ঢাকা ১১:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫

জনশক্তি রপ্তানি সিন্ডিকেটের হোতা নূর আলী: বায়রা সমন্বয় ফ্রন্ট

  • আপডেট সময় : ০২:২১:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • ৮৫ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : ‘হোটেল ওয়েস্টিনের মালিক নূর আলী জনশক্তি রপ্তানি খাতের সিন্ডিকেটের হোতা’ বলে মন্তব্য করেছে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সির (বায়রা) সম্মিলিত সমন্বয় ফ্রন্ট।
গতকাল শনিবার রাজধানীর বিজয়নগরে একটি হোটেলে আয়োজিত মতবিনিময় ও আলোচনা সভায় সম্মিলিত সমন্বয় ফ্রন্ট নেতারা এ মন্তব্য করেন। বাংলাদেশি অভিবাসী শ্রমিকদের জন্য গ্রিসের শ্রমবাজার মুক্ত করার জন্য প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রীকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন ও সিন্ডিকেট প্রতিহত করে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সবার জন্য উন্মুক্ত করার উদ্দেশ্যে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বায়রার সম্মিলিত সমন্বয় ফ্রন্টের সভাপতি মোহাম্মদ ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের মহাসচিব মোস্তফা মাহমুদ ও সিনিয়র সহ-সভাপতি রিয়াজ উল ইসলাম প্রমুখ।
মোহাম্মদ ফারুক বলেন, তিনি (নূর আলী) মালয়েশিয়ায় সাকসেস (সফল) হয়েছেন। সৌদি আরবে চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু বায়রার নেতাকর্মীরা প্রতিহত করায় পিছু হটেছেন। আজ আবার উনি সিন্ডিকেটের হোতা সেজে সিন্ডিকেট করার পাঁয়তারা করছেন। ওনার হোটেল (ওয়েস্টিন) বাদ দিয়ে অন্য আরেকটি হোটেলে এসে সংবাদ সম্মেলন করেছেন, এটা হাস্যকর।

তিনি বলেন, আপনারা সবাই জানেন হোটেল ওয়েস্টিনে কী হয়। যত রকমের কুকর্ম হয়, যত কিছু হয়, সবকিছু ওয়েস্টিনের মধ্যে হয়। নূর আলীকে সিন্ডিকেট থেকে যদি… লাইসেন্স বাতিল করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া যায়, এটাই হবে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় কাজ।

‘সিস্টেম ব্যবহার করে তারা ২৫ জনের পরিবর্তে এখন চেষ্টা করছে ৩০০ জন (এজেন্সি) রাখার। বিভিন্ন পর্যায়ে একটু সুবিধা দিয়ে ২৫ জন নয় আসলে, এই দু-পাঁচজনের সিন্ডিকেট করবে। ভবিষ্যতে ২০ হাজার কোটি টাকার মার্কেট তারা দখল করবে। দেশকে অস্থিতিশীল করতে এই টাকা তারা ব্যবহার করবে।’

সমন্বয় ফ্রন্টের সভাপতি বলেন, আমি মনে করি এটা অত্যন্ত সুকৌশল। আপনাদের আবারও বলছি, আত্মস্বীকৃত সিন্ডিকেটের হোতা নূর আলীকে আপনারা প্রতিহত করুন। এটা ঠিক হয়ে যাবে। ভবিষ্যতে তিনি বায়রায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করবেন, সেই পাঁয়তারা করছেন।

তিনি বলেন, স্বপন, নূর আমিন (বাংলাদেশি কর্মী যিনি মালয়েশিয়ায় গিয়ে সিন্ডিকেট করেছেন) এবং নূর আলী- এই তিনজনকে প্রতিহত করতে পারলে এই দেশ থেকে সিন্ডিকেট উঠে যাবে। মশার মতো গরিব মানুষের রক্ত চোষা আর হবে না। বিভিন্ন জন গরিব মানুষের রক্ত চুষে অট্টালিকা করেছেন।

মোহাম্মদ ফারুক বলেন, নূর আলী সাহেব বায়রাকে কুক্ষিগত করে বিভিন্ন কলাকৌশলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বায়রার সভাপতি নিয়োগ করেছিলেন। কেউ ভোট দিতে পারেননি।

সিন্ডিকেট বাংলাদেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে। আমরা এদের বিচার চেয়েছিলাম, এই সিন্ডিকেট প্রতিহত করতে আপনাদের শরণাপন্ন হয়েছিলাম। আজ এই ১০ জনই আবার ২৫ জনের সিন্ডিকেট করে ২৫০ জনকে সাব-এজেন্ট করে সিন্ডিকেট করতে চাচ্ছে। মালয়েশিয়ার মন্ত্রী চিঠি লিখে এটা জানিয়েছেন। আমরা এটা ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছি। আমরা কোনো অবস্থায়ই এটা মেনে নিতে পারি না, বলেন সভাপতি।

এ সময় মালয়েশিয়া ও গ্রিসের শ্রমবাজার সব বৈধ এজেন্সির জন্য উন্মুক্ত করার জোর দাবি জানান সম্মিলিত সমন্বয় ফ্রন্ট নেতারা।

তারা বলেন, আগের মতো সিন্ডিকেট করে মালয়েশিয়ায় শ্রমিক রপ্তানির পাঁয়তারা চলছে। সিন্ডিকেট হলে বাংলাদেশের অভিবাসী কর্মী ও জনশক্তি রপ্তানিকারকদের বিপুল অংকের আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে।

২০১৬ সালে মালয়েশিয়ায় শ্রমিক রপ্তানি করতে ১০ এজেন্সি নিয়ে গঠিত সিন্ডিকেটের তীব্র সমালোচনা করে তারা বলেন, ১০ এজেন্সির সিন্ডিকেট কীভাবে অভিবাসী কর্মীদের শোষণ করেছে, তাদের অর্থ লুণ্ঠন করেছে, অধিকাংশ রপ্তানিকারকদের ব্যবসাবঞ্চিত করেছে, হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে। ২০১৬ সালে অভিবাসী কর্মী রপ্তানি হওয়ার কথা ১৫ লাখ, সিন্ডিকেটের দুর্নীতির কারণে গেছেন মাত্র ২ লাখ ৭৫ হাজার। অভিবাসন ফি ৩৭ হাজার টাকা নেওয়ার কথা থাকলেও সাড়ে তিন লাখ থেকে চার লাখ টাকা নিয়েছে।

সভায় ২০২১ সালের সমঝোতা চুক্তিকে স্বাগত জানানো হলেও জাতীয় স্বার্থ ও অভিবাসী কর্মীদের স্বার্থে কিছু কিছু ধারা পরিবর্তনের দাবি জানানো হয়। বিশেষ করে যে ধারায় মালয়েশিয়া সরকারকে বাংলাদেশের রিক্রুটিং এজেন্সি সিলেক্ট করার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।

বক্তারা বলেন, এ ধারাটি সমঝোতা চুক্তি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের লঙ্ঘন হয়েছে। ধারাটি রাখার কারণে অতীতেও সিন্ডিকেট হয়েছে এবং হওয়ার পথ খোলা রাখা হয়েছে। আমরা তার সব আলামত দেখতে পাচ্ছি। এবার কুচক্রী মহল ২৫টি নিয়ে সিন্ডিকেট করতে চাচ্ছে, যা এরই মধ্যে মালয়েশিয়ায় মানবসম্পদ মন্ত্রীর পত্রে, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে আমরা জানতে পেরেছি।
বক্তারা আরও বলেন, সিন্ডিকেট সদস্যরা এবার ২০ হাজার কোটি টাকা লুটপাট করার পাঁয়তারা করছে। তারা ১০ লাখ শ্রমিককে টার্গেট করে মাঠে নেমেছে এবং মাঠ তাদের দখলে রাখার জন্য শত শত কোটি ঢাকা অবৈধভাবে দুই দেশের লবিস্টদের পেছনে খরচ করছে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

ইউনূস-রুবিও ফোনালাপ, ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে নিরাপত্তা বাড়াতে জোর

জনশক্তি রপ্তানি সিন্ডিকেটের হোতা নূর আলী: বায়রা সমন্বয় ফ্রন্ট

আপডেট সময় : ০২:২১:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : ‘হোটেল ওয়েস্টিনের মালিক নূর আলী জনশক্তি রপ্তানি খাতের সিন্ডিকেটের হোতা’ বলে মন্তব্য করেছে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সির (বায়রা) সম্মিলিত সমন্বয় ফ্রন্ট।
গতকাল শনিবার রাজধানীর বিজয়নগরে একটি হোটেলে আয়োজিত মতবিনিময় ও আলোচনা সভায় সম্মিলিত সমন্বয় ফ্রন্ট নেতারা এ মন্তব্য করেন। বাংলাদেশি অভিবাসী শ্রমিকদের জন্য গ্রিসের শ্রমবাজার মুক্ত করার জন্য প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রীকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন ও সিন্ডিকেট প্রতিহত করে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সবার জন্য উন্মুক্ত করার উদ্দেশ্যে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বায়রার সম্মিলিত সমন্বয় ফ্রন্টের সভাপতি মোহাম্মদ ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের মহাসচিব মোস্তফা মাহমুদ ও সিনিয়র সহ-সভাপতি রিয়াজ উল ইসলাম প্রমুখ।
মোহাম্মদ ফারুক বলেন, তিনি (নূর আলী) মালয়েশিয়ায় সাকসেস (সফল) হয়েছেন। সৌদি আরবে চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু বায়রার নেতাকর্মীরা প্রতিহত করায় পিছু হটেছেন। আজ আবার উনি সিন্ডিকেটের হোতা সেজে সিন্ডিকেট করার পাঁয়তারা করছেন। ওনার হোটেল (ওয়েস্টিন) বাদ দিয়ে অন্য আরেকটি হোটেলে এসে সংবাদ সম্মেলন করেছেন, এটা হাস্যকর।

তিনি বলেন, আপনারা সবাই জানেন হোটেল ওয়েস্টিনে কী হয়। যত রকমের কুকর্ম হয়, যত কিছু হয়, সবকিছু ওয়েস্টিনের মধ্যে হয়। নূর আলীকে সিন্ডিকেট থেকে যদি… লাইসেন্স বাতিল করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া যায়, এটাই হবে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় কাজ।

‘সিস্টেম ব্যবহার করে তারা ২৫ জনের পরিবর্তে এখন চেষ্টা করছে ৩০০ জন (এজেন্সি) রাখার। বিভিন্ন পর্যায়ে একটু সুবিধা দিয়ে ২৫ জন নয় আসলে, এই দু-পাঁচজনের সিন্ডিকেট করবে। ভবিষ্যতে ২০ হাজার কোটি টাকার মার্কেট তারা দখল করবে। দেশকে অস্থিতিশীল করতে এই টাকা তারা ব্যবহার করবে।’

সমন্বয় ফ্রন্টের সভাপতি বলেন, আমি মনে করি এটা অত্যন্ত সুকৌশল। আপনাদের আবারও বলছি, আত্মস্বীকৃত সিন্ডিকেটের হোতা নূর আলীকে আপনারা প্রতিহত করুন। এটা ঠিক হয়ে যাবে। ভবিষ্যতে তিনি বায়রায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করবেন, সেই পাঁয়তারা করছেন।

তিনি বলেন, স্বপন, নূর আমিন (বাংলাদেশি কর্মী যিনি মালয়েশিয়ায় গিয়ে সিন্ডিকেট করেছেন) এবং নূর আলী- এই তিনজনকে প্রতিহত করতে পারলে এই দেশ থেকে সিন্ডিকেট উঠে যাবে। মশার মতো গরিব মানুষের রক্ত চোষা আর হবে না। বিভিন্ন জন গরিব মানুষের রক্ত চুষে অট্টালিকা করেছেন।

মোহাম্মদ ফারুক বলেন, নূর আলী সাহেব বায়রাকে কুক্ষিগত করে বিভিন্ন কলাকৌশলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বায়রার সভাপতি নিয়োগ করেছিলেন। কেউ ভোট দিতে পারেননি।

সিন্ডিকেট বাংলাদেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে। আমরা এদের বিচার চেয়েছিলাম, এই সিন্ডিকেট প্রতিহত করতে আপনাদের শরণাপন্ন হয়েছিলাম। আজ এই ১০ জনই আবার ২৫ জনের সিন্ডিকেট করে ২৫০ জনকে সাব-এজেন্ট করে সিন্ডিকেট করতে চাচ্ছে। মালয়েশিয়ার মন্ত্রী চিঠি লিখে এটা জানিয়েছেন। আমরা এটা ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছি। আমরা কোনো অবস্থায়ই এটা মেনে নিতে পারি না, বলেন সভাপতি।

এ সময় মালয়েশিয়া ও গ্রিসের শ্রমবাজার সব বৈধ এজেন্সির জন্য উন্মুক্ত করার জোর দাবি জানান সম্মিলিত সমন্বয় ফ্রন্ট নেতারা।

তারা বলেন, আগের মতো সিন্ডিকেট করে মালয়েশিয়ায় শ্রমিক রপ্তানির পাঁয়তারা চলছে। সিন্ডিকেট হলে বাংলাদেশের অভিবাসী কর্মী ও জনশক্তি রপ্তানিকারকদের বিপুল অংকের আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে।

২০১৬ সালে মালয়েশিয়ায় শ্রমিক রপ্তানি করতে ১০ এজেন্সি নিয়ে গঠিত সিন্ডিকেটের তীব্র সমালোচনা করে তারা বলেন, ১০ এজেন্সির সিন্ডিকেট কীভাবে অভিবাসী কর্মীদের শোষণ করেছে, তাদের অর্থ লুণ্ঠন করেছে, অধিকাংশ রপ্তানিকারকদের ব্যবসাবঞ্চিত করেছে, হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে। ২০১৬ সালে অভিবাসী কর্মী রপ্তানি হওয়ার কথা ১৫ লাখ, সিন্ডিকেটের দুর্নীতির কারণে গেছেন মাত্র ২ লাখ ৭৫ হাজার। অভিবাসন ফি ৩৭ হাজার টাকা নেওয়ার কথা থাকলেও সাড়ে তিন লাখ থেকে চার লাখ টাকা নিয়েছে।

সভায় ২০২১ সালের সমঝোতা চুক্তিকে স্বাগত জানানো হলেও জাতীয় স্বার্থ ও অভিবাসী কর্মীদের স্বার্থে কিছু কিছু ধারা পরিবর্তনের দাবি জানানো হয়। বিশেষ করে যে ধারায় মালয়েশিয়া সরকারকে বাংলাদেশের রিক্রুটিং এজেন্সি সিলেক্ট করার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।

বক্তারা বলেন, এ ধারাটি সমঝোতা চুক্তি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের লঙ্ঘন হয়েছে। ধারাটি রাখার কারণে অতীতেও সিন্ডিকেট হয়েছে এবং হওয়ার পথ খোলা রাখা হয়েছে। আমরা তার সব আলামত দেখতে পাচ্ছি। এবার কুচক্রী মহল ২৫টি নিয়ে সিন্ডিকেট করতে চাচ্ছে, যা এরই মধ্যে মালয়েশিয়ায় মানবসম্পদ মন্ত্রীর পত্রে, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে আমরা জানতে পেরেছি।
বক্তারা আরও বলেন, সিন্ডিকেট সদস্যরা এবার ২০ হাজার কোটি টাকা লুটপাট করার পাঁয়তারা করছে। তারা ১০ লাখ শ্রমিককে টার্গেট করে মাঠে নেমেছে এবং মাঠ তাদের দখলে রাখার জন্য শত শত কোটি ঢাকা অবৈধভাবে দুই দেশের লবিস্টদের পেছনে খরচ করছে।