ঢাকা ০৪:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫

গুচ্ছকৃষি ভর্তির আবেদন শুরু

  • আপডেট সময় : ১০:৩৪:৪৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪
  • ১২১ বার পড়া হয়েছে

ক্যাম্পাস ও ক্যারিয়ার ডেস্ক: গুচ্ছ কৃষি ভর্তি ব্যবস্থায় দেশের ৯টি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন শুরু হয়েছে। সোমবার (২২ এপ্রিল) এই ভর্তির আবেদন শুরু হয়েছে। আগামী ৩০ মে পর্যন্ত আবেদন করা যাবে। চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং কৃষি গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা ২০২৩-২০২৪ এর কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. এ.এস.এম লুৎফুল আহসান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানা যায়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশের ৯টি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট তিন হাজার ৭১৮টি আসনের বিপরীতে এবারের গুচ্ছ কৃষি ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এবছর আসন সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে ১৭০টি। এবারের ভর্তি আবেদন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১২০০ টাকা। আগামী ২০ জুলাই শনিবার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত দেশের আটটি কেন্দ্র ও একাধিক উপকেন্দ্রে একযোগে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
আবেদনকারীকে এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমানের পরীক্ষায় উভয় ক্ষেত্রে প্রতিটির চতুর্থ বিষয় ছাড়া নূন্যতম জিপিএ-৪ এবং সর্বমোট জিপিএ ৮ দশমিক ৫ থাকতে হবে। এদিকে লেখক ও গবেষক অধ্যাপক ড. সহিদুজ্জামান কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার বিষয়ে জাগো নিউজকে বলেন, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীরা সুবিধা ও অসুবিধা উভয়েরই সম্মুখীন হচ্ছে। একসঙ্গে সব কয়টি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা হওয়ায় পরীক্ষার্থীদের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিতে হয় না। এতে তাদের সময়, অর্থ ও পরিশ্রম অনেকটা কমে যায়। অসুবিধা সম্পর্কে তিনি বলেন, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো গুচ্ছ পদ্ধতিতে আসার পর দেখা গেছে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে দীর্ঘ সময় ব্যয় হওয়ায় ক্লাসও দেরি করে শুরু হচ্ছে। এছাড়াও ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষ পর্যন্ত কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিচ্ছুরা মোট জিপিএ ৭ হলেই অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করতে পারতেন। জিপিএ ৮ দশমিক ৫ নির্ধারণ করায় অপেক্ষাকৃত কম জিপিএধারী শিক্ষার্থীরা ভর্তি পরীক্ষায় আবেদন করার সুযোগ থেকে বর্তমানে বঞ্চিত হচ্ছেন।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ইইউ থেকে ২০০ জন পর্যবেক্ষক আসবে: ইসি সচিব

গুচ্ছকৃষি ভর্তির আবেদন শুরু

আপডেট সময় : ১০:৩৪:৪৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪

ক্যাম্পাস ও ক্যারিয়ার ডেস্ক: গুচ্ছ কৃষি ভর্তি ব্যবস্থায় দেশের ৯টি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন শুরু হয়েছে। সোমবার (২২ এপ্রিল) এই ভর্তির আবেদন শুরু হয়েছে। আগামী ৩০ মে পর্যন্ত আবেদন করা যাবে। চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং কৃষি গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা ২০২৩-২০২৪ এর কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. এ.এস.এম লুৎফুল আহসান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানা যায়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশের ৯টি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট তিন হাজার ৭১৮টি আসনের বিপরীতে এবারের গুচ্ছ কৃষি ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এবছর আসন সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে ১৭০টি। এবারের ভর্তি আবেদন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১২০০ টাকা। আগামী ২০ জুলাই শনিবার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত দেশের আটটি কেন্দ্র ও একাধিক উপকেন্দ্রে একযোগে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
আবেদনকারীকে এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমানের পরীক্ষায় উভয় ক্ষেত্রে প্রতিটির চতুর্থ বিষয় ছাড়া নূন্যতম জিপিএ-৪ এবং সর্বমোট জিপিএ ৮ দশমিক ৫ থাকতে হবে। এদিকে লেখক ও গবেষক অধ্যাপক ড. সহিদুজ্জামান কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার বিষয়ে জাগো নিউজকে বলেন, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীরা সুবিধা ও অসুবিধা উভয়েরই সম্মুখীন হচ্ছে। একসঙ্গে সব কয়টি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা হওয়ায় পরীক্ষার্থীদের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিতে হয় না। এতে তাদের সময়, অর্থ ও পরিশ্রম অনেকটা কমে যায়। অসুবিধা সম্পর্কে তিনি বলেন, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো গুচ্ছ পদ্ধতিতে আসার পর দেখা গেছে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে দীর্ঘ সময় ব্যয় হওয়ায় ক্লাসও দেরি করে শুরু হচ্ছে। এছাড়াও ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষ পর্যন্ত কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিচ্ছুরা মোট জিপিএ ৭ হলেই অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করতে পারতেন। জিপিএ ৮ দশমিক ৫ নির্ধারণ করায় অপেক্ষাকৃত কম জিপিএধারী শিক্ষার্থীরা ভর্তি পরীক্ষায় আবেদন করার সুযোগ থেকে বর্তমানে বঞ্চিত হচ্ছেন।