ঢাকা ০৩:৩২ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

চোখ রাঙাচ্ছে প্রবাসী আয়

  • আপডেট সময় : ১২:১৬:১৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২২
  • ৯৮ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : রেমিট্যান্স কমায় সার্বিক অর্থনীতিতে চোখ রাঙাচ্ছে ডলার সংকট। সংকট কাটাতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও সরকার বিভিন্ন উদ্যোগ নিলেও প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স বাড়ছে না। এতে ব্যাপকহারে চাপ বাড়ছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে। চলতি বছরের প্রথম দশ মাসে (জানুয়ারি-নভেম্বর) ১ হাজার ৯৫৮ কোটি ৫১ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় এর পরিমাণ ৮৫ কোটি ৬৭ লাখ ডলার কম। ২০২১ সালের (জানুয়ারি-নভেম্বর) পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছিলো ২ হাজার ৪৪ কোটি ১৮ লাখ ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের রেমিট্যান্সের সর্বশেষ হালনাগাদ তথ্যে এ চিত্র ওঠে এসেছে। বছরের শুরু থেকেই রেমিট্যান্সের নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি বজায় ছিলো। তবে চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে (জুলাই-আগস্ট) ২০০ কোটি ডলারের বেশি রেমিট্যান্স পাঠায় প্রবসাীরা। প্রবাসী আয়ের এই উর্ধ্বগতি ধারা পরবর্তী মাসগুলোতে আর দেখা যায়নি। গত সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে ১৫২ কোটি ডলারের আশেপাশে রেমিট্যান্স পাঠায় প্রবাসীরা। এরপরে সদ্য বিদায়ী নভেম্বরে আগের দুই মাসের তুলনায় রেমিট্যান্স কিছুটা বৃদ্ধি পায়। মাসটিতে প্রবাসীরা ১৫৯ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স পাঠায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) রেমিট্যান্স এসেছে ৮৭৯ কোটি ৩০ লাখ ডলার। বিপরীতে গত অর্থবছরের একই সময়ে প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলো ৮৬০ কোটি ৮৮ লাখ ডলার। সে তুলনায় প্রথম পাঁচ মাসে ১৮ কোটি ৪১ লাখ ডলার রেমিট্যান্স বেড়েছে। জানা যায়, রেমিট্যান্সের পাশাপাশি রফতানি আয়েও বড় ধাক্কা লেগেছে। এসব কারণে ডলার সংকট ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। দেশের অনেক ব্যাংকে ঋণপত্রের (এলসি) দায় মেটানোর মতো কোনো ডলার নেই। আমদানি দায় পরিশোধ করতে গিয়ে ঘাটতিতে পড়েছে এসব ব্যাংক। রেমিট্যান্স (প্রবাস আয়) ও রফতানি আয় থেকে আসা ডলার দিয়েও নিজেদের আমদানি দায় এবং গ্রাহকদের বিদেশি ঋণ পরিশোধ করতে পারছে না। এ কারণে আমদানির নতুন এলসি খোলা কমিয়ে দিয়েছে ব্যাংকগুলো। এর আগে ২০২১-২২ অর্থবছরে ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে দেশে ২ হাজার ১০৩ কোটি ১৭ লাখ (২১ দশমিক ৩ বিলিয়ন) মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল। এটি তার আগের অর্থবছরের চেয়ে ১৫ দশমিক ১১ শতাংশ কম। ২০২০-২১ অর্থবছরে দুই হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ (২৪ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন) ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন বিভিন্ন দেশে বসবাসরত বাংলাদেশি প্রবাসীরা।
নভেম্বরে এসেছে ১৫৯ কোটি ৪৭ লাখ ডলার
চলতি অর্থবছরের নভেম্বরে ১৫৯ কোটি ৪৭ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছে প্রবাসীরা। এর আগের মাসে এসেছিলো ১৫২ কোটি ৫৪ লাখ ডলার। অর্থাৎ আগের মাসের তুলনায় নভেম্বরে প্রবাসী আয়ের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। রেমিট্যান্সের ওপর সরকার আড়াই শতাংশ হারে প্রণোদনা দিচ্ছে। রেমিট্যান্সের প্রবাহ বাড়াতে বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ অথরাইজড ডিলারস অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) ও অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) যৌথভাবে ব্যাংকগুলোকে রেমিট্যান্স কেনার জন্য দাম নির্ধারণ করে দিয়েছিল। এতেও গত মাসগুলোতে কোনো কাজ হচ্ছিলো না। তবে সর্বশেষ নভেম্বর মাসে আগের তুলনায় রেমিট্যান্সের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে। তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের নভেম্বরে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন পাঁচ বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ২৬ কোটি ৮০ লাখ ডলার। বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ১২৮ কোটি ৯৩ লাখ ডলার। বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫২ লাখ ডলার এবং বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩ কোটি ২১ লাখ ডলার। সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। বেসরকারি খাতের এ ব্যাংকটির মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৩৮ কোটি ৭১ লাখ ডলার। এছাড়া অগ্রণী ব্যাংকের মাধ্যমে ১০ কোটি ৫৭ লাখ ডলার, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের মাধ্যমে ৯ কোটি ৫৮ লাখ ডলার, সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে ৯ কোটি ৯৪ লাখ ডলার এবং আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে ৮ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে (জুলাই ও আগস্ট) টানা ২ বিলিয়ন ডলার করে রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে। প্রবাসী আয়ের প্রবাহ কমে যাওয়ায় আগের দুই মাসের তুলনায় রেমিট্যান্স কমে যায় সেপ্টেম্বরে। অক্টোবর মাসে আরও কমে ৫২ কোটি ৫৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স আসে। এর আগে ২০২১-২২ অর্থবছরে ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে দেশে ২ হাজার ১০৩ কোটি ১৭ লাখ (২১ দশমিক ৩ বিলিয়ন) মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল। এটি তার আগের অর্থবছরের চেয়ে ১৫ দশমিক ১১ শতাংশ কম। ২০২০-২১ অর্থবছরে দুই হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ (২৪ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন) ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন বিভিন্ন দেশে বসবাসরত বাংলাদেশি প্রবাসীরা।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

সিকিমে না গিয়ে দেশে বসেই কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখবেন যেভাবে

চোখ রাঙাচ্ছে প্রবাসী আয়

আপডেট সময় : ১২:১৬:১৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : রেমিট্যান্স কমায় সার্বিক অর্থনীতিতে চোখ রাঙাচ্ছে ডলার সংকট। সংকট কাটাতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও সরকার বিভিন্ন উদ্যোগ নিলেও প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স বাড়ছে না। এতে ব্যাপকহারে চাপ বাড়ছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে। চলতি বছরের প্রথম দশ মাসে (জানুয়ারি-নভেম্বর) ১ হাজার ৯৫৮ কোটি ৫১ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় এর পরিমাণ ৮৫ কোটি ৬৭ লাখ ডলার কম। ২০২১ সালের (জানুয়ারি-নভেম্বর) পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছিলো ২ হাজার ৪৪ কোটি ১৮ লাখ ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের রেমিট্যান্সের সর্বশেষ হালনাগাদ তথ্যে এ চিত্র ওঠে এসেছে। বছরের শুরু থেকেই রেমিট্যান্সের নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি বজায় ছিলো। তবে চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে (জুলাই-আগস্ট) ২০০ কোটি ডলারের বেশি রেমিট্যান্স পাঠায় প্রবসাীরা। প্রবাসী আয়ের এই উর্ধ্বগতি ধারা পরবর্তী মাসগুলোতে আর দেখা যায়নি। গত সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে ১৫২ কোটি ডলারের আশেপাশে রেমিট্যান্স পাঠায় প্রবাসীরা। এরপরে সদ্য বিদায়ী নভেম্বরে আগের দুই মাসের তুলনায় রেমিট্যান্স কিছুটা বৃদ্ধি পায়। মাসটিতে প্রবাসীরা ১৫৯ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স পাঠায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) রেমিট্যান্স এসেছে ৮৭৯ কোটি ৩০ লাখ ডলার। বিপরীতে গত অর্থবছরের একই সময়ে প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলো ৮৬০ কোটি ৮৮ লাখ ডলার। সে তুলনায় প্রথম পাঁচ মাসে ১৮ কোটি ৪১ লাখ ডলার রেমিট্যান্স বেড়েছে। জানা যায়, রেমিট্যান্সের পাশাপাশি রফতানি আয়েও বড় ধাক্কা লেগেছে। এসব কারণে ডলার সংকট ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। দেশের অনেক ব্যাংকে ঋণপত্রের (এলসি) দায় মেটানোর মতো কোনো ডলার নেই। আমদানি দায় পরিশোধ করতে গিয়ে ঘাটতিতে পড়েছে এসব ব্যাংক। রেমিট্যান্স (প্রবাস আয়) ও রফতানি আয় থেকে আসা ডলার দিয়েও নিজেদের আমদানি দায় এবং গ্রাহকদের বিদেশি ঋণ পরিশোধ করতে পারছে না। এ কারণে আমদানির নতুন এলসি খোলা কমিয়ে দিয়েছে ব্যাংকগুলো। এর আগে ২০২১-২২ অর্থবছরে ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে দেশে ২ হাজার ১০৩ কোটি ১৭ লাখ (২১ দশমিক ৩ বিলিয়ন) মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল। এটি তার আগের অর্থবছরের চেয়ে ১৫ দশমিক ১১ শতাংশ কম। ২০২০-২১ অর্থবছরে দুই হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ (২৪ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন) ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন বিভিন্ন দেশে বসবাসরত বাংলাদেশি প্রবাসীরা।
নভেম্বরে এসেছে ১৫৯ কোটি ৪৭ লাখ ডলার
চলতি অর্থবছরের নভেম্বরে ১৫৯ কোটি ৪৭ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছে প্রবাসীরা। এর আগের মাসে এসেছিলো ১৫২ কোটি ৫৪ লাখ ডলার। অর্থাৎ আগের মাসের তুলনায় নভেম্বরে প্রবাসী আয়ের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। রেমিট্যান্সের ওপর সরকার আড়াই শতাংশ হারে প্রণোদনা দিচ্ছে। রেমিট্যান্সের প্রবাহ বাড়াতে বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ অথরাইজড ডিলারস অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) ও অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) যৌথভাবে ব্যাংকগুলোকে রেমিট্যান্স কেনার জন্য দাম নির্ধারণ করে দিয়েছিল। এতেও গত মাসগুলোতে কোনো কাজ হচ্ছিলো না। তবে সর্বশেষ নভেম্বর মাসে আগের তুলনায় রেমিট্যান্সের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে। তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের নভেম্বরে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন পাঁচ বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ২৬ কোটি ৮০ লাখ ডলার। বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ১২৮ কোটি ৯৩ লাখ ডলার। বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫২ লাখ ডলার এবং বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩ কোটি ২১ লাখ ডলার। সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। বেসরকারি খাতের এ ব্যাংকটির মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৩৮ কোটি ৭১ লাখ ডলার। এছাড়া অগ্রণী ব্যাংকের মাধ্যমে ১০ কোটি ৫৭ লাখ ডলার, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের মাধ্যমে ৯ কোটি ৫৮ লাখ ডলার, সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে ৯ কোটি ৯৪ লাখ ডলার এবং আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে ৮ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে (জুলাই ও আগস্ট) টানা ২ বিলিয়ন ডলার করে রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে। প্রবাসী আয়ের প্রবাহ কমে যাওয়ায় আগের দুই মাসের তুলনায় রেমিট্যান্স কমে যায় সেপ্টেম্বরে। অক্টোবর মাসে আরও কমে ৫২ কোটি ৫৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স আসে। এর আগে ২০২১-২২ অর্থবছরে ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে দেশে ২ হাজার ১০৩ কোটি ১৭ লাখ (২১ দশমিক ৩ বিলিয়ন) মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল। এটি তার আগের অর্থবছরের চেয়ে ১৫ দশমিক ১১ শতাংশ কম। ২০২০-২১ অর্থবছরে দুই হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ (২৪ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন) ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন বিভিন্ন দেশে বসবাসরত বাংলাদেশি প্রবাসীরা।