ঢাকা ০৯:৫৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ মে ২০২৫
গাজায় ইসরায়েলের ‘সর্বাত্মক অবরোধ’

গাজায় ইসরায়েলের ‘সর্বাত্মক অবরোধ’

  • আপডেট সময় : ০১:৫১:১৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ অক্টোবর ২০২৩
  • ৯৯ বার পড়া হয়েছে

প্রত্যাশা ডেস্ক : ফিলিস্তিনের গাজা ভূখ-ে ‘সর্বাত্মক অবরোধ’ আরোপের নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। জ্বালানি-বিদ্যুৎ পরিষেবা এবং খাদ্য সরবরাহ বন্ধ থাকবে বলে ঘোষণায় বলা হয়েছে। বাংলাদেশের স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার বিকাল পৌনে ৪টার দিকে ঘোষণাটি আসে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালেন্টের পক্ষ থেকে। তিনি বলেছেন, হামাস অধিকৃত গাজায় অবরোধের অংশ হিসেবে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হবে। খাদ্যও ঢুকতে দেওয়া হবে না। ‘নৃশংস’ লোকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের অংশ হিসেবে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।
প্রায় ২৩ লাখ ফিলিস্তিনির বসবাস অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায়। ২০০৭ সাল থেকে উপত্যকাটিতে স্থল ও জলপথে অবরোধ আরোপ করে রেখেছে ইসরায়েলি সরকার। ফলে আন্তর্জাতিক সহায়তার ওপর অনেকটা নির্ভর করে চলতে হয় এখানকার বাসিন্দাদের। ইসরায়েলের এমন ঘোষণায় পুরোপুরি অন্ধকারে ডুবে যাবে গাজা উপত্যকা। ইসরায়েল ও হামাসের তীব্র লড়াইয়ে চরম উত্তেজনা ছড়িয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের এই অঞ্চলটিতে। দুপক্ষেরই ব্যাপক প্রাণহানির ঘটনা ঘটছে। ইসরায়েলের দখলদারিত্ব ও ফিলিস্তিনিদের ওপর দীর্ঘদিনের দমন-পীড়নের জেরে এই হামলা চালাচ্ছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। গাজা ভূখ-ের যে অংশটুকু এখন পর্যন্ত টিকে আছে, ইসরায়েলের হাত থেকে এরাই রক্ষা করে আসছে। এই পরিস্থিতিতেও বেসামরিক স্থাপনাকে টার্গেট করে যাচ্ছে ইসরায়েলি বিমান।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

‘ক্ষমতায় থাকতে’ ইউনূস মৌলবাদীদের ‘একখানে করেছেন’: গয়েশ্বর

গাজায় ইসরায়েলের ‘সর্বাত্মক অবরোধ’

গাজায় ইসরায়েলের ‘সর্বাত্মক অবরোধ’

আপডেট সময় : ০১:৫১:১৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ অক্টোবর ২০২৩

প্রত্যাশা ডেস্ক : ফিলিস্তিনের গাজা ভূখ-ে ‘সর্বাত্মক অবরোধ’ আরোপের নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। জ্বালানি-বিদ্যুৎ পরিষেবা এবং খাদ্য সরবরাহ বন্ধ থাকবে বলে ঘোষণায় বলা হয়েছে। বাংলাদেশের স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার বিকাল পৌনে ৪টার দিকে ঘোষণাটি আসে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালেন্টের পক্ষ থেকে। তিনি বলেছেন, হামাস অধিকৃত গাজায় অবরোধের অংশ হিসেবে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হবে। খাদ্যও ঢুকতে দেওয়া হবে না। ‘নৃশংস’ লোকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের অংশ হিসেবে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।
প্রায় ২৩ লাখ ফিলিস্তিনির বসবাস অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায়। ২০০৭ সাল থেকে উপত্যকাটিতে স্থল ও জলপথে অবরোধ আরোপ করে রেখেছে ইসরায়েলি সরকার। ফলে আন্তর্জাতিক সহায়তার ওপর অনেকটা নির্ভর করে চলতে হয় এখানকার বাসিন্দাদের। ইসরায়েলের এমন ঘোষণায় পুরোপুরি অন্ধকারে ডুবে যাবে গাজা উপত্যকা। ইসরায়েল ও হামাসের তীব্র লড়াইয়ে চরম উত্তেজনা ছড়িয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের এই অঞ্চলটিতে। দুপক্ষেরই ব্যাপক প্রাণহানির ঘটনা ঘটছে। ইসরায়েলের দখলদারিত্ব ও ফিলিস্তিনিদের ওপর দীর্ঘদিনের দমন-পীড়নের জেরে এই হামলা চালাচ্ছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। গাজা ভূখ-ের যে অংশটুকু এখন পর্যন্ত টিকে আছে, ইসরায়েলের হাত থেকে এরাই রক্ষা করে আসছে। এই পরিস্থিতিতেও বেসামরিক স্থাপনাকে টার্গেট করে যাচ্ছে ইসরায়েলি বিমান।