ঢাকা ১১:৩২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫

খালেদা জিয়ার আবারও রক্তক্ষরণ হচ্ছে

  • আপডেট সময় : ০১:২৪:০৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২১
  • ৭৬ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পরিপাকতন্ত্রে আবারও রক্তক্ষরণ শুরু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টা থেকে এই রক্তক্ষরণ শুরু হয় বলে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির একজন প্রভাবশালী নেতার বরাত দিয়ে সংবাদসংস্থা বাংলা ট্রিবিউন এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে। খালেদা জিয়ার মেডিক্যাল স্টাফ সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রাত থেকেই তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছে।
গত ১৩ নভেম্বর রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে ভর্তি করানো হয়। সেদিন রাতেই সিসিইউ’তে নিতে হয় তাকে। এর আগে, ১২ অক্টোবর এভারকেয়ার হাসপাতালে ২৭ দিন চিকিৎসা শেষে ৭ নভেম্বর সন্ধ্যায় বাসায় ফেরেন তিনি। যদিও মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানেই আবারও এভার কেয়ারে যেতে হয় তাকে। ক্রমে তার শরীর খারাপ হতে থাকলে ১৮ নভেম্বর চরম পর্যায়ে পৌঁছায়। যে কারণে সেদিনই বিএনপির পক্ষ থেকে জরুরিভাবে তাকে পরিবারের আবেদন অনুযায়ী বিদেশে পাঠানোর দাবি করা হয় এবং ২১ নভেম্বর কর্মসূচি দেয় বিএনপি। ১৮ নভেম্বর বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল বলেন, ‘চিকিৎসকদের আশঙ্কা—সময়োপযোগী সঠিক ও উন্নত চিকিৎসা না পেলে তিনি এমন এক জায়গায় উপনীত হবেন, যখন কোনও চিকিৎসা আর কাজে আসবে না।’

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

খালেদা জিয়ার আবারও রক্তক্ষরণ হচ্ছে

আপডেট সময় : ০১:২৪:০৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক : বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পরিপাকতন্ত্রে আবারও রক্তক্ষরণ শুরু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টা থেকে এই রক্তক্ষরণ শুরু হয় বলে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির একজন প্রভাবশালী নেতার বরাত দিয়ে সংবাদসংস্থা বাংলা ট্রিবিউন এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে। খালেদা জিয়ার মেডিক্যাল স্টাফ সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রাত থেকেই তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছে।
গত ১৩ নভেম্বর রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে ভর্তি করানো হয়। সেদিন রাতেই সিসিইউ’তে নিতে হয় তাকে। এর আগে, ১২ অক্টোবর এভারকেয়ার হাসপাতালে ২৭ দিন চিকিৎসা শেষে ৭ নভেম্বর সন্ধ্যায় বাসায় ফেরেন তিনি। যদিও মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানেই আবারও এভার কেয়ারে যেতে হয় তাকে। ক্রমে তার শরীর খারাপ হতে থাকলে ১৮ নভেম্বর চরম পর্যায়ে পৌঁছায়। যে কারণে সেদিনই বিএনপির পক্ষ থেকে জরুরিভাবে তাকে পরিবারের আবেদন অনুযায়ী বিদেশে পাঠানোর দাবি করা হয় এবং ২১ নভেম্বর কর্মসূচি দেয় বিএনপি। ১৮ নভেম্বর বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল বলেন, ‘চিকিৎসকদের আশঙ্কা—সময়োপযোগী সঠিক ও উন্নত চিকিৎসা না পেলে তিনি এমন এক জায়গায় উপনীত হবেন, যখন কোনও চিকিৎসা আর কাজে আসবে না।’