ঢাকা ০৯:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫

খুলনায় চ্যালেঞ্জের মুখে সালাম মুর্শেদী ও নারায়ণ চন্দ্র

  • আপডেট সময় : ১২:১৭:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৩
  • ১২২ বার পড়া হয়েছে

খুলনা সংবাদদাতা :আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খুলনার ছয়টি আসনের মধ্যে দুটিতে ভোটযুদ্ধে আওয়ামী লীগ প্রার্থী চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছেন। খুলনা-৪ ও ৫ আসনে নৌকার বিজয়ে বড় বাধা আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। নৌকার হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সঙ্গে স্বতন্ত্র দুই হেভিওয়েট প্রার্থীর লড়াইটা জমবে বলে মনে করছেন সাধারণ ভোটাররা। উচ্চ আদালত থেকে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন খুলনা-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য প্রয়াত এস এম মোস্তফা রশিদী সুজার ভাই ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এস এম মোর্ত্তজা রশিদী দারা ও খুলনা-৫ আসনে শেখ আকরাম হোসেন। ভোটের লড়াইয়ে তাদের ফিরে আসায় চিন্তা বেড়ে গেছে নৌকার প্রার্থী খুলনা-৪ আসনের আব্দুস সালাম মুর্শেদী ও খুলনা-৫ আসনের নারায়ণ চন্দ্র চন্দের সমর্থকদের।
জানা যায়, খুলনা-৪ (রূপসা-তেরখাদা-দিঘলিয়া) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য আব্দুস সালাম মুর্শেদী ‘নৌকা’, জাতীয় পার্টির মো. ফরহাদ আহমেদ ‘লাঙ্গল’, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) মো. মোস্তাফিজুর রহমান ‘আম’, তৃণমূল বিএনপির শেখ হাবিবুর রহমান ‘সোনালি আঁশ’, বাংলাদেশ কংগ্রেসের মনিরা সুলতানা ‘ডাব’, ইসলামী ঐক্যজোটের রিয়াজ উদ্দীন খান ‘মিনার’, বিএনএমের প্রার্থী এস এম আজমল হোসেন ‘নোঙর’, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. জুয়েল রানা ‘ট্রাক’, স্বতন্ত্র প্রার্থী এম ডি এহসানুল হক ‘সোফা’ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. রেজভী আলম ‘ঈগল’ প্রতীক পেয়েছেন। পরে উচ্চ আদালত থেকে প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ায় স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম মোর্ত্তজা রশিদী দারাকে ‘কেটলি’ প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়। দারা ছাড়া অন্য প্রার্থীরা সাধারণ ভোটারদের কাছে পরিচিত না। যে কারণে প্রথমে সাধারণ ভোটাররা ধারণা করেছিল প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই নৌকার প্রার্থী জয়ী হবেন। ভোট বিশ্লেষকরা মনে করছেন, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি শিল্পপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদীর সঙ্গে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী এস এম মোর্ত্তজা রশিদী দারা। রূপসা, তেরখাদা ও দিঘলিয়া উপজেলায় আলাদা ইমেজ রয়েছে দারার। এ ছাড়া তিনি খুলনা জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ছিলেন। ছাত্রনেতা ও ক্রীড়াবিদ হিসেবে নির্বাচনী এলাকায় নিজের পরিচিতি যেমন রয়েছে, তেমনি রয়েছে বড় ভাই, সাবেক হুইপ ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এস এম মোস্তফা রশিদী সুজার প্রভাবও। যে কারণে এ আসনে নৌকার সঙ্গে কেটলির তুমুল প্রতিযোগিতার সম্ভাবনা রয়েছে। খুলনা-৪ আসনে নৌকার প্রার্থী আব্দুস সালাম মুর্শেদী বলেন, কেউ শীতের পাখির মতো এসে ভোট চাইলেই মানুষ তাকে ভোট দেবে না। স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম মোর্তজা রশিদী দারা বলেন, আমি যেহেতু খুলনায় থাকি, মানুষকে সময় দিতে পারবো। আমার ব্যবসা কোনো মানুষের মতো এত বড় না যে ব্যবসায় সময় দিতে হবে। এজন্য মানুষ আমাকে ভোট দেবে।
খুলনা-৫ (ডুমুরিয়া-ফুলতলা) আসনে আওয়ামী লীগের নারায়ণ চন্দ্র চন্দ ‘নৌকা’, জাতীয় পাটির মো. শাহীদ আলম ‘লাঙ্গল’ ও বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির শেখ সেলিম আকতার ‘হাতুড়ি’ প্রতীক পেয়েছেন। পরে উচ্চ আদালত থেকে প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ায় স্বতন্ত্র প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ফুলতলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ আকরাম হোসেনকে ‘ঈগল’ প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়। ভোটের লড়াইয়ে তার ফিরে আসায় খুলনা-৫ আসনে নির্বাচনী উত্তাপ ছড়িয়ে পড়েছে। ভোট বিশ্লেষকরা মনে করছেন, সাবেক মন্ত্রী বর্তমান সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী নারায়ণ চন্দ্র চন্দের সঙ্গে অন্য প্রার্থীদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা পূর্ণ নির্বাচন হবে না বলে এতদিন মনে করা হচ্ছিল। কিন্তু শেখ আকরাম হোসেন প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ায় তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে এ আসনে। সহজেই কেউ জিততে পারবেন না। জানা গেছে, বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ আকরাম হোসেন এক সময় ফুলতলা উপজেলার দাপুটে জাতীয় পার্টির নেতা ছিলেন। ১৯৮৫ সালে প্রথমবারের মতো জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ১৯৯০ সালেও চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন তিনি। এরপর আওয়ামী লীগে যোগদান করে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হন। দল থেকে মনোনয়ন বঞ্চিত হওয়ায় তিনি গত ২৯ নভেম্বর স্বেচ্ছায় উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দেন। খুলনা-৫ আসনের ফুলতলার একাংশজুড়ে রয়েছে নানা শিল্প-কলকারখানা। আর ডুমুরিয়ার খ্যাতি রয়েছে কৃষিপণ্য উৎপাদনে। ডুমুরিয়ার ১৪টি ও ফুলতলার চারটিসহ মোট ১৮টি ইউনিয়ন নিয়ে খুলনা-৫ আসনের বিস্তৃতি। এর তিন দিকে রয়েছে তিন জেলার সীমানা। সাতক্ষীরা, যশোর ও নড়াইল। রাজনৈতিক দিক দিয়ে আসনটি বরাবরই আওয়ামী লীগের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে চিহ্নিত।
খুলনা-৫ আসনে নৌকার প্রার্থী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বলেন, সুদীর্ঘকাল এলাকায় শিক্ষকতা করেছি। সংসদ সদস্য ও মন্ত্রী হয়ে এলাকার পাশে ছিলাম, যে কারণে মানুষ আমাকে ও নৌকাকে ভালোবাসে ভোট দেবেন।
স্বতন্ত্র প্রার্থী শেখ আকরাম হোসেন বলেন, আমি আসার পর হাজার হাজার লোক রাস্তায় নেমে এসেছেন। মানুষ পরিবর্তন চায়। মানুষ ভোট দেওয়ার জায়গা পাচ্ছিল না। এবার ভোট দেওয়ার জায়গা পেল।

 

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

খুলনায় চ্যালেঞ্জের মুখে সালাম মুর্শেদী ও নারায়ণ চন্দ্র

আপডেট সময় : ১২:১৭:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৩

খুলনা সংবাদদাতা :আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খুলনার ছয়টি আসনের মধ্যে দুটিতে ভোটযুদ্ধে আওয়ামী লীগ প্রার্থী চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছেন। খুলনা-৪ ও ৫ আসনে নৌকার বিজয়ে বড় বাধা আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। নৌকার হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সঙ্গে স্বতন্ত্র দুই হেভিওয়েট প্রার্থীর লড়াইটা জমবে বলে মনে করছেন সাধারণ ভোটাররা। উচ্চ আদালত থেকে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন খুলনা-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য প্রয়াত এস এম মোস্তফা রশিদী সুজার ভাই ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এস এম মোর্ত্তজা রশিদী দারা ও খুলনা-৫ আসনে শেখ আকরাম হোসেন। ভোটের লড়াইয়ে তাদের ফিরে আসায় চিন্তা বেড়ে গেছে নৌকার প্রার্থী খুলনা-৪ আসনের আব্দুস সালাম মুর্শেদী ও খুলনা-৫ আসনের নারায়ণ চন্দ্র চন্দের সমর্থকদের।
জানা যায়, খুলনা-৪ (রূপসা-তেরখাদা-দিঘলিয়া) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য আব্দুস সালাম মুর্শেদী ‘নৌকা’, জাতীয় পার্টির মো. ফরহাদ আহমেদ ‘লাঙ্গল’, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) মো. মোস্তাফিজুর রহমান ‘আম’, তৃণমূল বিএনপির শেখ হাবিবুর রহমান ‘সোনালি আঁশ’, বাংলাদেশ কংগ্রেসের মনিরা সুলতানা ‘ডাব’, ইসলামী ঐক্যজোটের রিয়াজ উদ্দীন খান ‘মিনার’, বিএনএমের প্রার্থী এস এম আজমল হোসেন ‘নোঙর’, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. জুয়েল রানা ‘ট্রাক’, স্বতন্ত্র প্রার্থী এম ডি এহসানুল হক ‘সোফা’ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. রেজভী আলম ‘ঈগল’ প্রতীক পেয়েছেন। পরে উচ্চ আদালত থেকে প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ায় স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম মোর্ত্তজা রশিদী দারাকে ‘কেটলি’ প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়। দারা ছাড়া অন্য প্রার্থীরা সাধারণ ভোটারদের কাছে পরিচিত না। যে কারণে প্রথমে সাধারণ ভোটাররা ধারণা করেছিল প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই নৌকার প্রার্থী জয়ী হবেন। ভোট বিশ্লেষকরা মনে করছেন, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি শিল্পপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদীর সঙ্গে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী এস এম মোর্ত্তজা রশিদী দারা। রূপসা, তেরখাদা ও দিঘলিয়া উপজেলায় আলাদা ইমেজ রয়েছে দারার। এ ছাড়া তিনি খুলনা জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ছিলেন। ছাত্রনেতা ও ক্রীড়াবিদ হিসেবে নির্বাচনী এলাকায় নিজের পরিচিতি যেমন রয়েছে, তেমনি রয়েছে বড় ভাই, সাবেক হুইপ ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এস এম মোস্তফা রশিদী সুজার প্রভাবও। যে কারণে এ আসনে নৌকার সঙ্গে কেটলির তুমুল প্রতিযোগিতার সম্ভাবনা রয়েছে। খুলনা-৪ আসনে নৌকার প্রার্থী আব্দুস সালাম মুর্শেদী বলেন, কেউ শীতের পাখির মতো এসে ভোট চাইলেই মানুষ তাকে ভোট দেবে না। স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম মোর্তজা রশিদী দারা বলেন, আমি যেহেতু খুলনায় থাকি, মানুষকে সময় দিতে পারবো। আমার ব্যবসা কোনো মানুষের মতো এত বড় না যে ব্যবসায় সময় দিতে হবে। এজন্য মানুষ আমাকে ভোট দেবে।
খুলনা-৫ (ডুমুরিয়া-ফুলতলা) আসনে আওয়ামী লীগের নারায়ণ চন্দ্র চন্দ ‘নৌকা’, জাতীয় পাটির মো. শাহীদ আলম ‘লাঙ্গল’ ও বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির শেখ সেলিম আকতার ‘হাতুড়ি’ প্রতীক পেয়েছেন। পরে উচ্চ আদালত থেকে প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ায় স্বতন্ত্র প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ফুলতলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ আকরাম হোসেনকে ‘ঈগল’ প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়। ভোটের লড়াইয়ে তার ফিরে আসায় খুলনা-৫ আসনে নির্বাচনী উত্তাপ ছড়িয়ে পড়েছে। ভোট বিশ্লেষকরা মনে করছেন, সাবেক মন্ত্রী বর্তমান সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী নারায়ণ চন্দ্র চন্দের সঙ্গে অন্য প্রার্থীদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা পূর্ণ নির্বাচন হবে না বলে এতদিন মনে করা হচ্ছিল। কিন্তু শেখ আকরাম হোসেন প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ায় তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে এ আসনে। সহজেই কেউ জিততে পারবেন না। জানা গেছে, বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ আকরাম হোসেন এক সময় ফুলতলা উপজেলার দাপুটে জাতীয় পার্টির নেতা ছিলেন। ১৯৮৫ সালে প্রথমবারের মতো জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ১৯৯০ সালেও চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন তিনি। এরপর আওয়ামী লীগে যোগদান করে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হন। দল থেকে মনোনয়ন বঞ্চিত হওয়ায় তিনি গত ২৯ নভেম্বর স্বেচ্ছায় উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দেন। খুলনা-৫ আসনের ফুলতলার একাংশজুড়ে রয়েছে নানা শিল্প-কলকারখানা। আর ডুমুরিয়ার খ্যাতি রয়েছে কৃষিপণ্য উৎপাদনে। ডুমুরিয়ার ১৪টি ও ফুলতলার চারটিসহ মোট ১৮টি ইউনিয়ন নিয়ে খুলনা-৫ আসনের বিস্তৃতি। এর তিন দিকে রয়েছে তিন জেলার সীমানা। সাতক্ষীরা, যশোর ও নড়াইল। রাজনৈতিক দিক দিয়ে আসনটি বরাবরই আওয়ামী লীগের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে চিহ্নিত।
খুলনা-৫ আসনে নৌকার প্রার্থী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বলেন, সুদীর্ঘকাল এলাকায় শিক্ষকতা করেছি। সংসদ সদস্য ও মন্ত্রী হয়ে এলাকার পাশে ছিলাম, যে কারণে মানুষ আমাকে ও নৌকাকে ভালোবাসে ভোট দেবেন।
স্বতন্ত্র প্রার্থী শেখ আকরাম হোসেন বলেন, আমি আসার পর হাজার হাজার লোক রাস্তায় নেমে এসেছেন। মানুষ পরিবর্তন চায়। মানুষ ভোট দেওয়ার জায়গা পাচ্ছিল না। এবার ভোট দেওয়ার জায়গা পেল।