ঢাকা ১২:১৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫

চা শ্রমিকদের নতুন মজুরি ১৭০ টাকা নির্ধারণ

  • আপডেট সময় : ০১:৩৯:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ অগাস্ট ২০২২
  • ৭৭ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক ৩০০ টাকা মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে চা-বাগান মালিকপক্ষের সংগঠন বাংলাদেশ টি অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএ) বৈঠক গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় শেষ হয়েছে। বৈঠকে চা শ্রমিকদের নতুন মজুরি ১৭০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর আগে বিকেল ৪টার পর গণভবনে এ বৈঠক শুরু হয়। এতে দেশের বৃহৎ ১৩ চা বাগান মালিক উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ৩০০ টাকা মজুরির দাবিতে ৯ আগস্ট থেকে দুই ঘণ্টা করে কর্মবিরতি এবং পরে ১৩ আগস্ট অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট পালন করছেন চা শ্রমিকরা। প্রশাসন থেকে শুরু করে চা শ্রমিক সংগঠনের নেতারা শ্রমিকদের কাজে যোগদান করতে নানা কৌশল ও বৈঠক করলেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণা ছাড়া কাজে যোগদান করবেন না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন। এবার ভরা মৌসুমে মজুরি বৃদ্ধির টানা ১৭ দিনের শ্রমিক আন্দোলনের ফলে শত শত কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে চা-শিল্পে। টানা শ্রমিক আন্দোলনের প্রথম দিকে সব চা-বাগানে উত্তোলন করা কাঁচা চায়ের পাতা প্রক্রিয়াজাত করতে না পারায় পচে ও শুকিয়ে নষ্ট হয়ে গেছে। এ ছাড়া চা প্ল্যান্টেশন এলাকা থেকে কচি চা-পাতা তুলতে না পারায় সেগুলোও এক থেকে দেড় ফুট লম্বা হয়ে গেছে। এ পাতা চায়ের জন্য প্রক্রিয়াজাত করা সম্ভব নয়।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

চা শ্রমিকদের নতুন মজুরি ১৭০ টাকা নির্ধারণ

আপডেট সময় : ০১:৩৯:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ অগাস্ট ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক ৩০০ টাকা মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে চা-বাগান মালিকপক্ষের সংগঠন বাংলাদেশ টি অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএ) বৈঠক গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় শেষ হয়েছে। বৈঠকে চা শ্রমিকদের নতুন মজুরি ১৭০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর আগে বিকেল ৪টার পর গণভবনে এ বৈঠক শুরু হয়। এতে দেশের বৃহৎ ১৩ চা বাগান মালিক উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ৩০০ টাকা মজুরির দাবিতে ৯ আগস্ট থেকে দুই ঘণ্টা করে কর্মবিরতি এবং পরে ১৩ আগস্ট অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট পালন করছেন চা শ্রমিকরা। প্রশাসন থেকে শুরু করে চা শ্রমিক সংগঠনের নেতারা শ্রমিকদের কাজে যোগদান করতে নানা কৌশল ও বৈঠক করলেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণা ছাড়া কাজে যোগদান করবেন না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন। এবার ভরা মৌসুমে মজুরি বৃদ্ধির টানা ১৭ দিনের শ্রমিক আন্দোলনের ফলে শত শত কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে চা-শিল্পে। টানা শ্রমিক আন্দোলনের প্রথম দিকে সব চা-বাগানে উত্তোলন করা কাঁচা চায়ের পাতা প্রক্রিয়াজাত করতে না পারায় পচে ও শুকিয়ে নষ্ট হয়ে গেছে। এ ছাড়া চা প্ল্যান্টেশন এলাকা থেকে কচি চা-পাতা তুলতে না পারায় সেগুলোও এক থেকে দেড় ফুট লম্বা হয়ে গেছে। এ পাতা চায়ের জন্য প্রক্রিয়াজাত করা সম্ভব নয়।