ঢাকা ০৪:৩৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৫

জিআই সনদ পেল বাংলাদেশের বাগদা চিংড়ি

  • আপডেট সময় : ০১:১২:৫৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ মে ২০২২
  • ১০৩ বার পড়া হয়েছে

প্রত্যাশা ডেস্ক : বাংলাদেশের বাগদা চিংড়ি ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যের স্বীকৃতি (জিআই সনদ) পেয়েছে। শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরের রেজিস্ট্রার জনেন্দ্র নাথ সরকার স্বাক্ষরিত ভৌগোলিক নির্দেশক নিবন্ধন সনদে এ স্বীকৃতি দেয়া হয়।
সম্প্রতি এই সনদ দেয়া হয় বলে জানা গেছে। সনদে বলা হয়েছে, ‘প্রত্যয়ন করা যাচ্ছে যে, ভৌগোলিক নির্দেশক নিবন্ধন বইতে মৎস্য অধিদপ্তরের নামে ২৯ ও ৩১ শ্রেণিতে জিআই-১১ নম্বরে বাংলাদেশের বাগদা চিংড়ি পণ্যের জন্য ০৪.০৭.২০১৯ থেকে নিবন্ধিত হলো।’
বাংলাদেশ ২০১৯ সালের মে মাসে বাগদা চিংড়ির জিআই সনদ পেতে আবেদন করে। গত বছরের ৬ অক্টোবর গেজেট এবং আন্তর্জাতিক জার্নালে বিষয়টি প্রকাশ করে ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস বিভাগ। নিয়ম অনুযায়ী, জার্নালে প্রকাশের দুই মাসের মধ্যে কেউ আপত্তি না করলে সেই পণ্যের জিআই সনদ পেতে আর কোনো বাধা থাকে না। গত বছরের ৬ ডিসেম্বর ছিল এ বিষয়ে আপত্তি দেয়ার শেষ দিন। এই সময়ের মধ্যে অন্য কোনো দেশ আপত্তি না করায় প্রথম আবেদনকারী হিসেবে বাংলাদেশ জিআই সনদ পেয়ে যায়। ফলে বাগদা চিংড়ির একক স্বত্ব এখন শুধুই বাংলাদেশের। দেশে প্রথম জিআই সনদ পায় জামদানি। পরে ঢাকাই মসলিন, রাজশাহীর সিল্ক, রংপুরের শতরঞ্জি, নেত্রকোনার সাদামাটি, দিনাজপুরের কাটারিভোগ, কালিজিরা চাল, ইলিশ ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের খিরসাপাত আম জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পায়।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

জিআই সনদ পেল বাংলাদেশের বাগদা চিংড়ি

আপডেট সময় : ০১:১২:৫৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ মে ২০২২

প্রত্যাশা ডেস্ক : বাংলাদেশের বাগদা চিংড়ি ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যের স্বীকৃতি (জিআই সনদ) পেয়েছে। শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরের রেজিস্ট্রার জনেন্দ্র নাথ সরকার স্বাক্ষরিত ভৌগোলিক নির্দেশক নিবন্ধন সনদে এ স্বীকৃতি দেয়া হয়।
সম্প্রতি এই সনদ দেয়া হয় বলে জানা গেছে। সনদে বলা হয়েছে, ‘প্রত্যয়ন করা যাচ্ছে যে, ভৌগোলিক নির্দেশক নিবন্ধন বইতে মৎস্য অধিদপ্তরের নামে ২৯ ও ৩১ শ্রেণিতে জিআই-১১ নম্বরে বাংলাদেশের বাগদা চিংড়ি পণ্যের জন্য ০৪.০৭.২০১৯ থেকে নিবন্ধিত হলো।’
বাংলাদেশ ২০১৯ সালের মে মাসে বাগদা চিংড়ির জিআই সনদ পেতে আবেদন করে। গত বছরের ৬ অক্টোবর গেজেট এবং আন্তর্জাতিক জার্নালে বিষয়টি প্রকাশ করে ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস বিভাগ। নিয়ম অনুযায়ী, জার্নালে প্রকাশের দুই মাসের মধ্যে কেউ আপত্তি না করলে সেই পণ্যের জিআই সনদ পেতে আর কোনো বাধা থাকে না। গত বছরের ৬ ডিসেম্বর ছিল এ বিষয়ে আপত্তি দেয়ার শেষ দিন। এই সময়ের মধ্যে অন্য কোনো দেশ আপত্তি না করায় প্রথম আবেদনকারী হিসেবে বাংলাদেশ জিআই সনদ পেয়ে যায়। ফলে বাগদা চিংড়ির একক স্বত্ব এখন শুধুই বাংলাদেশের। দেশে প্রথম জিআই সনদ পায় জামদানি। পরে ঢাকাই মসলিন, রাজশাহীর সিল্ক, রংপুরের শতরঞ্জি, নেত্রকোনার সাদামাটি, দিনাজপুরের কাটারিভোগ, কালিজিরা চাল, ইলিশ ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের খিরসাপাত আম জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পায়।