ঢাকা ০৪:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫

খানাখন্দে ভরপুর সড়কে অন্তহীন দুর্ভোগ

  • আপডেট সময় : ১২:১৪:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৪
  • ৪৬ বার পড়া হয়েছে

মোস্তফা কাদের, বরগুনা : বরগুনা জেলার ৪৭৭ কিলোমিটার সড়কের বিভিন্ন অংশে খানাখন্দ থাকার কারণে চলাচলে বরগুনাবাসীর দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এসকল সড়কের বেশির ভাগজুড়ে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। মাঝারি ও ছোট গর্তও অগণিত। দুর্ভোগ কমাতে খানাখন্দে ভরা সড়কের কোথাও কোথাও জরুরি-ভিত্তিতে মাঝেমধ্যে সংস্কার হলেও তা কোনো কাজেই আসেনা। খানাখন্দময় ভাঙা সড়কে সামান্য বৃষ্টি হলেই পানি জমে এলাকাবাসী ও যানবাহন চলাচলে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। প্রতিনিয়তই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা। কোন কোন সড়কে পণ্য পরিবহন দূরের কথা, মানুষ চলাচলেরই অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগ পোহাতে হয় রোগী এবং স্কুলগামী শিশুদের। দুর্ভোগ কমাতে দ্রুত সড়ক মেরামতের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা। অন্যদিকে এলজিইডি কর্তৃপক্ষ বলছে, বরাদ্দ সংকটে মেরামত হচ্ছে না ঝুঁকিপূর্ণ সড়ক। দীর্ঘদিন ধরেই বেহাল অবস্থা বরগুনা সদর উপজেলার লাকুরতলা-ফুলঝুড়ি সড়ক। সদর উপজেলার এ অতি-গুরুত্বপূর্ণ ১৬ কিলোমিটার সড়ক দিয়ে প্রাথমিক, মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ, মাদ্রাসার শিক্ষার্থীসহ হাজার হাজার মানুষের যাতায়াত করে থাকে। দশ বছর ধরেই সড়কটির বিভিন্ন জায়গায় খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। গত বছর ৩ কিলোমিটার-জুড়ে মেরামত হলেও বাকি অংশের বেহাল অবস্থা। প্রতিনিয়তই ঘটছে দুর্ঘটনা। চলাচলের অনুপযোগী সদর উপজেলার বরগুনা-বড় লবণ গোলা, বরগুনা- বাঁশবুনিয়া-চালিতাতলী, বরগুনা-পরীরখাল-নিশানবাড়িয়া, পরীরখাল-রাখাইনপাড়া-বাবুগঞ্জ, ডৌয়াতলা-আয়লাবাজার, বৈকালীন বাজার-আয়লা সড়ক। বড় লবণগোলা গ্রামের প্রফেসর মীর মোঃ আব্দুল হক বলেন, বরগুনা টু গোলবুনিয়া সড়কটি পাকা ছিল। বিগত সরকার উন্নয়নের নামে পাকা রাস্তায় মাটির কাজ করে আমাদের চরম ভোগান্তির মধ্যে ফেলে দিয়েছে। এখন আর এই সড়ক দিয়ে চলাচল করার মত কোন কায়দা নেই। বাওয়ালকর এলাকার জাহিদুল ইসলাম বলেন, বছরের পর বছর ভাঙা রাস্তা দিয়েই হাঁটতে হচ্ছে; প্রতিকারের জন্য এগিয়ে আসছে না কেউ। এমপি-চেয়ারম্যান পরিবর্তন হয়, মোগো ভাঙা রাস্তার পরিবর্তন হয় না। প্রত্যেক বছর সবাই আয়, আর রাস্তা মাইপ্পা যায়, কেউ রাস্তা ভালো কইরা দেয় না।’ খাজুরতলা এলাকার অটোচালক রবিউল বলেন, ‘লাকুরতলা-ফুলঝুড়ি রাস্তা দিয়া অটো নিয়া যাইতে গিয়া প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে। অনেকের হাত-পাও ভাইঙা হাসপাতালে যাওয়া লাগছে। প্রায়ই রিকশা ভেঙে যায়।’ একই অবস্থা আমতলী উপজেলার মানিকঝুড়ি-কচুপাত্রা, ঘোপখালী-সোমবাড়িয়া বাজার। তালতলী উপজেলার ছোটবগী-তালতলী, পঁচাকোড়ালীয়া-চান্দখালী, তালতলী-সোনাকাটা, ছোটবগী-কড়ইবাড়িয়া। বামনা উপজেলার রামনা-খোলপটুয়াসহ একাধিক সড়কে। খানাখন্দ ভরা এসব সড়ক চলাচল অনুপযোগী। তালতলীর চান্দখালী গ্রামের শাকিল মৃধা বলেন, সড়ক দিয়ে যানবাহন চলাচল দূরের কথা মানুষ হাঁটতেই কষ্ট হয়। সড়ক মেরামতের জন্য এলজিইডি কর্তৃপক্ষের কাছে একাধিকবার গেলেও কোনো পদক্ষেপ নেয়না তারা। বরগুনা জেলা শাখার সুজন-সুশাসনের জন্য নাগরিকের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট গোলাম মোস্তফা কাদের বলেন, প্রতিবছরই সড়ক মেরামত হয়। কিন্তু বরাদ্দ কম থাকায় ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক কমছে না। সম-বণ্টনের পাশাপাশি উপকূলীয় জেলা হিসেবে সড়ক মেরামতে বেশি বরাদ্দ দেওয়ার দাবি জানান তিনি। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, বরগুনা জেলার ৬ উপজেলার আওতায় ৬ হাজার ৩৪৩ কিলোমিটার কাঁচাপাকা সড়ক রয়েছে। যার মধ্যে ১ হাজার ৪৩০ কিলোমিটার কার্পেটিং, ৫০৮ কিলোমিটার আধাপাকা এবং ৪ হাজার ৪০৫ কিলোমিটার কাঁচা সড়ক। ১ হাজার ৪৩০ কিলোমিটার কার্পেটিং সড়কের মধ্যে উপজেলা সড়ক ৪০১ কিলোমিটার, ইউনিয়ন সড়ক ৪২২ কিলোমিটার ও গ্রাম সড়ক ৬০৭ কিলোমিটার। এলজিইডি কর্তৃপক্ষ বলছেন, প্রতিবছরই পাকা সড়কের একটি অংশ মেরামতের প্রয়োজন হয়। সেই অনুযায়ী ১ হাজার ৪৩০ কিলোমিটার সড়কের মধ্যে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৪৭৭ কিলোমিটার মেরামত করতে হবে। প্রতি কিলোমিটার মেরামতে ৬৫ লাখ টাকা ব্যয় হয়। সেই অনুযায়ী ৪৭৭ কিলোমিটার সড়ক মেরামত করতে ব্যয় হবে ৩১০ কোটি ৫ লাখ টাকা। কিন্তু চলতি অর্থবছরে জেলায় সড়ক মেরামতের জন্য বরাদ্দ হয়েছে ৩৫ কোটি টাকা। সেখান থেকে এলসিএস মহিলা-কর্মী, এমএমটি ও কেরিড ওভার বাবদ বাদ যাবে ১০ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। সর্বসাকল্যে সড়ক মেরামতে ব্যয় করা যাবে মাত্র ২৪ কোটি ৬১ লাখ টাকা, যা প্রয়োজনের তুলনায় ১২ দশমিক ৫৯ ভাগ। এ টাকায় মাত্র ৩৮ কিলোমিটার মেরামত করা সম্ভব হবে। কাগজ-কলমে ক্ষতিগ্রস্ত সড়কের পরিমাণ যা দেখানো হয়েছে বাস্তবে ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তার পরিমাণ অনেক বেশি বলে স্থানীয়রা মনে করেন। এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ মেহেদী হাসান খান বলেন, অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ৮০ কোটি টাকার স্কিম তৈরি করে বরাদ্দ বাড়ানোর জন্য প্রধান কার্যালয়ে পাঠিয়েছি। বরাদ্দ পাওয়া গেলে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সড়ক মেরামত করা হবে। অন্যথায় যা বরাদ্দ পাওয়া গেছে, সেই টাকা দিয়ে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সড়ক মেরামতের কাজ করা হবে।

 

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

খানাখন্দে ভরপুর সড়কে অন্তহীন দুর্ভোগ

আপডেট সময় : ১২:১৪:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৪

মোস্তফা কাদের, বরগুনা : বরগুনা জেলার ৪৭৭ কিলোমিটার সড়কের বিভিন্ন অংশে খানাখন্দ থাকার কারণে চলাচলে বরগুনাবাসীর দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এসকল সড়কের বেশির ভাগজুড়ে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। মাঝারি ও ছোট গর্তও অগণিত। দুর্ভোগ কমাতে খানাখন্দে ভরা সড়কের কোথাও কোথাও জরুরি-ভিত্তিতে মাঝেমধ্যে সংস্কার হলেও তা কোনো কাজেই আসেনা। খানাখন্দময় ভাঙা সড়কে সামান্য বৃষ্টি হলেই পানি জমে এলাকাবাসী ও যানবাহন চলাচলে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। প্রতিনিয়তই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা। কোন কোন সড়কে পণ্য পরিবহন দূরের কথা, মানুষ চলাচলেরই অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগ পোহাতে হয় রোগী এবং স্কুলগামী শিশুদের। দুর্ভোগ কমাতে দ্রুত সড়ক মেরামতের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা। অন্যদিকে এলজিইডি কর্তৃপক্ষ বলছে, বরাদ্দ সংকটে মেরামত হচ্ছে না ঝুঁকিপূর্ণ সড়ক। দীর্ঘদিন ধরেই বেহাল অবস্থা বরগুনা সদর উপজেলার লাকুরতলা-ফুলঝুড়ি সড়ক। সদর উপজেলার এ অতি-গুরুত্বপূর্ণ ১৬ কিলোমিটার সড়ক দিয়ে প্রাথমিক, মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ, মাদ্রাসার শিক্ষার্থীসহ হাজার হাজার মানুষের যাতায়াত করে থাকে। দশ বছর ধরেই সড়কটির বিভিন্ন জায়গায় খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। গত বছর ৩ কিলোমিটার-জুড়ে মেরামত হলেও বাকি অংশের বেহাল অবস্থা। প্রতিনিয়তই ঘটছে দুর্ঘটনা। চলাচলের অনুপযোগী সদর উপজেলার বরগুনা-বড় লবণ গোলা, বরগুনা- বাঁশবুনিয়া-চালিতাতলী, বরগুনা-পরীরখাল-নিশানবাড়িয়া, পরীরখাল-রাখাইনপাড়া-বাবুগঞ্জ, ডৌয়াতলা-আয়লাবাজার, বৈকালীন বাজার-আয়লা সড়ক। বড় লবণগোলা গ্রামের প্রফেসর মীর মোঃ আব্দুল হক বলেন, বরগুনা টু গোলবুনিয়া সড়কটি পাকা ছিল। বিগত সরকার উন্নয়নের নামে পাকা রাস্তায় মাটির কাজ করে আমাদের চরম ভোগান্তির মধ্যে ফেলে দিয়েছে। এখন আর এই সড়ক দিয়ে চলাচল করার মত কোন কায়দা নেই। বাওয়ালকর এলাকার জাহিদুল ইসলাম বলেন, বছরের পর বছর ভাঙা রাস্তা দিয়েই হাঁটতে হচ্ছে; প্রতিকারের জন্য এগিয়ে আসছে না কেউ। এমপি-চেয়ারম্যান পরিবর্তন হয়, মোগো ভাঙা রাস্তার পরিবর্তন হয় না। প্রত্যেক বছর সবাই আয়, আর রাস্তা মাইপ্পা যায়, কেউ রাস্তা ভালো কইরা দেয় না।’ খাজুরতলা এলাকার অটোচালক রবিউল বলেন, ‘লাকুরতলা-ফুলঝুড়ি রাস্তা দিয়া অটো নিয়া যাইতে গিয়া প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে। অনেকের হাত-পাও ভাইঙা হাসপাতালে যাওয়া লাগছে। প্রায়ই রিকশা ভেঙে যায়।’ একই অবস্থা আমতলী উপজেলার মানিকঝুড়ি-কচুপাত্রা, ঘোপখালী-সোমবাড়িয়া বাজার। তালতলী উপজেলার ছোটবগী-তালতলী, পঁচাকোড়ালীয়া-চান্দখালী, তালতলী-সোনাকাটা, ছোটবগী-কড়ইবাড়িয়া। বামনা উপজেলার রামনা-খোলপটুয়াসহ একাধিক সড়কে। খানাখন্দ ভরা এসব সড়ক চলাচল অনুপযোগী। তালতলীর চান্দখালী গ্রামের শাকিল মৃধা বলেন, সড়ক দিয়ে যানবাহন চলাচল দূরের কথা মানুষ হাঁটতেই কষ্ট হয়। সড়ক মেরামতের জন্য এলজিইডি কর্তৃপক্ষের কাছে একাধিকবার গেলেও কোনো পদক্ষেপ নেয়না তারা। বরগুনা জেলা শাখার সুজন-সুশাসনের জন্য নাগরিকের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট গোলাম মোস্তফা কাদের বলেন, প্রতিবছরই সড়ক মেরামত হয়। কিন্তু বরাদ্দ কম থাকায় ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক কমছে না। সম-বণ্টনের পাশাপাশি উপকূলীয় জেলা হিসেবে সড়ক মেরামতে বেশি বরাদ্দ দেওয়ার দাবি জানান তিনি। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, বরগুনা জেলার ৬ উপজেলার আওতায় ৬ হাজার ৩৪৩ কিলোমিটার কাঁচাপাকা সড়ক রয়েছে। যার মধ্যে ১ হাজার ৪৩০ কিলোমিটার কার্পেটিং, ৫০৮ কিলোমিটার আধাপাকা এবং ৪ হাজার ৪০৫ কিলোমিটার কাঁচা সড়ক। ১ হাজার ৪৩০ কিলোমিটার কার্পেটিং সড়কের মধ্যে উপজেলা সড়ক ৪০১ কিলোমিটার, ইউনিয়ন সড়ক ৪২২ কিলোমিটার ও গ্রাম সড়ক ৬০৭ কিলোমিটার। এলজিইডি কর্তৃপক্ষ বলছেন, প্রতিবছরই পাকা সড়কের একটি অংশ মেরামতের প্রয়োজন হয়। সেই অনুযায়ী ১ হাজার ৪৩০ কিলোমিটার সড়কের মধ্যে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৪৭৭ কিলোমিটার মেরামত করতে হবে। প্রতি কিলোমিটার মেরামতে ৬৫ লাখ টাকা ব্যয় হয়। সেই অনুযায়ী ৪৭৭ কিলোমিটার সড়ক মেরামত করতে ব্যয় হবে ৩১০ কোটি ৫ লাখ টাকা। কিন্তু চলতি অর্থবছরে জেলায় সড়ক মেরামতের জন্য বরাদ্দ হয়েছে ৩৫ কোটি টাকা। সেখান থেকে এলসিএস মহিলা-কর্মী, এমএমটি ও কেরিড ওভার বাবদ বাদ যাবে ১০ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। সর্বসাকল্যে সড়ক মেরামতে ব্যয় করা যাবে মাত্র ২৪ কোটি ৬১ লাখ টাকা, যা প্রয়োজনের তুলনায় ১২ দশমিক ৫৯ ভাগ। এ টাকায় মাত্র ৩৮ কিলোমিটার মেরামত করা সম্ভব হবে। কাগজ-কলমে ক্ষতিগ্রস্ত সড়কের পরিমাণ যা দেখানো হয়েছে বাস্তবে ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তার পরিমাণ অনেক বেশি বলে স্থানীয়রা মনে করেন। এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ মেহেদী হাসান খান বলেন, অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ৮০ কোটি টাকার স্কিম তৈরি করে বরাদ্দ বাড়ানোর জন্য প্রধান কার্যালয়ে পাঠিয়েছি। বরাদ্দ পাওয়া গেলে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সড়ক মেরামত করা হবে। অন্যথায় যা বরাদ্দ পাওয়া গেছে, সেই টাকা দিয়ে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সড়ক মেরামতের কাজ করা হবে।