ঢাকা ১২:২৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৫

জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির তিন দিনের কর্মসূচি

  • আপডেট সময় : ১১:২২:৫৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ অগাস্ট ২০২১
  • ১৩৬ বার পড়া হয়েছে

প্রযুক্তি ডেস্ক : স্বাধীনতার স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে তিন দিনের কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি।
কর্মসূচির দ্বিতীয় দিন জাতীয় শোক দিবসে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির সভাপতি মো. শাহিদ-উল-মুনীরের নেতৃত্বে বিসিএস’র কার্যনির্বাহী কমিটি ও বিসিএস সদস্যরা রাজধানীর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে বিনম্র শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।
গত রোববার বিসিএস কার্যনির্বাহী কমিটি ও অন্য সদস্যরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন।
এছাড়া শোক দিবসে বাদ জোহর রাজধানীর ধানমন্ডিতে বিসিএস কার্যালয়ে হাইব্রিড পদ্ধতিতে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এ দিন বিসিএস কার্যালয়ে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়। তিন দিনের কর্মসূচির প্রথম দিন ১৪ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বিসিএস আলোচনা সভা ও দোয়ার আয়োজন করে। শহীদ বুদ্ধিজীবী ডা. এ এফ এম আব্দুল আলীম চৌধুরীর কন্যা ডা. নুজহাত চৌধুরী সভায় আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক প্রধান অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর জীবনী নিয়ে আলোচনা করেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল নিজস্ব স্যাটেলাইট। ৪৩ বছর পর সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা।’
তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু বৈষম্যমুক্ত আত্মনির্ভরশীল সোনার বাংলা গড়ার যে স্বপ্ন দেখেছিলেন সে স্বপ্নে মাত্র সাড়ে তিন বছরে ভিত্তি রচনা করেছিলেন।’
দ্য এডিটর গিল্ড বাংলাদেশ’র সভাপতি ও বিসিএস উপদেষ্টা মোজাম্মেল হক বাবু বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর প্রিন্সিপালটি ছিল খুবই সরল। উনি ছিলেন মাটির নেতা। জাতীয়তাবাদী নেতা। হাজার বছরের বাঙালি ইতিহাসের সফল শেষ নায়ক, যিনি বাঙালি জাতিকে একটি স্বাধীন দেশ উপহার দিতে সক্ষম হয়েছেন। সেজন্য আমি ১৫ আগস্টকে শোক দিবস বলি না। মাঝে মাঝে শক্তি দিবস বলতাম। এখন বলি চেতনা নবায়নের দিবস।’ বিসিএস থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ১৬ আগস্ট (সোমবার) ‘প্রযুক্তির উত্থান: শেকড়ে বঙ্গবন্ধু’ শীর্ষক আরও একটি আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এই সভায় ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির তিন দিনের কর্মসূচি

আপডেট সময় : ১১:২২:৫৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ অগাস্ট ২০২১

প্রযুক্তি ডেস্ক : স্বাধীনতার স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে তিন দিনের কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি।
কর্মসূচির দ্বিতীয় দিন জাতীয় শোক দিবসে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির সভাপতি মো. শাহিদ-উল-মুনীরের নেতৃত্বে বিসিএস’র কার্যনির্বাহী কমিটি ও বিসিএস সদস্যরা রাজধানীর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে বিনম্র শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।
গত রোববার বিসিএস কার্যনির্বাহী কমিটি ও অন্য সদস্যরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন।
এছাড়া শোক দিবসে বাদ জোহর রাজধানীর ধানমন্ডিতে বিসিএস কার্যালয়ে হাইব্রিড পদ্ধতিতে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এ দিন বিসিএস কার্যালয়ে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়। তিন দিনের কর্মসূচির প্রথম দিন ১৪ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বিসিএস আলোচনা সভা ও দোয়ার আয়োজন করে। শহীদ বুদ্ধিজীবী ডা. এ এফ এম আব্দুল আলীম চৌধুরীর কন্যা ডা. নুজহাত চৌধুরী সভায় আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক প্রধান অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর জীবনী নিয়ে আলোচনা করেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল নিজস্ব স্যাটেলাইট। ৪৩ বছর পর সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা।’
তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু বৈষম্যমুক্ত আত্মনির্ভরশীল সোনার বাংলা গড়ার যে স্বপ্ন দেখেছিলেন সে স্বপ্নে মাত্র সাড়ে তিন বছরে ভিত্তি রচনা করেছিলেন।’
দ্য এডিটর গিল্ড বাংলাদেশ’র সভাপতি ও বিসিএস উপদেষ্টা মোজাম্মেল হক বাবু বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর প্রিন্সিপালটি ছিল খুবই সরল। উনি ছিলেন মাটির নেতা। জাতীয়তাবাদী নেতা। হাজার বছরের বাঙালি ইতিহাসের সফল শেষ নায়ক, যিনি বাঙালি জাতিকে একটি স্বাধীন দেশ উপহার দিতে সক্ষম হয়েছেন। সেজন্য আমি ১৫ আগস্টকে শোক দিবস বলি না। মাঝে মাঝে শক্তি দিবস বলতাম। এখন বলি চেতনা নবায়নের দিবস।’ বিসিএস থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ১৬ আগস্ট (সোমবার) ‘প্রযুক্তির উত্থান: শেকড়ে বঙ্গবন্ধু’ শীর্ষক আরও একটি আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এই সভায় ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।