ঢাকা ১১:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ মে ২০২৫

গোল্ডেন বল উঠলো ইতালি গোলরক্ষকের হাতে

  • আপডেট সময় : ১০:৪১:০০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১২ জুলাই ২০২১
  • ৭৭ বার পড়া হয়েছে

ক্রীড়া ডেস্ক : জিয়ানলুইজি ডোনারুমা। কিংবদন্তি গোলরক্ষক জিয়ানলুইজি বাফনের নামের সঙ্গে অর্ধেক মিল। পোস্টের নিচে ক্ষিপ্রতাও প্রায় বাফনের মত। শুধু তাই নয়, অনেকটাই এগিয়ে তিনি। না হয়, ইংলিশ সানচো আর বুকাইয়ো সাকার শট ঠেকিয়ে দেয়া তার পক্ষে সম্ভব হতো না। এ দুটি শট তিনি ঠেকিয়ে দিয়েছেন, আর তার অ্যাপ্রোচ দেখে মার্কাস রাশফোর্ড বল মেরে দিয়েছেন সাইডবারে। ফাইনালে শেষ মুহূর্তের নায়ক এই জিয়ানলুইজি ডোনারুমা। দুটি শট ঠেকিয়ে দিতে না পারলে হয়তো চ্যাম্পিয়ন হওয়া লাগতো না ইতালিকে। পুরো টুর্নামেন্টেই ইতালিকে মাত্র চারটি গোল হজম করালেন। গ্রুপ পর্বে ছিলেন ক্লিনশিট। এরপর দ্বিতীয় রাউন্ড থেকে প্রতি রাউন্ডেই ১টি করে গোল হজম করেছেন তিনি।
সব মিলিয়ে মাত্র চারবার ডোনারুমাকে পরাস্ত করতে পেরেছিল প্রতিপক্ষের ফুটবলাররা। যে কারণে সেরা গোলরক্ষকের পুরস্কারটা উঠলো ডোনারুমার হাতেই। যদিও ইংল্যান্ড চ্যাম্পিয়ন হলে তাদের গোলরক্ষক জর্ডান পিকফোর্ডই হয়তো এই পুরস্কারটা বাগিয়ে নিতে পারতেন। শুধু গোল্ডেন গ্লাভসই নয়, টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কারও গোল্ডেন বলও উঠলো ডোনারুমার হাতে। কেন, অন্য সবাইকে বাদ দিয়ে ডোনারুমাকেই সেরার পুরস্কার তথা গোল্ডেন বলের জন্য বেছে নেয়া হলো? সে ব্যাখ্যাও দিয়েছে ইউরোর টেকনিক্যাল কমিটি। তিন ম্যাচে ছিলেন ক্লিনশিট। ৯টি করেছেন দুর্দান্ত সেভ। সেমিফাইনালেও ছিলেন পেনাল্টি শ্যুট-আউটের হিরো। একইভাবে ফাইনালেও হলেন পেনাল্টি শ্যুট-আউটের হিরো। সুতরাং, সেরার পুরস্কারটা তো তার হাতেই মানায়। স্পেনের পেদ্রিকে বেছে নেয়া হলো এবারের টুর্নামেন্টের সবচেয়ে সেরা প্রতিভা হিসেবে। গোল্ডেন বুট জিতলেন রোনালদো।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

গোল্ডেন বল উঠলো ইতালি গোলরক্ষকের হাতে

আপডেট সময় : ১০:৪১:০০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১২ জুলাই ২০২১

ক্রীড়া ডেস্ক : জিয়ানলুইজি ডোনারুমা। কিংবদন্তি গোলরক্ষক জিয়ানলুইজি বাফনের নামের সঙ্গে অর্ধেক মিল। পোস্টের নিচে ক্ষিপ্রতাও প্রায় বাফনের মত। শুধু তাই নয়, অনেকটাই এগিয়ে তিনি। না হয়, ইংলিশ সানচো আর বুকাইয়ো সাকার শট ঠেকিয়ে দেয়া তার পক্ষে সম্ভব হতো না। এ দুটি শট তিনি ঠেকিয়ে দিয়েছেন, আর তার অ্যাপ্রোচ দেখে মার্কাস রাশফোর্ড বল মেরে দিয়েছেন সাইডবারে। ফাইনালে শেষ মুহূর্তের নায়ক এই জিয়ানলুইজি ডোনারুমা। দুটি শট ঠেকিয়ে দিতে না পারলে হয়তো চ্যাম্পিয়ন হওয়া লাগতো না ইতালিকে। পুরো টুর্নামেন্টেই ইতালিকে মাত্র চারটি গোল হজম করালেন। গ্রুপ পর্বে ছিলেন ক্লিনশিট। এরপর দ্বিতীয় রাউন্ড থেকে প্রতি রাউন্ডেই ১টি করে গোল হজম করেছেন তিনি।
সব মিলিয়ে মাত্র চারবার ডোনারুমাকে পরাস্ত করতে পেরেছিল প্রতিপক্ষের ফুটবলাররা। যে কারণে সেরা গোলরক্ষকের পুরস্কারটা উঠলো ডোনারুমার হাতেই। যদিও ইংল্যান্ড চ্যাম্পিয়ন হলে তাদের গোলরক্ষক জর্ডান পিকফোর্ডই হয়তো এই পুরস্কারটা বাগিয়ে নিতে পারতেন। শুধু গোল্ডেন গ্লাভসই নয়, টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কারও গোল্ডেন বলও উঠলো ডোনারুমার হাতে। কেন, অন্য সবাইকে বাদ দিয়ে ডোনারুমাকেই সেরার পুরস্কার তথা গোল্ডেন বলের জন্য বেছে নেয়া হলো? সে ব্যাখ্যাও দিয়েছে ইউরোর টেকনিক্যাল কমিটি। তিন ম্যাচে ছিলেন ক্লিনশিট। ৯টি করেছেন দুর্দান্ত সেভ। সেমিফাইনালেও ছিলেন পেনাল্টি শ্যুট-আউটের হিরো। একইভাবে ফাইনালেও হলেন পেনাল্টি শ্যুট-আউটের হিরো। সুতরাং, সেরার পুরস্কারটা তো তার হাতেই মানায়। স্পেনের পেদ্রিকে বেছে নেয়া হলো এবারের টুর্নামেন্টের সবচেয়ে সেরা প্রতিভা হিসেবে। গোল্ডেন বুট জিতলেন রোনালদো।