ঢাকা ১২:২৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫

গৃহবধূর মরদেহ রেখে পরিবার উধাও

  • আপডেট সময় : ১২:৪২:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • ৭৪ বার পড়া হয়েছে

পটুয়াখালী সংবাদদাতা: পটুয়াখালীতে এক গৃহবধূর মরদেহ বিছানায় রেখে উধাও হয়েছে স্বামীর পরিবারের সদস্যরা। মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টার দিকে দুমকি উপজেলার লেবুখালী ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের পায়রা সেতুর টোলপ্লাজা সংলগ্ন বাসার থেকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় স্বামীর পরিবারের সদস্যদের কাউকেই পাওয়া যায়নি। নিহত লামিয়া আক্তার হালিমা (২৩) ওই এলাকার ফোরকান মাতব্বরের ছেলে গোলাম সাব্বির রাব্বির স্ত্রী ও উপজেলার আঙ্গারিয়া ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ড আংগারিয়া গ্রামের ইব্রাহীম খানের কন্যা। লামিয়ার মা লাইজু বেগম বলেন, রাব্বির সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরেই ঝামেলা চলছিলো লামিয়ার। এ ঝামেলা থেকে ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করে লামিয়া। এরপর তাকে নামিয়ে পালিয়ে যায় রাব্বি ও তার পরিবারের লোকজন। লামিয়াকে মারধরও করতো স্বামীর পরিবারের লোকজন। সবশেষে তারা আমার মেয়েকে মেরে পালিয়েছে। লামিয়া-রাব্বি দম্পতির তিন বছরের একটি সন্তান রয়েছে। রাব্বি পায়রা বন্দরের টোল সংরক্ষক হিসেবে কাজ করছেন। দুমকি থানার ওসি আব্দুস সালাম জানান, ঝুলন্ত মরদেহ বিছানায় রেখে স্বামীর পরিবারের লোকজন পালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি রহস্যজনক। তাই সঠিকভাবে আমরা বলতে পারছি না হত্যা নাকি আত্মহত্যা। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে মেয়ের বাবা বাদী হয়ে একটি অপমৃত্যুর মামলা করেছেন।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

গৃহবধূর মরদেহ রেখে পরিবার উধাও

আপডেট সময় : ১২:৪২:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

পটুয়াখালী সংবাদদাতা: পটুয়াখালীতে এক গৃহবধূর মরদেহ বিছানায় রেখে উধাও হয়েছে স্বামীর পরিবারের সদস্যরা। মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টার দিকে দুমকি উপজেলার লেবুখালী ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের পায়রা সেতুর টোলপ্লাজা সংলগ্ন বাসার থেকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় স্বামীর পরিবারের সদস্যদের কাউকেই পাওয়া যায়নি। নিহত লামিয়া আক্তার হালিমা (২৩) ওই এলাকার ফোরকান মাতব্বরের ছেলে গোলাম সাব্বির রাব্বির স্ত্রী ও উপজেলার আঙ্গারিয়া ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ড আংগারিয়া গ্রামের ইব্রাহীম খানের কন্যা। লামিয়ার মা লাইজু বেগম বলেন, রাব্বির সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরেই ঝামেলা চলছিলো লামিয়ার। এ ঝামেলা থেকে ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করে লামিয়া। এরপর তাকে নামিয়ে পালিয়ে যায় রাব্বি ও তার পরিবারের লোকজন। লামিয়াকে মারধরও করতো স্বামীর পরিবারের লোকজন। সবশেষে তারা আমার মেয়েকে মেরে পালিয়েছে। লামিয়া-রাব্বি দম্পতির তিন বছরের একটি সন্তান রয়েছে। রাব্বি পায়রা বন্দরের টোল সংরক্ষক হিসেবে কাজ করছেন। দুমকি থানার ওসি আব্দুস সালাম জানান, ঝুলন্ত মরদেহ বিছানায় রেখে স্বামীর পরিবারের লোকজন পালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি রহস্যজনক। তাই সঠিকভাবে আমরা বলতে পারছি না হত্যা নাকি আত্মহত্যা। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে মেয়ের বাবা বাদী হয়ে একটি অপমৃত্যুর মামলা করেছেন।