ঢাকা ০৫:১৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

গলায় ফাঁস দেওয়া জবি ছাত্রের মৃত্যু

  • আপডেট সময় : ০৭:৪৬:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • ১৬ বার পড়া হয়েছে

জবি সংবাদদাতা : মেসে গলায় ফাঁস দেওয়া জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ছাত্র আহাদ মারা গেছেন। তিনি হতাশায় ভুগছিলেন বলে জানিয়েছেন তার সহপাঠীরা। গতকাল বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ধানমন্ডির পপুলার হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। আহাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের ২০১৮-১৯ সেশনের শিক্ষার্থী। তার বাড়ি চট্টগ্রাম জেলায়। বিভাগের শিক্ষক মাশরিক হাসান জানান, আহাদ ধানমন্ডি পপুলার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। চিকিৎসক তাকে দুপুর ১টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।

গত সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) রাতে তিনি পুরান ঢাকার সূত্রাপুর এলাকায় মেস বাসায় গলায় গামছা পেঁচিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। পরে তাকে উদ্ধার করে মিডফোর্ড হাসপাতালে নেন সহপাঠীরা। পরে ম্যাক্সওয়েল প্রাইভেট হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয় আহাদকে। সেখানে তাকে আইসিইউতে অক্সিজেন দেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে সেখান থেকে রাজধানীর পপুলার হাসপাতালে পাঠানো হয় তাকে। আহাদের বিভাগের শিক্ষক ও সহপাঠীরা জানান, তিনি দীর্ঘদিন ধরে হতাশায় ভুগছিলেন এবং গলায় ফাঁস দেওয়ার আগে কয়েকদিন ধরে ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়াও করেননি।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

গলায় ফাঁস দেওয়া জবি ছাত্রের মৃত্যু

আপডেট সময় : ০৭:৪৬:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

জবি সংবাদদাতা : মেসে গলায় ফাঁস দেওয়া জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ছাত্র আহাদ মারা গেছেন। তিনি হতাশায় ভুগছিলেন বলে জানিয়েছেন তার সহপাঠীরা। গতকাল বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ধানমন্ডির পপুলার হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। আহাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের ২০১৮-১৯ সেশনের শিক্ষার্থী। তার বাড়ি চট্টগ্রাম জেলায়। বিভাগের শিক্ষক মাশরিক হাসান জানান, আহাদ ধানমন্ডি পপুলার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। চিকিৎসক তাকে দুপুর ১টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।

গত সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) রাতে তিনি পুরান ঢাকার সূত্রাপুর এলাকায় মেস বাসায় গলায় গামছা পেঁচিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। পরে তাকে উদ্ধার করে মিডফোর্ড হাসপাতালে নেন সহপাঠীরা। পরে ম্যাক্সওয়েল প্রাইভেট হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয় আহাদকে। সেখানে তাকে আইসিইউতে অক্সিজেন দেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে সেখান থেকে রাজধানীর পপুলার হাসপাতালে পাঠানো হয় তাকে। আহাদের বিভাগের শিক্ষক ও সহপাঠীরা জানান, তিনি দীর্ঘদিন ধরে হতাশায় ভুগছিলেন এবং গলায় ফাঁস দেওয়ার আগে কয়েকদিন ধরে ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়াও করেননি।