ঢাকা ১১:৩৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ মে ২০২৫
জ্বালানি খাত ১৩ বছরে বিদেশি বিনিয়োগ ৩০ বিলিয়ন ডলার

জ্বালানি খাত ১৩ বছরে বিদেশি বিনিয়োগ ৩০ বিলিয়ন ডলার

  • আপডেট সময় : ০৩:১১:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৩
  • ৭৫ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : বিগত ১৩ বছরে বাংলাদেশে জ্বালানি খাতে ইংল্যান্ড, হংকং, নেদারল্যান্ড, আমেরিকা ও চায়নার প্রায় ৩০ বিলিয়ন ডলার বিদেশি বিনিয়োগ হয়েছে। গতকাল সোমবার বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিদেশি বিনিয়োগের সুযোগ ও চ্যালেঞ্জ : চায়নার কেস স্টাডি শীর্ষক সিপিডির ভার্চুয়াল ডায়ালগে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। সিপিডি বলছে, বিদেশি বিনিয়োগের বেশিরভাগই হয়েছে জীবাশ্ম জ্বালানি কেন্দ্রিক। অন্যদিকে বাংলাদেশ ২০৩০ সাল নাগাদ ৩০ শতাংশ ও ২০৪১ সাল নাগাদ ৪০ শতাংশ রিনিউয়েবল বা নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার করতে আগ্রহী। এখাতে বিদেশি বিনিয়োগের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। ডায়ালগে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) রিসার্স অ্যাসোসিয়েট মাশফিক আহসান হৃদয় মূল প্রস্তাবনা তুলে ধরেন। বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিদেশি বিনিয়োগের সুযোগ ও চ্যালেঞ্জ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করে মাশফিক আহসান বলেন, বিদেশি বিনিয়োগ আনতে হলে একটি দেশে রাজনৈতিক স্থীতিশীলতা, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, দক্ষ জনবল, বিনিয়োগবান্ধব প্রণোদনা প্রয়োজন। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য কর ছাড় বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা দেয় বাংলাদেশ সরকার। তবে বিনিয়োগকারীরা আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, সেবা প্রাপ্তিতে ধীরগতিসহ একধিক জটিলতার সম্মখীন হন। তা সত্ত্বেও জ্বালানিখাতে ২০২২ সালে ৩ হাজার ৪৭৯ দশমিক ৯৫ মিলিয়ন ডলারের বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে, যা তার আগের বছরের তুলনায় ২০ দশমিক ২ শতাংশ বেশি। নবায়নযোগ্য জ্বালানিখাতে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ানোর প্রস্তাবে তুলে ধরে তিনি বলেন, বিশ্বমানের প্রকল্প প্রোফাইল তৈরি করে ভেস্টাস, সিমেন্সের মতো বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। বিডা ছাড়াও আরেকটি বিনিয়োগ আকৃষ্ট এজেন্সি তৈরি করা, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা অর্জনের জন্য সরকারের বিনিয়োগ বৃদ্ধি (পিপিপি পদ্ধতির অধীনে হতে পারে), বিনিয়োগকারীদের হয়রানি কমাতে ওয়ান স্টপ ইনভেস্টমেন্ট সার্ভিস সেন্টার, অবকাঠামোর উন্নয়ন, প্রযুক্তি হস্তান্তর এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির সুবিধার্থে চাকরি প্রার্থীদের প্রশিক্ষণের ওপর জোর দেওয়া, ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ শিল্পে বিদেশি বিনিয়োগ আনা ও বাংলাদেশে বিদ্যমান ১৭৭টি এসএমই ক্লাস্টারের উন্নয়নে ক্লাস্টারভিত্তিক বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে হবে। স্বাগত বক্তব্যে গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, চায়না নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে গ্লোবাল লিডার। অন্যদিকে বাংলাদেশ এর বিপরীতে। নবায়নযোগ্য জ্বালারি ব্যবহারে ১৯০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১১১। চায়নার এ উন্নতি থেকে বাংলাদেশের অনেক কিছু শেখার আছে।
বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে সিপিডির ৮ প্রস্তাব
এদিকে জ¦ালানি খাতে সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে ও নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে আটটি প্রস্তাব দিয়েছে সিপিডি। গতকাল সোমবার ‘বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিদেশি বিনিয়োগের সুযোগ ও চ্যালেঞ্জ: চায়নার কেস স্টাডি’ শীর্ষক ভার্চুয়াল ডায়ালগে সিপিডির রিসার্স অ্যাসোসিয়েট মাশফিক আহসান হৃদয় এই প্রস্তাব তুলে ধরেন। গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করে হৃদয় বলেন, বিদেশি বিনিয়োগ আনতে হলে একটি দেশে রাজনৈতিক স্থীতিশীলতা, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, দক্ষ জনবল, বিনিয়োগবান্ধব প্রণোদনা প্রয়োজন। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য কর ছাড় বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা দেয় বাংলাদেশ সরকার। তবে বিনিয়োগকারীরা আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, সেবা প্রাপ্তিতে ধীরগতিসহ একাধিক জটিলতার সম্মখীন হন। তা সত্ত্বেও জ্বালানি খাতে ২০২২ সালে তিন হাজার ৪৭৯ দশমিক ৯৫ মিলিয়ন ডলারের বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে, যা তার আগের বছরের তুলনায় ২০ দশমিক ২ শতাংশ বেশি। নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ানোর প্রস্তাবে তুলে ধরে তিনি বলেন, বিশ্বমানের প্রকল্প প্রোফাইল তৈরি করে ভেস্টাস, সিমেন্সের মতো বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ছাড়াও আরেকটি বিনিয়োগ আকৃষ্ট এজেন্সি তৈরি করা, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা অর্জনের জন্য সরকারের বিনিয়োগ বৃদ্ধি (পিপিপি পদ্ধতির অধীনে হতে পারে), বিনিয়োগকারীদের হয়রানি কমাতে ওয়ান স্টপ ইনভেস্টমেন্ট সার্ভিস সেন্টার, অবকাঠামোর উন্নয়ন, প্রযুক্তি হস্তান্তর এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির সুবিধার্থে চাকরি প্রার্থীদের প্রশিক্ষণের ওপর জোর দেওয়া, ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ শিল্পে বিদেশি বিনিয়োগ আনা ও বাংলাদেশে বিদ্যমান ১৭৭টি এসএমই ক্লাস্টারের উন্নয়নে ক্লাস্টার ভিত্তিক বিনিয়োগ আকৃষ্ট করা। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ওয়াসিকা আয়েশা খান এমপি, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশে নিযুক্ত গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন, বাংলাদেশ সরকারের বিদ্যুৎ বিভাগের পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসেন প্রমুখ।

 

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

প্রধান উপদেষ্টার জাপান সফর: গুরুত্ব পাবে দক্ষ কর্মী পাঠানো ও বিনিয়োগ

জ্বালানি খাত ১৩ বছরে বিদেশি বিনিয়োগ ৩০ বিলিয়ন ডলার

জ্বালানি খাত ১৩ বছরে বিদেশি বিনিয়োগ ৩০ বিলিয়ন ডলার

আপডেট সময় : ০৩:১১:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : বিগত ১৩ বছরে বাংলাদেশে জ্বালানি খাতে ইংল্যান্ড, হংকং, নেদারল্যান্ড, আমেরিকা ও চায়নার প্রায় ৩০ বিলিয়ন ডলার বিদেশি বিনিয়োগ হয়েছে। গতকাল সোমবার বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিদেশি বিনিয়োগের সুযোগ ও চ্যালেঞ্জ : চায়নার কেস স্টাডি শীর্ষক সিপিডির ভার্চুয়াল ডায়ালগে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। সিপিডি বলছে, বিদেশি বিনিয়োগের বেশিরভাগই হয়েছে জীবাশ্ম জ্বালানি কেন্দ্রিক। অন্যদিকে বাংলাদেশ ২০৩০ সাল নাগাদ ৩০ শতাংশ ও ২০৪১ সাল নাগাদ ৪০ শতাংশ রিনিউয়েবল বা নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার করতে আগ্রহী। এখাতে বিদেশি বিনিয়োগের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। ডায়ালগে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) রিসার্স অ্যাসোসিয়েট মাশফিক আহসান হৃদয় মূল প্রস্তাবনা তুলে ধরেন। বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিদেশি বিনিয়োগের সুযোগ ও চ্যালেঞ্জ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করে মাশফিক আহসান বলেন, বিদেশি বিনিয়োগ আনতে হলে একটি দেশে রাজনৈতিক স্থীতিশীলতা, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, দক্ষ জনবল, বিনিয়োগবান্ধব প্রণোদনা প্রয়োজন। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য কর ছাড় বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা দেয় বাংলাদেশ সরকার। তবে বিনিয়োগকারীরা আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, সেবা প্রাপ্তিতে ধীরগতিসহ একধিক জটিলতার সম্মখীন হন। তা সত্ত্বেও জ্বালানিখাতে ২০২২ সালে ৩ হাজার ৪৭৯ দশমিক ৯৫ মিলিয়ন ডলারের বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে, যা তার আগের বছরের তুলনায় ২০ দশমিক ২ শতাংশ বেশি। নবায়নযোগ্য জ্বালানিখাতে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ানোর প্রস্তাবে তুলে ধরে তিনি বলেন, বিশ্বমানের প্রকল্প প্রোফাইল তৈরি করে ভেস্টাস, সিমেন্সের মতো বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। বিডা ছাড়াও আরেকটি বিনিয়োগ আকৃষ্ট এজেন্সি তৈরি করা, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা অর্জনের জন্য সরকারের বিনিয়োগ বৃদ্ধি (পিপিপি পদ্ধতির অধীনে হতে পারে), বিনিয়োগকারীদের হয়রানি কমাতে ওয়ান স্টপ ইনভেস্টমেন্ট সার্ভিস সেন্টার, অবকাঠামোর উন্নয়ন, প্রযুক্তি হস্তান্তর এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির সুবিধার্থে চাকরি প্রার্থীদের প্রশিক্ষণের ওপর জোর দেওয়া, ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ শিল্পে বিদেশি বিনিয়োগ আনা ও বাংলাদেশে বিদ্যমান ১৭৭টি এসএমই ক্লাস্টারের উন্নয়নে ক্লাস্টারভিত্তিক বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে হবে। স্বাগত বক্তব্যে গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, চায়না নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে গ্লোবাল লিডার। অন্যদিকে বাংলাদেশ এর বিপরীতে। নবায়নযোগ্য জ্বালারি ব্যবহারে ১৯০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১১১। চায়নার এ উন্নতি থেকে বাংলাদেশের অনেক কিছু শেখার আছে।
বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে সিপিডির ৮ প্রস্তাব
এদিকে জ¦ালানি খাতে সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে ও নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে আটটি প্রস্তাব দিয়েছে সিপিডি। গতকাল সোমবার ‘বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিদেশি বিনিয়োগের সুযোগ ও চ্যালেঞ্জ: চায়নার কেস স্টাডি’ শীর্ষক ভার্চুয়াল ডায়ালগে সিপিডির রিসার্স অ্যাসোসিয়েট মাশফিক আহসান হৃদয় এই প্রস্তাব তুলে ধরেন। গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করে হৃদয় বলেন, বিদেশি বিনিয়োগ আনতে হলে একটি দেশে রাজনৈতিক স্থীতিশীলতা, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, দক্ষ জনবল, বিনিয়োগবান্ধব প্রণোদনা প্রয়োজন। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য কর ছাড় বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা দেয় বাংলাদেশ সরকার। তবে বিনিয়োগকারীরা আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, সেবা প্রাপ্তিতে ধীরগতিসহ একাধিক জটিলতার সম্মখীন হন। তা সত্ত্বেও জ্বালানি খাতে ২০২২ সালে তিন হাজার ৪৭৯ দশমিক ৯৫ মিলিয়ন ডলারের বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে, যা তার আগের বছরের তুলনায় ২০ দশমিক ২ শতাংশ বেশি। নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ানোর প্রস্তাবে তুলে ধরে তিনি বলেন, বিশ্বমানের প্রকল্প প্রোফাইল তৈরি করে ভেস্টাস, সিমেন্সের মতো বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ছাড়াও আরেকটি বিনিয়োগ আকৃষ্ট এজেন্সি তৈরি করা, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা অর্জনের জন্য সরকারের বিনিয়োগ বৃদ্ধি (পিপিপি পদ্ধতির অধীনে হতে পারে), বিনিয়োগকারীদের হয়রানি কমাতে ওয়ান স্টপ ইনভেস্টমেন্ট সার্ভিস সেন্টার, অবকাঠামোর উন্নয়ন, প্রযুক্তি হস্তান্তর এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির সুবিধার্থে চাকরি প্রার্থীদের প্রশিক্ষণের ওপর জোর দেওয়া, ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ শিল্পে বিদেশি বিনিয়োগ আনা ও বাংলাদেশে বিদ্যমান ১৭৭টি এসএমই ক্লাস্টারের উন্নয়নে ক্লাস্টার ভিত্তিক বিনিয়োগ আকৃষ্ট করা। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ওয়াসিকা আয়েশা খান এমপি, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশে নিযুক্ত গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন, বাংলাদেশ সরকারের বিদ্যুৎ বিভাগের পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসেন প্রমুখ।