আন্তর্জাতিক ডেস্ক : কেন্দ্রীয়ভাবে বেড়ে দাম বেড়ে যাওয়ায় পশ্চিমবঙ্গেও আরেক দফা বাড়লো জ্বালানি তেলের দাম। গতকাল মঙ্গলবার আরেক দফায় জ্বালানির দাম বাড়ানো হলো ৮২ পয়সা। ফলে কলকাতায় ১ লিটার পেট্রলের দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১৪ দশমিক ২৮ রুপি। ডিজেলের দাম ৯৯ দশমিক ০২ রুপি। নিয়ম করে প্রতিদিনই তেলের দাম বাড়ানোর ফলে বেকায়দায় পড়েছে সাধারণ মানুষ। জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির ফলে তার প্রভাব পড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দামেও। রমজান মাসেও দফায় দফায় তেলের দাম বাড়ার ফলে ফলমূল থেকে শুরু করে শাকসবজি ও অন্যান্য জিনিসের দাম বেড়েই চলেছে। কিছু অসাধু ব্যবসায়ী হঠাৎই ফলমূলের দামও বাড়িয়ে দিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। কলকাতার স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত ১৫ দিন আগেও যে দামে আমরা ফল কিনেছি সেই ফলের দাম প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে এখন। কলকাতার এক ব্যক্তি বলেন, রোজার মধ্যে পুরো মাসজুড়ে ফলমূল খেতে হয়। কিন্তু গতবার লকডাউন চলাকালীনও ফলের দাম এতো বেশি বৃদ্ধি পায়নি। বাজারে ফল কিনতে আসলেই চক্ষু চড়কগাছ হয়ে যায়। এদিকে, সোমবারই মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী রাজ্য সচিবালয় নবান্নে জানিয়েছেন যে তিনি পেট্রল ও ডিজেলের মূল্য নির্ধারণ করেন না তাই এই দাম বৃদ্ধিতে তার বিশেষ কিছু করার নেই।
বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১৪ দশমিক ২৮ রুপি। ডিজেলের দাম ৯৯ দশমিক ০২ রুপি। নিয়ম করে প্রতিদিনই তেলের দাম বাড়ানোর ফলে বেকায়দায় পড়েছে সাধারণ মানুষ। জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির ফলে তার প্রভাব পড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দামেও। রমজান মাসেও দফায় দফায় তেলের দাম বাড়ার ফলে ফলমূল থেকে শুরু করে শাকসবজি ও অন্যান্য জিনিসের দাম বেড়েই চলেছে। কিছু অসাধু ব্যবসায়ী হঠাৎই ফলমূলের দামও বাড়িয়ে দিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। কলকাতার স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত ১৫ দিন আগেও যে দামে আমরা ফল কিনেছি সেই ফলের দাম প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে এখন। কলকাতার এক ব্যক্তি বলেন, রোজার মধ্যে পুরো মাসজুড়ে ফলমূল খেতে হয়। কিন্তু গতবার লকডাউন চলাকালীনও ফলের দাম এতো বেশি বৃদ্ধি পায়নি। বাজারে ফল কিনতে আসলেই চক্ষু চড়কগাছ হয়ে যায়। এদিকে, সোমবারই মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী রাজ্য সচিবালয় নবান্নে জানিয়েছেন যে তিনি পেট্রল ও ডিজেলের মূল্য নির্ধারণ করেন না তাই এই দাম বৃদ্ধিতে তার বিশেষ কিছু করার নেই।