ঢাকা ০২:২৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫

চোরাই মোবাইল কেনাবেচা চক্রের ছয় সদস্য গ্রেপ্তার

  • আপডেট সময় : ১২:৪২:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ জুন ২০২১
  • ৯৫ বার পড়া হয়েছে

মহানগর প্রতিবেদন : চোরাই মোবাইল কেনাবেচারা সঙ্গে জড়িত চক্রের ছয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের ঢাকা মেট্রো উত্তরের (সিআইডি) একটি দল। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- মো. রেজাউল হক, মো. রিয়াজ উদ্দিন বাবু, মো. আবুল হানিফ, মো. কানন মো. হারুন এবং মো. লোকমান।
গতকাল রোববার দুপুরে সিআইডির সদরদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ জুন গুলিস্তান ওসমানী উদ্যানের দক্ষিণ-পূর্ব কোণে রাস্তার ফুটপাতে চোরাই মোবাইল বেচাকেনা হচ্ছে এমন খবর পেয়ে সিআইডির একটি দল অভিযান চালায়। সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে ওই দলটি অভিযানে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৫৮টি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মোবাইল উদ্ধার করা হয়, যার কোনো বৈধ কাগজপত্র তারা দেখাতে পারেনি। তাদের বিরুদ্ধে শাহবাগ থানায় একটি মামলা হয়েছে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

চোরাই মোবাইল কেনাবেচা চক্রের ছয় সদস্য গ্রেপ্তার

আপডেট সময় : ১২:৪২:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ জুন ২০২১

মহানগর প্রতিবেদন : চোরাই মোবাইল কেনাবেচারা সঙ্গে জড়িত চক্রের ছয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের ঢাকা মেট্রো উত্তরের (সিআইডি) একটি দল। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- মো. রেজাউল হক, মো. রিয়াজ উদ্দিন বাবু, মো. আবুল হানিফ, মো. কানন মো. হারুন এবং মো. লোকমান।
গতকাল রোববার দুপুরে সিআইডির সদরদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ জুন গুলিস্তান ওসমানী উদ্যানের দক্ষিণ-পূর্ব কোণে রাস্তার ফুটপাতে চোরাই মোবাইল বেচাকেনা হচ্ছে এমন খবর পেয়ে সিআইডির একটি দল অভিযান চালায়। সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে ওই দলটি অভিযানে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৫৮টি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মোবাইল উদ্ধার করা হয়, যার কোনো বৈধ কাগজপত্র তারা দেখাতে পারেনি। তাদের বিরুদ্ধে শাহবাগ থানায় একটি মামলা হয়েছে।