ঢাকা ০৯:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫

গিনিতে করোনার মধ্যেই মারবার্গ ভাইরাসের হানা

  • আপডেট সময় : ০৯:৪৫:১২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২১
  • ১৬৭ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : করোনা তা-বের মধ্যেই পশ্চিম আফ্রিকার দেশ গিনিতে হানা দিয়েছে মারবার্গ ভাইরাস। এ ভাইরাসে এখন পর্যন্ত একজনের মৃত্যু হয়েছে। ভাইরাসটিকে বিপজ্জনক বলে মনে করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিওএইচও)। সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান
মারবার্গ ভাইরাসকে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক ভাইরাসগুলোর মধ্যে একটি বলে গণ্য করা হয়। এ ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের গড় মৃত্যুহার ৫০ শতাংশ। কিন্তু এ মৃত্যুর হার ৮৮ শতাংশেও পৌঁছাতে পারে। ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে একজনের মৃত্যুর খবর আসতেই ১৫৫ জনকে পর্যবেক্ষণে রেখেছে গিনির স্বাস্থ্য বিভাগ। এটি যাতে মহামারি রূপ না নিতে পারে সে বিষয়ে সতর্ক রয়েছে দেশটির স্বাস্থ্য বিভাগ।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে বলা হয়েছে, সিয়েরা লিওন এবং লাইবেরিয়ার সীমান্তের কাছাকাছি একটি গ্রামে এই ভাইরাসের সংক্রমণ ছড়ায়। মারবার্গ ভাইরাস থেকে সবাইকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছে ডব্লিওএইচও। উল্লেখ্য, এই ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিরা মুখে কোনো আবেগ প্রকাশ করতে পারেন না। নাক দিয়ে রক্ত পড়ে। এছাড়া মাথাব্যথা, ডায়রিয়া, পেটে ব্যথা এবং বমির মতো সমস্যা দেখা দেয়।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

গিনিতে করোনার মধ্যেই মারবার্গ ভাইরাসের হানা

আপডেট সময় : ০৯:৪৫:১২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২১

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : করোনা তা-বের মধ্যেই পশ্চিম আফ্রিকার দেশ গিনিতে হানা দিয়েছে মারবার্গ ভাইরাস। এ ভাইরাসে এখন পর্যন্ত একজনের মৃত্যু হয়েছে। ভাইরাসটিকে বিপজ্জনক বলে মনে করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিওএইচও)। সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান
মারবার্গ ভাইরাসকে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক ভাইরাসগুলোর মধ্যে একটি বলে গণ্য করা হয়। এ ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের গড় মৃত্যুহার ৫০ শতাংশ। কিন্তু এ মৃত্যুর হার ৮৮ শতাংশেও পৌঁছাতে পারে। ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে একজনের মৃত্যুর খবর আসতেই ১৫৫ জনকে পর্যবেক্ষণে রেখেছে গিনির স্বাস্থ্য বিভাগ। এটি যাতে মহামারি রূপ না নিতে পারে সে বিষয়ে সতর্ক রয়েছে দেশটির স্বাস্থ্য বিভাগ।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে বলা হয়েছে, সিয়েরা লিওন এবং লাইবেরিয়ার সীমান্তের কাছাকাছি একটি গ্রামে এই ভাইরাসের সংক্রমণ ছড়ায়। মারবার্গ ভাইরাস থেকে সবাইকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছে ডব্লিওএইচও। উল্লেখ্য, এই ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিরা মুখে কোনো আবেগ প্রকাশ করতে পারেন না। নাক দিয়ে রক্ত পড়ে। এছাড়া মাথাব্যথা, ডায়রিয়া, পেটে ব্যথা এবং বমির মতো সমস্যা দেখা দেয়।