিয়ে নিলেন ‘তুফান’-এর। যেন ঝড়ের গতিতে সব শেষ করে হাত-মুখ ধুয়ে আরাম করছেন নির্মাতা! ৫ জুন ‘তুফান’র আনকাট ছাড়পত্র হাতে পেয়েছেন নির্মাতা। এখন চলছে মুক্তির আগে প্রমোশন পরিকল্পনা। ছাড়পত্র হাতে পেয়ে কেমন লাগছে? জবাবে রাফী বাংলা ট্রিবিউনকে বললেন, ‘খুব ভালো। টানা যে যুদ্ধের মধ্য দিয়ে গিয়েছি, সেটার একটা ভালো ফলাফল হচ্ছে এই ছাড়পত্র। মাঠের যুদ্ধটা আপাতত শেষ। এবার শুরু করবো হলের যুদ্ধ। আল্লাহ ভরসা।’ ছবিটির প্রযোজনায় রয়েছে বাংলাদেশ ও ভারতের তিনটি বড় প্রতিষ্ঠান- আলফা আই, চরকি ও এসভিএফ (কলকাতা)। এতে শাকিবের সঙ্গে আছেন কলকাতার মিমি ও ঢাকার নাবিলা। এরমধ্যে ‘লাগে উরাধুরা’ গান প্রকাশ করে আগুন ধরিয়ে দিয়েছেন শাকিব-মিমি। টের পাওয়া যাচ্ছে, ছবিটি শাকিব খান ও রায়হান রাফীর নিজস্ব সফলতার সবগুলোই অতিক্রম করবে।
শাকিব খানের স্বপ্ন, একদিন তার সিনেমাও শত কোটি টাকা আয় করবে। সে বিষয়ে তার ভাষ্য, ‘আমরা কিন্তু অধীর আগ্রহে বসে আছি, ১০০ কোটির ক্লাবে কবে যাবো। ওই দিন বেশি দূরে নয়, যেদিন আমাদের সিনেমার জন্য ১০০ কোটি টাকাও কম মনে হবে। উত্তর আমেরিকায় বাংলা সিনেমার প্রায় ২৫-৩০ লাখ দর্শকের একটা বাজার তৈরি হয়ে আছে। বাকি ছিল দুই ইন্ডাস্ট্রির সমন্বয়ে কাজ করা। এবার সেটাও হলো।’ ঢালিউড কর্তার প্রত্যাশা, ‘তুফান’ তার এই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করবে। এদিকে মৃদুভাষী রাফী বললেন, ‘এতটুকু বলতে পারি, দেশের সবচেয়ে বড় সুপারস্টারের ছবি এটা। ইনশাআল্লাহ, ছবিটি ইতিহাস হয়ে থাকবে।’