ঢাকা ১১:২৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫

ছিটকে পড়ল ৪০ স্যাটেলাইট, বায়ুম-লেই ধ্বংস

  • আপডেট সময় : ০২:১৫:৩১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • ৭২ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভূ-চুম্বকীয় ঝড়ের কবলে পড়ে কক্ষপথ থেকে ছিটকে পড়েছে ৪০টি উচ্চগতির ইন্টারনেট স্যাটেলাইট।
মার্কিন ধনকুবের এলন মাস্কের অ্যারোস্পেস কোম্পানি স্পেসএক্স ওই স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছিল।
স্যাটেলাইটগুলো বায়ুম-লে পুড়ে ধ্বংস হয়ে গেছে। তাই পৃথিবীর জন্য খুব বেশি ঝুঁকি দেখছেন না বিজ্ঞানীরা।
যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সূর্যের করোনা থেকে উচ্চশক্তির বিকিরণ পৃথিবীর বায়ুম-লে পড়লে ভূ-চুম্বকীয় ঝড়ের সৃষ্টি হয়। এতে করে বায়ুম-লের উচ্চস্তরে স্থিতি ব্যাহত হয়, যা কক্ষপথে থাকা বস্তুকে নিচে টেনে আনে।
গত ৩ ফেব্রুয়ারি ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে ৪৯টি উপগ্রহ উৎক্ষেপণ করে স্পেসএক্স’র উচ্চগতির ইন্টারনেট স্যাটেলাইট প্রতিষ্ঠান স্টারলিংক। সেগুলো কক্ষপথের প্রাথমিক স্তরে পৃথিবী থেকে প্রায় ২১০ কিলোমিটার ওপরে স্থাপন করে। আরও উঁচুতে স্থাপনের আগেই ৪ ফেব্রুয়ারি ভূ-চুম্বকীয় ঝড়ে স্যাটেলাইটগুলো ছিটকে পড়ে।
মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে স্পেসএক্স জানায়, এ ঝড়ের কারণে আমাদের বায়ুম-লের উষ্ণতা বৃদ্ধি পায়। একই সঙ্গে নি¤œ কক্ষপথে বায়ুম-লের ঘনত্ব বেড়ে যায়। স্যাটেলাইটগুলোতে থাকা জিপিএস থেকে পাওয়া তথ্যমতে, ঝড়ের গতি এবং বায়ুম-লীয় টানের তীব্রতায় কক্ষপথ ৫০ শতাংশের বেশি প্রসারিত হয়।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

ছিটকে পড়ল ৪০ স্যাটেলাইট, বায়ুম-লেই ধ্বংস

আপডেট সময় : ০২:১৫:৩১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২২

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভূ-চুম্বকীয় ঝড়ের কবলে পড়ে কক্ষপথ থেকে ছিটকে পড়েছে ৪০টি উচ্চগতির ইন্টারনেট স্যাটেলাইট।
মার্কিন ধনকুবের এলন মাস্কের অ্যারোস্পেস কোম্পানি স্পেসএক্স ওই স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছিল।
স্যাটেলাইটগুলো বায়ুম-লে পুড়ে ধ্বংস হয়ে গেছে। তাই পৃথিবীর জন্য খুব বেশি ঝুঁকি দেখছেন না বিজ্ঞানীরা।
যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সূর্যের করোনা থেকে উচ্চশক্তির বিকিরণ পৃথিবীর বায়ুম-লে পড়লে ভূ-চুম্বকীয় ঝড়ের সৃষ্টি হয়। এতে করে বায়ুম-লের উচ্চস্তরে স্থিতি ব্যাহত হয়, যা কক্ষপথে থাকা বস্তুকে নিচে টেনে আনে।
গত ৩ ফেব্রুয়ারি ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে ৪৯টি উপগ্রহ উৎক্ষেপণ করে স্পেসএক্স’র উচ্চগতির ইন্টারনেট স্যাটেলাইট প্রতিষ্ঠান স্টারলিংক। সেগুলো কক্ষপথের প্রাথমিক স্তরে পৃথিবী থেকে প্রায় ২১০ কিলোমিটার ওপরে স্থাপন করে। আরও উঁচুতে স্থাপনের আগেই ৪ ফেব্রুয়ারি ভূ-চুম্বকীয় ঝড়ে স্যাটেলাইটগুলো ছিটকে পড়ে।
মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে স্পেসএক্স জানায়, এ ঝড়ের কারণে আমাদের বায়ুম-লের উষ্ণতা বৃদ্ধি পায়। একই সঙ্গে নি¤œ কক্ষপথে বায়ুম-লের ঘনত্ব বেড়ে যায়। স্যাটেলাইটগুলোতে থাকা জিপিএস থেকে পাওয়া তথ্যমতে, ঝড়ের গতি এবং বায়ুম-লীয় টানের তীব্রতায় কক্ষপথ ৫০ শতাংশের বেশি প্রসারিত হয়।