ঢাকা ০৭:১২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫

গোয়ায় প্রশংসিত ‘ফেরেশতে’, বিশেষ অভ্যর্থনা পেলেন জয়া

  • আপডেট সময় : ১১:৩৭:০১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৩
  • ১৩২ বার পড়া হয়েছে

বিনোদন ডেস্ক: দেশের নন্দিত অভিনেত্রী ও প্রযোজক জয়া আহসানের নতুন সিনেমা ‘ফেরেশতে’। ইরানি পরিচালক মুর্তজা অতাশ জমজম পরিচালিত সিনেমাটি ভারতের গোয়া আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে পেল বিশেষ অভ্যর্থনা। বুধবার (২২ নভেম্বর) দুপুরে গোয়া ফিল্ম ফেস্টিভালে ‘ফেরেশতে’র প্রিমিয়ার অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে জয়া আহসান ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ইরানি নির্মাতা মুর্তজা অতাশ জমজম এবং জয়ার সহ-অভিনেতা সুমন ফারুক প্রমুখ। বাংলাদেশ-ইরানের যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত সিনেমাটি প্রদর্শনের পর দর্শকের সাড়া পেয়েছে। উৎসব কর্তৃপক্ষ উপস্থিত নির্মাতা ও অভিনেতাদের জানান বিশেষ অভ্যর্থনা। ‘ফেরেশতে’র অন্যতম অভিনেতা সুমন ফারুক। উৎসবে সিনেমাটির প্রদর্শনী নিয়ে তিনি বলেন, ক্যারিয়ারের শুরুতেই এতো বড় একটি চলচ্চিত্র উৎসব থেকে একমন একটি অর্জন সত্যিই আমার জন্য বিশেষ কিছু। এখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে অনেক বড় বড় অভিনেতা-অভিনেত্রীসহ চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্টরা এসেছিলেন। সবাই ফেরেস্তের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ছিলেন। এটা আমাদের জন্য এবং বাংলাদেশ চলচ্চিত্রের জন্য বড় একটি সফলতা বলেই মনে করছি। উৎসবের বেশকিছু ছবি সামাজিকমাধ্যমে ঘুরছে। যেখানে বাঙালিয়ানা লুকে জয়ার উপস্থিতি নিয়ে মুগ্ধতা জানাচ্ছেন দেশী দর্শক। সেইসঙ্গে জানতে চাইছেন, দেশের দর্শক কবে নাগাদ ‘ফেরেশতে’ দেখতে পারবেন! শুধু অভিনয় নয়, ইরানের সিনেমা ‘ফেরেশতে’র সঙ্গে যুক্ত হয়েছে জয়া আহসানের ‘সি তে সিনেমা’। আর এই সিনেমাটি আসন্ন ‘ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব’-এর উদ্বোধনী সিনেমা হিসেবে প্রদর্শিত হবে।
জানা গেছে, জানুয়ারিতে ঢাকায় উৎসবে সিনেমাটি মুক্তির পর সর্বসাধারণের জন্য সিনেমাটি আগামী ঈদুল ফিতরে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির পরিকল্পনা রয়েছে। ‘ফেরেশতে’ জয়া আহসান ছাড়াও বাংলাদেশের আরও বেশ ক’জন শিল্পী করেছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন রিকিতা নন্দিনী শিমু, শহীদুজ্জামান সেলিম, শাহেদ আলী, শাহীন মৃধা ও শিশুশিল্পী সাথী। মুর্তজা অতাশ জমজমের সঙ্গে সিনেমাটির চিত্রনাট্য লিখেছেন বাংলাদেশের মুমিত আল-রশিদ। ফারসি ও বাংলা অনুবাদ করেছেন মুমিত আল-রশিদ ও ফয়সাল ইফরান।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

গোয়ায় প্রশংসিত ‘ফেরেশতে’, বিশেষ অভ্যর্থনা পেলেন জয়া

আপডেট সময় : ১১:৩৭:০১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৩

বিনোদন ডেস্ক: দেশের নন্দিত অভিনেত্রী ও প্রযোজক জয়া আহসানের নতুন সিনেমা ‘ফেরেশতে’। ইরানি পরিচালক মুর্তজা অতাশ জমজম পরিচালিত সিনেমাটি ভারতের গোয়া আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে পেল বিশেষ অভ্যর্থনা। বুধবার (২২ নভেম্বর) দুপুরে গোয়া ফিল্ম ফেস্টিভালে ‘ফেরেশতে’র প্রিমিয়ার অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে জয়া আহসান ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ইরানি নির্মাতা মুর্তজা অতাশ জমজম এবং জয়ার সহ-অভিনেতা সুমন ফারুক প্রমুখ। বাংলাদেশ-ইরানের যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত সিনেমাটি প্রদর্শনের পর দর্শকের সাড়া পেয়েছে। উৎসব কর্তৃপক্ষ উপস্থিত নির্মাতা ও অভিনেতাদের জানান বিশেষ অভ্যর্থনা। ‘ফেরেশতে’র অন্যতম অভিনেতা সুমন ফারুক। উৎসবে সিনেমাটির প্রদর্শনী নিয়ে তিনি বলেন, ক্যারিয়ারের শুরুতেই এতো বড় একটি চলচ্চিত্র উৎসব থেকে একমন একটি অর্জন সত্যিই আমার জন্য বিশেষ কিছু। এখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে অনেক বড় বড় অভিনেতা-অভিনেত্রীসহ চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্টরা এসেছিলেন। সবাই ফেরেস্তের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ছিলেন। এটা আমাদের জন্য এবং বাংলাদেশ চলচ্চিত্রের জন্য বড় একটি সফলতা বলেই মনে করছি। উৎসবের বেশকিছু ছবি সামাজিকমাধ্যমে ঘুরছে। যেখানে বাঙালিয়ানা লুকে জয়ার উপস্থিতি নিয়ে মুগ্ধতা জানাচ্ছেন দেশী দর্শক। সেইসঙ্গে জানতে চাইছেন, দেশের দর্শক কবে নাগাদ ‘ফেরেশতে’ দেখতে পারবেন! শুধু অভিনয় নয়, ইরানের সিনেমা ‘ফেরেশতে’র সঙ্গে যুক্ত হয়েছে জয়া আহসানের ‘সি তে সিনেমা’। আর এই সিনেমাটি আসন্ন ‘ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব’-এর উদ্বোধনী সিনেমা হিসেবে প্রদর্শিত হবে।
জানা গেছে, জানুয়ারিতে ঢাকায় উৎসবে সিনেমাটি মুক্তির পর সর্বসাধারণের জন্য সিনেমাটি আগামী ঈদুল ফিতরে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির পরিকল্পনা রয়েছে। ‘ফেরেশতে’ জয়া আহসান ছাড়াও বাংলাদেশের আরও বেশ ক’জন শিল্পী করেছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন রিকিতা নন্দিনী শিমু, শহীদুজ্জামান সেলিম, শাহেদ আলী, শাহীন মৃধা ও শিশুশিল্পী সাথী। মুর্তজা অতাশ জমজমের সঙ্গে সিনেমাটির চিত্রনাট্য লিখেছেন বাংলাদেশের মুমিত আল-রশিদ। ফারসি ও বাংলা অনুবাদ করেছেন মুমিত আল-রশিদ ও ফয়সাল ইফরান।