অর্থনৈতিক প্রতিবেদক : চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদনের প্রবৃদ্ধি (জিডিপি) ৬ দশমিক ৬ শতাংশ হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। বুধবার (২১ সেপ্টেম্বর) প্রকাশিত এডিবির ডেভেলপমেন্ট আউটলুক সেপ্টেম্বর সংস্করণে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে। এ উপলক্ষে এডিবি’র ঢাকা কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর এডিমন গিন্টিং সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন। এডিবি বলছে, এবার জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমে যেতে পারে। মূলত, স্থানীয় ভোগ-চাহিদা কমে যাওয়া, রফতানি ও প্রবাসী আয় হ্রাস এবং বৈশ্বিক অর্থনীতির শ্লথগতি— এসব কারণে জিডিপি প্রবৃদ্ধির এমন পূর্বাভাস দিয়েছে সংস্থাটি। এডিবির তথ্যমতে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী খাদ্যপণ্য ও জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে, যা মূল্যস্ফীতিকে উসকে দিচ্ছে। চলতি অর্থবছরে গড় মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ৭ শতাংশ হতে পারে বলেও পূর্বাভাস দেওয়া হযেছে। উল্লেখ্য, দুই মাসে ধরেই বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশের বেশি। এডিমন গিন্টিং জানান, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং জ্বালানি সংকটের কারণে এ বছর কাক্সিক্ষত হারে বিনিয়োগ হবে না। ধীরগতি দেখা দেবে সরকারি বিনিয়োগেও। এ অবস্থায় রাজস্ব আদায় বাড়াতে সরকারকে তাগিদ দিয়েছেন তিনি। এডিবির কান্ট্রি চিফ মনে করেন, ৬ দশমিক ৬ শতাংশ জিডিপির প্রবৃদ্ধি ‘ভালো’। তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, রফতানি খাতে বৈচিত্র্যই অর্থনীতিকে টেকসই করে। যেহেতু প্রবৃদ্ধি দেশের ভেতর থেকেই হতে হবে, তাই বেসরকারি খাতের বিকাশ প্রয়োজন। রফতানি আয়ে বৈচিত্র্য আসছে। কৃষি ও ওষুধ খাতে বছরে ১০০ কোটি ডলারের বেশি রফতানি হচ্ছে। প্রবাসী আয়ও বাড়ছ
চলতি অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৬.৬ শতাংশ : এডিবি
ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ