ঢাকা ০৯:৩৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫

জব্দ করা মালামালের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার নির্দেশনা চেয়ে রিট

  • আপডেট সময় : ১২:৪৭:২৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২২
  • ৯১ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : থানা বা আদালতে জব্দ করা মালামালের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। গতকাল রোববার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় সুপ্রিম কোর্টের ৫ আইনজীবী রিটটি দায়ের করেন। আইনজীবীরা হলেন— মোহাম্মদ নোয়াব আলী, মো. মুজাহেদুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান, জি এম মুজাহিদুর রহমান এবং ইমরুল কায়েস।
বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে রিটটির ওপর শুনানি হবে বলেও জানা গেছে। রিট আবেদনে মালখানা ব্যবস্থাপনায় সরকারের অবহেলাকে কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না— জানতে চেয়ে রুল জারির আরজি জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে মালখানায় পড়ে থাকা এসব মালামালের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। রিটে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সচিব, পুলিশ আইজি এবং ডিএমপি কমিশনারকে বিবাদী করা হয়েছে। পরে রিটকারীদের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির সাংবাদিকদের বলেন, ঢাকাসহ দেশের সব আদালত এবং থানা এলাকায় জব্দকৃত মালামাল পড়ে থাকতে দেখা যায়। জব্দকৃত মালামাল এভাবে বছরের পর বছর পড়ে থাকায় পরে সেটা রাষ্ট্রেরও কাজে লাগে না আর মালিকেরও কাজে লাগে না। আমরা দেখেছি, জব্দকৃত মালামালের মধ্যে বাস, ট্রাক, মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র আছে। জব্দকৃত মালামাল নিয়ে এমন অব্যবস্থাপনা সারা দুনিয়ার আর কোথাও আমরা দেখিনি। তাই এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য আমরা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছিলাম। কিন্তু সে নোটিশে জবাব না পাওয়ায় হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

জব্দ করা মালামালের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার নির্দেশনা চেয়ে রিট

আপডেট সময় : ১২:৪৭:২৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : থানা বা আদালতে জব্দ করা মালামালের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। গতকাল রোববার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় সুপ্রিম কোর্টের ৫ আইনজীবী রিটটি দায়ের করেন। আইনজীবীরা হলেন— মোহাম্মদ নোয়াব আলী, মো. মুজাহেদুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান, জি এম মুজাহিদুর রহমান এবং ইমরুল কায়েস।
বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে রিটটির ওপর শুনানি হবে বলেও জানা গেছে। রিট আবেদনে মালখানা ব্যবস্থাপনায় সরকারের অবহেলাকে কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না— জানতে চেয়ে রুল জারির আরজি জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে মালখানায় পড়ে থাকা এসব মালামালের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। রিটে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সচিব, পুলিশ আইজি এবং ডিএমপি কমিশনারকে বিবাদী করা হয়েছে। পরে রিটকারীদের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির সাংবাদিকদের বলেন, ঢাকাসহ দেশের সব আদালত এবং থানা এলাকায় জব্দকৃত মালামাল পড়ে থাকতে দেখা যায়। জব্দকৃত মালামাল এভাবে বছরের পর বছর পড়ে থাকায় পরে সেটা রাষ্ট্রেরও কাজে লাগে না আর মালিকেরও কাজে লাগে না। আমরা দেখেছি, জব্দকৃত মালামালের মধ্যে বাস, ট্রাক, মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র আছে। জব্দকৃত মালামাল নিয়ে এমন অব্যবস্থাপনা সারা দুনিয়ার আর কোথাও আমরা দেখিনি। তাই এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য আমরা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছিলাম। কিন্তু সে নোটিশে জবাব না পাওয়ায় হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে।