নিজস্ব প্রতিবেদক: আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি সেবা কার্যক্রমে অচলাবস্থা কাটাতে নিজের তত্ত্বাবধানে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের কার্যক্রম চালিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন।
সেবা কার্যক্রম শুরু করলেও এক্ষেত্রে আন্দোলন থেকে সরে আসার কোনো ‘সুযোগ নেই’ মন্তব্য করে ইশরাক বলেছেন, নগর ভবনের ফটকে ‘তালা ঝুলবেই’। কারণ বিষয়টিকে আন্দোলনের প্রতীক হিসেবে দেখছেন তারা।
সংকট সুরাহায় মেয়র হিসেবে শপথ পড়ার অনুমতি দিতে প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ চেয়েছেন ইশরাক; না হলে বিরতিহীনভাবে অবস্থান কর্মসূচি চলবে বলেও হুঁশিয়ার করেছেন ইশরাক। তবে ঈদের আগে ইশরাকের ঘোষণা ছিল সরকার শপথ না পড়ালে নিজেই শপথ নিয়ে মেয়রের চেয়ারে বসবেন তিনি।
ঈদের ১০ দিনের ছুটির পর রোববার (১৫ জুন) সরকারি অফিস খুললেও তালা খোলেনি নগর ভবনের। ফলে ইশরাককে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়রের শপথ পড়ানোর দাবিতে তার সমর্থক ও ডিএসসিসি কর্মচারী ইউনিয়নের আন্দোলন গড়িয়েছে দ্বিতীয় মাসে। সকাল থেকেই নগর ভবনের সামনে অবস্থান নিয়েছেন ডিএসসিসি কর্মচারী ইউনিয়নের কর্মীরা। তারা ইশরাক হোসেনকে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দিতে নানা ধরনের স্লোগান দিচ্ছেন তারা। ইশরাক নগর ভবনে প্রবেশ করেন বেলা ১১টার দিকে। ঘটনাস্থলে সমর্থকদের নিয়ে ইশরাক বলেন, আন্দোলন থেকে পিছু হটার আর কোনো সুযোগ তাদের সামনে নেই। না হলে জনগণের প্রত্যাশা পূরণ হবে না বলে দাবি করেছেন তিনি।
সরকারের উদ্দেশে ইশরাক বলেন, আহ্বান জানাবো আপনারা দ্রুততম সময়ের মধ্যে এটা নিষ্পত্তি করেন। তাহলে অচলাবস্থা কেটে যাবে। নইলে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের এই সংকটে চলবেই। এই সমস্যা সুরাহা না করা পর্যন্ত এই কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। ইশরাক কেন ‘এক সপ্তাহের জন্য’ মেয়রের দায়িত্ব নিতে চান?
আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের দৈনন্দিন কার্যক্রম চলবে, জনগণের জন্য ভোগান্তি না হয়। এগুলো আমাদের তত্ত্বাবধানে চলমান থাকবে। জন্ম নিবন্ধন সনদসহ দৈনন্দিন জরুরি সব সেবা চালু থাকার ঘোষণা দিয়ে ইশরাক বলেন, অন্যান্য উন্নয়ন কর্মকা- পরিচালনা করা কর্মকর্তারা অফিস করতে পারবে না। প্রধান ফটকের তালা খোলা হবে না, এটা আন্দোলনের একটা প্রতীক। জনগণের দৈনন্দিন সেবা, আমাদের তত্ত্বাবধানে চালু থাকবে।
নগর ভবনের গেইটে তালা ঝুলিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি সিটি করপোরেশনের কার্যক্রম কীভাবে এক সঙ্গে চলবে জানতে চাইলে ইশরাক হোসেন বলেন, সেটার ঘোষণা আসবে।
কবে থেকে সেবা কার্যক্রম শুরু করা হবে প্রশ্নে ইশরাক বলেন, এটা আমরা ইমিডিয়েটলি শুরু করার পদক্ষেপ নিচ্ছি। জোনভিত্তিক যে অফিসগুলো আছে সেভাবে সেবাটা আমরা চালু করবো।
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সমালোচনা করে ইশরাক বলেন, স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা সংবিধান লংঘন করেছেন। আন্দোলন চলমান থাকবে। এই লড়াই থেকে ফিরে আসার কোন সুযোগ নেই। প্রধান উপদেষ্টাকে আহ্বান জানাবো, তিনি যেন এই বিষয়টি সরাসরি নিজে তত্ত্বাবধান করে বিষয়টি দেখেন। আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আমরা নিয়মতান্ত্রিক রাষ্ট্র পরিচালনায় বিশ্বাস করি। এখন আমাদের আন্দোলন যেভাবে চলছে কোন অবস্থাতেই আমরা এখান থেকে ফিরে যেতে পারি না। আদালতের রায় জনগণের রায়কে আপনারা মেনে নিন।
সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বলেন, আমরা গায়ের জোরে নয়, সাংবিধানিকভাবে ও জনগণের ভোটে আমি বৈধ মেয়র। বরং ভবিষ্যতে সরকারের বিরুদ্ধে আইন ও সংবিধান লঙ্ঘন করার অভিযোগ উঠবে। তাই সরকারকে বলবো, দ্রুত এই বিষয়ের সমাধান করুন। এখন থেকে বিরতিহীনভাবে অবস্থান কর্মসূচি চলবে।
ইশরাক সমর্থকরা ‘শপখ শপথ শপথ চাই, ইশরাক ভাইয়ের শপথ চাই’, ‘মেয়র নিয়ে তালবাহানা, সহ্য করা হবে না’, ‘চলছে লড়াই চলবে, ইশরাক ভাই লড়বে’, ‘নগর পিতা ইশরাক ভাই, আমরা তোমার ভুলি নাই’সহ নানা বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে যাচ্ছেন আন্দোলনকারীরা।
আন্দোলনকারীদের একজন ঘটনাস্থল থেকে বলেন, আমরা সকাল থেকেই এখানে আছি। দুপুরে ইশরাক ভাই এসে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করবেন বলে শুনেছি। আর নগর ভবনে এখনও তালা মারা আছে।
নগর ভবনে তালা দেওয়ায় কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অফিসে আসতে পারছেন না। এতে ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক কাজকর্ম।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের একজন কর্মকর্তা রোববার (১৫ জুন) বলেন, তিনি অফিসে এসেছিলেন। কিন্তু ভেতরে ঢুকতে পারেননি। অফিসে এসেছিলাম। কিন্তু ভেতরে ঢুকতে পারিনি। তাই আগের মতোই এদিক-সেদিক ঘোরাফেরা করছি। আজ (রোববার) ইশরাক হোসেনের এখানে আসার কথা। শুনেছি নতুন কর্মসূচি নাকি দেবেন। দেখি, এরপর অফিস খোলে কি না।
গত ১৪ মে থেকে নগর ভবনের সামনে ‘ঢাকাবাসী’ ব্যানারে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করে ইশরাক সমর্থক ও বিএনপি নেতাকর্মীরা। পরে ডিএসসিসি কর্মচারী ইউনিয়নও তাতে যোগ দেয়। ২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ঢাকা দক্ষিণ সিটি নির্বাচনে বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইশরাক হোসেনকে পৌনে ২ লাখ ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে মেয়র হন আওয়ামী লীগের শেখ ফজলে নূর তাপস। ক্ষমতার পট পরিবর্তনের পর গেল ২৭ মার্চ ঢাকার নির্বাচনি ট্রাইব্যুনাল সেই ফল বাতিল করে অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার ছেলে ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে। এরপর ২৭ এপ্রিল ইশরাককে ডিএসসিসি মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। কিন্তু আইনি জটিলতার কথা বলে ইশরাকের শপথের আয়োজন থেকে বিরত থাকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। এমন পরিস্থিতিতে ইশরাক সমর্থকরা আন্দোলনে নামলে নগর ভবন কার্যত অচল হয়ে পড়ে।
ঈদের ১০ দিনের ছুটির পর রোববার সরকারি অফিস খুললেও তালা খোলেনি নগর ভবনের। নেতাকর্মী নিয়ে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন অবস্থান করেন সেখানে -ছবি সংগৃহীত
খোলেনি নগর ভবন
তালাবন্ধ রেখে সেবা দেওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
নিজস্ব প্রতিবেদক: আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি সেবা কার্যক্রমে অচলাবস্থা কাটাতে নিজের তত্ত্বাবধানে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের কার্যক্রম চালিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন।
সেবা কার্যক্রম শুরু করলেও এক্ষেত্রে আন্দোলন থেকে সরে আসার কোনো ‘সুযোগ নেই’ মন্তব্য করে ইশরাক বলেছেন, নগর ভবনের ফটকে ‘তালা ঝুলবেই’। কারণ বিষয়টিকে আন্দোলনের প্রতীক হিসেবে দেখছেন তারা।
সংকট সুরাহায় মেয়র হিসেবে শপথ পড়ার অনুমতি দিতে প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ চেয়েছেন ইশরাক; না হলে বিরতিহীনভাবে অবস্থান কর্মসূচি চলবে বলেও হুঁশিয়ার করেছেন ইশরাক। তবে ঈদের আগে ইশরাকের ঘোষণা ছিল সরকার শপথ না পড়ালে নিজেই শপথ নিয়ে মেয়রের চেয়ারে বসবেন তিনি।
ঈদের ১০ দিনের ছুটির পর রোববার (১৫ জুন) সরকারি অফিস খুললেও তালা খোলেনি নগর ভবনের। ফলে ইশরাককে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়রের শপথ পড়ানোর দাবিতে তার সমর্থক ও ডিএসসিসি কর্মচারী ইউনিয়নের আন্দোলন গড়িয়েছে দ্বিতীয় মাসে। সকাল থেকেই নগর ভবনের সামনে অবস্থান নিয়েছেন ডিএসসিসি কর্মচারী ইউনিয়নের কর্মীরা। তারা ইশরাক হোসেনকে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দিতে নানা ধরনের স্লোগান দিচ্ছেন তারা। ইশরাক নগর ভবনে প্রবেশ করেন বেলা ১১টার দিকে। ঘটনাস্থলে সমর্থকদের নিয়ে ইশরাক বলেন, আন্দোলন থেকে পিছু হটার আর কোনো সুযোগ তাদের সামনে নেই। না হলে জনগণের প্রত্যাশা পূরণ হবে না বলে দাবি করেছেন তিনি।
সরকারের উদ্দেশে ইশরাক বলেন, আহ্বান জানাবো আপনারা দ্রুততম সময়ের মধ্যে এটা নিষ্পত্তি করেন। তাহলে অচলাবস্থা কেটে যাবে। নইলে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের এই সংকটে চলবেই। এই সমস্যা সুরাহা না করা পর্যন্ত এই কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। ইশরাক কেন ‘এক সপ্তাহের জন্য’ মেয়রের দায়িত্ব নিতে চান?
আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের দৈনন্দিন কার্যক্রম চলবে, জনগণের জন্য ভোগান্তি না হয়। এগুলো আমাদের তত্ত্বাবধানে চলমান থাকবে। জন্ম নিবন্ধন সনদসহ দৈনন্দিন জরুরি সব সেবা চালু থাকার ঘোষণা দিয়ে ইশরাক বলেন, অন্যান্য উন্নয়ন কর্মকা- পরিচালনা করা কর্মকর্তারা অফিস করতে পারবে না। প্রধান ফটকের তালা খোলা হবে না, এটা আন্দোলনের একটা প্রতীক। জনগণের দৈনন্দিন সেবা, আমাদের তত্ত্বাবধানে চালু থাকবে।
নগর ভবনের গেইটে তালা ঝুলিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি সিটি করপোরেশনের কার্যক্রম কীভাবে এক সঙ্গে চলবে জানতে চাইলে ইশরাক হোসেন বলেন, সেটার ঘোষণা আসবে।
কবে থেকে সেবা কার্যক্রম শুরু করা হবে প্রশ্নে ইশরাক বলেন, এটা আমরা ইমিডিয়েটলি শুরু করার পদক্ষেপ নিচ্ছি। জোনভিত্তিক যে অফিসগুলো আছে সেভাবে সেবাটা আমরা চালু করবো।
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সমালোচনা করে ইশরাক বলেন, স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা সংবিধান লংঘন করেছেন। আন্দোলন চলমান থাকবে। এই লড়াই থেকে ফিরে আসার কোন সুযোগ নেই। প্রধান উপদেষ্টাকে আহ্বান জানাবো, তিনি যেন এই বিষয়টি সরাসরি নিজে তত্ত্বাবধান করে বিষয়টি দেখেন। আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আমরা নিয়মতান্ত্রিক রাষ্ট্র পরিচালনায় বিশ্বাস করি। এখন আমাদের আন্দোলন যেভাবে চলছে কোন অবস্থাতেই আমরা এখান থেকে ফিরে যেতে পারি না। আদালতের রায় জনগণের রায়কে আপনারা মেনে নিন।
সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বলেন, আমরা গায়ের জোরে নয়, সাংবিধানিকভাবে ও জনগণের ভোটে আমি বৈধ মেয়র। বরং ভবিষ্যতে সরকারের বিরুদ্ধে আইন ও সংবিধান লঙ্ঘন করার অভিযোগ উঠবে। তাই সরকারকে বলবো, দ্রুত এই বিষয়ের সমাধান করুন। এখন থেকে বিরতিহীনভাবে অবস্থান কর্মসূচি চলবে।
ইশরাক সমর্থকরা ‘শপখ শপথ শপথ চাই, ইশরাক ভাইয়ের শপথ চাই’, ‘মেয়র নিয়ে তালবাহানা, সহ্য করা হবে না’, ‘চলছে লড়াই চলবে, ইশরাক ভাই লড়বে’, ‘নগর পিতা ইশরাক ভাই, আমরা তোমার ভুলি নাই’সহ নানা বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে যাচ্ছেন আন্দোলনকারীরা।
আন্দোলনকারীদের একজন ঘটনাস্থল থেকে বলেন, আমরা সকাল থেকেই এখানে আছি। দুপুরে ইশরাক ভাই এসে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করবেন বলে শুনেছি। আর নগর ভবনে এখনও তালা মারা আছে।
নগর ভবনে তালা দেওয়ায় কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অফিসে আসতে পারছেন না। এতে ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক কাজকর্ম।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের একজন কর্মকর্তা রোববার (১৫ জুন) বলেন, তিনি অফিসে এসেছিলেন। কিন্তু ভেতরে ঢুকতে পারেননি। অফিসে এসেছিলাম। কিন্তু ভেতরে ঢুকতে পারিনি। তাই আগের মতোই এদিক-সেদিক ঘোরাফেরা করছি। আজ (রোববার) ইশরাক হোসেনের এখানে আসার কথা। শুনেছি নতুন কর্মসূচি নাকি দেবেন। দেখি, এরপর অফিস খোলে কি না।
গত ১৪ মে থেকে নগর ভবনের সামনে ‘ঢাকাবাসী’ ব্যানারে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করে ইশরাক সমর্থক ও বিএনপি নেতাকর্মীরা। পরে ডিএসসিসি কর্মচারী ইউনিয়নও তাতে যোগ দেয়। ২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ঢাকা দক্ষিণ সিটি নির্বাচনে বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইশরাক হোসেনকে পৌনে ২ লাখ ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে মেয়র হন আওয়ামী লীগের শেখ ফজলে নূর তাপস। ক্ষমতার পট পরিবর্তনের পর গেল ২৭ মার্চ ঢাকার নির্বাচনি ট্রাইব্যুনাল সেই ফল বাতিল করে অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার ছেলে ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে। এরপর ২৭ এপ্রিল ইশরাককে ডিএসসিসি মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। কিন্তু আইনি জটিলতার কথা বলে ইশরাকের শপথের আয়োজন থেকে বিরত থাকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। এমন পরিস্থিতিতে ইশরাক সমর্থকরা আন্দোলনে নামলে নগর ভবন কার্যত অচল হয়ে পড়ে।