ঢাকা ০৯:৫১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫

চাহিদার দ্বিগুণের বেশি খাদ্য মজুত আছে, জানালেন খাদ্যমন্ত্রী

  • আপডেট সময় : ০১:৩২:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • ৮২ বার পড়া হয়েছে

নওগাঁ প্রতিনিধি: খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার জানিয়েছেন, চলতি মৌসুমে চাহিদার দ্বিগুণের অধিক খাদ্য মজুত আছে। গতকাল রোববার সকালে নওগাঁ শহরে বিভিন্ন ওএমএস বিক্রয় কেন্দ্রে আকস্মিক পরিদর্শনে গিয়ে এ কথা জানান তিনি।
এ সময় মন্ত্রী আরও বলেন, ‘চলতি মৌসুমে সরকারি গুদামে খাদ্য মজুত অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। ১০ লাখ টন চাহিদার বিপরীতে ২১ লাখ টনের অধিক খাদ্য মজুত আছে। সারাদেশে প্রতিদিন চাল ও আটা মিলিয়ে প্রায় ১৪ হাজার টন খাদ্য বিতরণ করা হচ্ছে। যতদিন মানুষের চাহিদা থাকবে ততদিন ওমমএস কার্যক্রম চালু রাখা হবে। এর পাশাপাশি খাদ্যবান্ধব অন্যান্য কর্মসূচিও চলবে।’
ব্যবসায়ীদের হুঁশিয়ারি দিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘রমজানে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে খাদ্যদ্রব্যের বাজার যাতে কেউ অস্থির করে তুলতে না পারে সেদিকে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। ‘অতি মুনাফার লোভে খাদ্যদ্রব্য মজুত করে মানুষকে বিপদে ফেলার চেষ্টা করবেন না। নতুন আইন হচ্ছে। ইতোমধ্যে অনেক গ্রুপের বিরুদ্ধে মামলাও করা হয়েছে।’ ঝটিকা অভিযানে মন্ত্রীর সঙ্গে খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় রাজশাহী আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক জিএম ফারুক হোসেন পাটোয়ারী, নওগাঁ জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক আলমগীর হোসেনসহ খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

জনবহুল এলাকায় যুদ্ধবিমানের প্রশিক্ষণ নিয়ে প্রশ্ন

চাহিদার দ্বিগুণের বেশি খাদ্য মজুত আছে, জানালেন খাদ্যমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০১:৩২:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

নওগাঁ প্রতিনিধি: খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার জানিয়েছেন, চলতি মৌসুমে চাহিদার দ্বিগুণের অধিক খাদ্য মজুত আছে। গতকাল রোববার সকালে নওগাঁ শহরে বিভিন্ন ওএমএস বিক্রয় কেন্দ্রে আকস্মিক পরিদর্শনে গিয়ে এ কথা জানান তিনি।
এ সময় মন্ত্রী আরও বলেন, ‘চলতি মৌসুমে সরকারি গুদামে খাদ্য মজুত অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। ১০ লাখ টন চাহিদার বিপরীতে ২১ লাখ টনের অধিক খাদ্য মজুত আছে। সারাদেশে প্রতিদিন চাল ও আটা মিলিয়ে প্রায় ১৪ হাজার টন খাদ্য বিতরণ করা হচ্ছে। যতদিন মানুষের চাহিদা থাকবে ততদিন ওমমএস কার্যক্রম চালু রাখা হবে। এর পাশাপাশি খাদ্যবান্ধব অন্যান্য কর্মসূচিও চলবে।’
ব্যবসায়ীদের হুঁশিয়ারি দিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘রমজানে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে খাদ্যদ্রব্যের বাজার যাতে কেউ অস্থির করে তুলতে না পারে সেদিকে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। ‘অতি মুনাফার লোভে খাদ্যদ্রব্য মজুত করে মানুষকে বিপদে ফেলার চেষ্টা করবেন না। নতুন আইন হচ্ছে। ইতোমধ্যে অনেক গ্রুপের বিরুদ্ধে মামলাও করা হয়েছে।’ ঝটিকা অভিযানে মন্ত্রীর সঙ্গে খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় রাজশাহী আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক জিএম ফারুক হোসেন পাটোয়ারী, নওগাঁ জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক আলমগীর হোসেনসহ খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।