ঢাকা ০৩:৪৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫

জীবনে উচিত শিক্ষা হয়েছে : ফেরদৌস

  • আপডেট সময় : ০১:০৩:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৬ নভেম্বর ২০২১
  • ৯১ বার পড়া হয়েছে

বিনোদন ডেস্ক : দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনতো ফেরদৌস। ভারতের গত লোকসভা নির্বাচনে একজন বাংলাদেশি হয়েও তৃণমূলের এক নেতার জন্য প্রচারণায় অংশ নেন তিনি। যে কারণে তাকে কালো তালিকাভুক্ত করে দেশটির কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এরপরই ভারত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি হয় ফেরদৌসের। অবশেষে আড়াই বছরেরও বেশি সময় পর ভারতে যাওয়ার অনুমতি পেলেন এই নায়ক। এ প্রসঙ্গে গণমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ফেরদৌস জানিয়েছেন- একটা ভুল বোঝাবুঝির কারণে আড়াই বছরের বেশি সময় ভারতে ঢুকতে পারিনি। নিষেধাজ্ঞা শেষে ভারতের ভিসা পেয়ে ভীষণ আনন্দিত। ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই দুই দেশে একসঙ্গে কাজ করেছি। সব সময় বলতাম- কলকাতা আমার সেকেন্ড হোম।’ বাংলাদেশি নাগরিক হয়ে ভারতের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেওয়াটা ভুল সিদ্ধান্ত ছিল বলে মনে করছেন ফেরদৌস। ভুল স্বীকার করে এই অভিনেতা বলেন, ‘অবশ্যই এটা আমার ভুল।আমি তো জানতাম না যে এমন কাজ করা যাবে না।আমাকে যারা নির্বাচনী প্রচারণায় নিয়ে গেছেন, তারাও জানতেন না আমি সেখানে যেতে পারব না। এটা অবশ্যই ভুল। জীবনে একটা উচিত শিক্ষা হয়েছে।’ ভারত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা থাকায় কোনো ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে ফেরদৌস বলেন, ‘আমার রানিং কয়েকটা চলচ্চিত্র ছিল। নতুন আরও কয়েকটি চলচ্চিত্র নিয়ে কথা হচ্ছিল, সেগুলো থেকে সরে আসতে হয়েছে। সবচেয়ে বড় ক্ষতি ‘বঙ্গবন্ধু’র মতো একটি সিনেমা, যেটা বাংলাদেশের একটা ইতিহাস রচনা করবে, সেই ইতিহাসের সাক্ষী হতে পারলাম না। এটা তো অনেক বড় একটা না পাওয়ার কষ্ট।এ কষ্ট আজীবন থেকে যাবে।’

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

জীবনে উচিত শিক্ষা হয়েছে : ফেরদৌস

আপডেট সময় : ০১:০৩:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৬ নভেম্বর ২০২১

বিনোদন ডেস্ক : দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনতো ফেরদৌস। ভারতের গত লোকসভা নির্বাচনে একজন বাংলাদেশি হয়েও তৃণমূলের এক নেতার জন্য প্রচারণায় অংশ নেন তিনি। যে কারণে তাকে কালো তালিকাভুক্ত করে দেশটির কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এরপরই ভারত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি হয় ফেরদৌসের। অবশেষে আড়াই বছরেরও বেশি সময় পর ভারতে যাওয়ার অনুমতি পেলেন এই নায়ক। এ প্রসঙ্গে গণমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ফেরদৌস জানিয়েছেন- একটা ভুল বোঝাবুঝির কারণে আড়াই বছরের বেশি সময় ভারতে ঢুকতে পারিনি। নিষেধাজ্ঞা শেষে ভারতের ভিসা পেয়ে ভীষণ আনন্দিত। ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই দুই দেশে একসঙ্গে কাজ করেছি। সব সময় বলতাম- কলকাতা আমার সেকেন্ড হোম।’ বাংলাদেশি নাগরিক হয়ে ভারতের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেওয়াটা ভুল সিদ্ধান্ত ছিল বলে মনে করছেন ফেরদৌস। ভুল স্বীকার করে এই অভিনেতা বলেন, ‘অবশ্যই এটা আমার ভুল।আমি তো জানতাম না যে এমন কাজ করা যাবে না।আমাকে যারা নির্বাচনী প্রচারণায় নিয়ে গেছেন, তারাও জানতেন না আমি সেখানে যেতে পারব না। এটা অবশ্যই ভুল। জীবনে একটা উচিত শিক্ষা হয়েছে।’ ভারত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা থাকায় কোনো ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে ফেরদৌস বলেন, ‘আমার রানিং কয়েকটা চলচ্চিত্র ছিল। নতুন আরও কয়েকটি চলচ্চিত্র নিয়ে কথা হচ্ছিল, সেগুলো থেকে সরে আসতে হয়েছে। সবচেয়ে বড় ক্ষতি ‘বঙ্গবন্ধু’র মতো একটি সিনেমা, যেটা বাংলাদেশের একটা ইতিহাস রচনা করবে, সেই ইতিহাসের সাক্ষী হতে পারলাম না। এটা তো অনেক বড় একটা না পাওয়ার কষ্ট।এ কষ্ট আজীবন থেকে যাবে।’