ঢাকা ০১:০৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫

চোখের প্রেসার বাড়লে করণীয়

  • আপডেট সময় : ১০:৩১:১৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৪
  • ৮৪ বার পড়া হয়েছে

স্বাস্থ্য ও পরিচর্যা ডেস্ক: চোখের একটা প্রেসার আছে যেটাকে চিকিৎসকেরা বলেন, ইন্ট্রাওকুলার প্রেসার । সাধারণত চোখের প্রেসার ১০ থেকে ২০ মিলিমিটার অব মার্কারি হয়ে থাকে। এর বেশি হলে চোখ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ৪০ বছর বয়সের পর যেকোন মানুষের চোখের প্রেসার বাড়তে পারে। এ ছাড়া ডায়াবেটিস রোগীদেরও চোখের প্রেসার বেশি থাকে। আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজের চক্ষু বিশেষজ্ঞ ও ফোকো সার্জন অধ্যাপক ডা. মো আব্দুল মান্নান বলেন, ‘আমাদের চোখ একটা ফুটবলের মতো। এই চোখের মাঝখানে একটা গ্যাপ থাকে। এই গ্যপ বা শূন্যস্থানে তরল পদার্থ থাকে। যা চোখে তৈরি হয়ে নির্ধারিত রাস্তায় চোখের গ্যাপে বা শূন্যস্থানে পৌঁছায়। এই চলাচলে যদি কোনো বাঁধা তৈরি হয় তখন চোখের প্রেসার বেড়ে যায়। সেটাকে বলা হয় গ্লুকোমা।চোখের প্রেসার যদি বেড়ে যায় তাহলে চোখের পেছনে যে নার্ভ থাকে সেটাকে অপটিক নার্ভ বলা হয়। চোখের প্রেসার বাড়লে এই অপটিক নার্ভেও প্রেসার বাড়ে। এবং ধীরে ধীরে চোখের দৃষ্টি কমে যায় এবং অন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়।’ চোখের প্রেসার বেড়ে গেলে চোখের ড্রপ, লেজার সার্জারি কিংবা সার্জারি প্রয়োজন হতে পারে। সমস্যা অনুভব করলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন।

 

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

চোখের প্রেসার বাড়লে করণীয়

আপডেট সময় : ১০:৩১:১৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৪

স্বাস্থ্য ও পরিচর্যা ডেস্ক: চোখের একটা প্রেসার আছে যেটাকে চিকিৎসকেরা বলেন, ইন্ট্রাওকুলার প্রেসার । সাধারণত চোখের প্রেসার ১০ থেকে ২০ মিলিমিটার অব মার্কারি হয়ে থাকে। এর বেশি হলে চোখ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ৪০ বছর বয়সের পর যেকোন মানুষের চোখের প্রেসার বাড়তে পারে। এ ছাড়া ডায়াবেটিস রোগীদেরও চোখের প্রেসার বেশি থাকে। আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজের চক্ষু বিশেষজ্ঞ ও ফোকো সার্জন অধ্যাপক ডা. মো আব্দুল মান্নান বলেন, ‘আমাদের চোখ একটা ফুটবলের মতো। এই চোখের মাঝখানে একটা গ্যাপ থাকে। এই গ্যপ বা শূন্যস্থানে তরল পদার্থ থাকে। যা চোখে তৈরি হয়ে নির্ধারিত রাস্তায় চোখের গ্যাপে বা শূন্যস্থানে পৌঁছায়। এই চলাচলে যদি কোনো বাঁধা তৈরি হয় তখন চোখের প্রেসার বেড়ে যায়। সেটাকে বলা হয় গ্লুকোমা।চোখের প্রেসার যদি বেড়ে যায় তাহলে চোখের পেছনে যে নার্ভ থাকে সেটাকে অপটিক নার্ভ বলা হয়। চোখের প্রেসার বাড়লে এই অপটিক নার্ভেও প্রেসার বাড়ে। এবং ধীরে ধীরে চোখের দৃষ্টি কমে যায় এবং অন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়।’ চোখের প্রেসার বেড়ে গেলে চোখের ড্রপ, লেজার সার্জারি কিংবা সার্জারি প্রয়োজন হতে পারে। সমস্যা অনুভব করলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন।