ঢাকা ০৯:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫

খাঁচা থেকে বেরিয়ে যাওয়া সিংহটিকে যেভাবে ফেরত আনা হলো

  • আপডেট সময় : ০৯:২৯:০২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৫
  • ৮ বার পড়া হয়েছে

ছবি সংগৃহীত

নিজস্ব প্রতিবেদক: ঢাকার মিরপুরে জাতীয় চিড়িয়াখানার খাঁচা থেকে বের হয়ে যাওয়া সিংহটিকে আবারও খাঁচায় ঢোকানো হয়েছে। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে ‘ট্রানকুইলাইজার গান’ দিয়ে ইনজেকশন পুশ করে সিংহটিকে অচেতন করা হয়। পরে সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে সেটিকে আবার খাঁচায় নেওয়া হয়।

শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিকাল পৌনে ৫টার দিকে সিংহটি বেরিয়ে যায় বলে জানান চিড়িয়াখানার পরিচালক রফিকুল ইসলাম তালুকদার।

এ বিষয়ে জাতীয় চিড়িয়াখানার কিউরেটর ড. আতিকুর রহমান বলেন, ‘বিকাল সাড়ে ৪টা থেকে পৌনে ৫টার দিকে একটি সিংহ খাঁচা থেকে বের হয়ে যায়। তবে সে পাবলিকলি আসেনি। সে তার খাঁচার টেরিটরির মধ্যেই ছিল।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমরা লোকগুলোকে (দর্শনার্থী) খালি করে দিয়েছি। তো যার ফলে তাকে (সিংহ) উত্তেজিত করেনি, সেও (সিংহ) বুঝতে পারেনি প্রথমে। আমরা গরুর মাংস দিয়েছি, সেগুলো খেয়ে শান্ত হয়েছিল। পরে আমরা এনেস্থিসিয়া ইনজেকশন দিয়েছি বন্দুক দিয়ে।পরে সিংহটি ঝিমুতে থাকে।’

কীভাবে সিংহটি খাঁচা থেকে বের হলো—এমন প্রশ্নের জবাবে চিড়িয়াখানার পরিচালক ডা. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘খাঁচায় প্রবেশ এবং বাহিরের পথ একটিই। বের হওয়ার বিষয়টি আসলে তদন্ত ছাড়া বলা সম্ভব হচ্ছে না। আমরা এখনো খাঁচার সামনে যেতে পারিনি। সিংহটিকে খাঁচায় ঢোকানোর পর আমরা বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করব। তারপর কারণ জানা যাবে।

ওআ/আপ্র/০৫/১২/২০২৫

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

খাঁচা থেকে বেরিয়ে যাওয়া সিংহটিকে যেভাবে ফেরত আনা হলো

আপডেট সময় : ০৯:২৯:০২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক: ঢাকার মিরপুরে জাতীয় চিড়িয়াখানার খাঁচা থেকে বের হয়ে যাওয়া সিংহটিকে আবারও খাঁচায় ঢোকানো হয়েছে। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে ‘ট্রানকুইলাইজার গান’ দিয়ে ইনজেকশন পুশ করে সিংহটিকে অচেতন করা হয়। পরে সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে সেটিকে আবার খাঁচায় নেওয়া হয়।

শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিকাল পৌনে ৫টার দিকে সিংহটি বেরিয়ে যায় বলে জানান চিড়িয়াখানার পরিচালক রফিকুল ইসলাম তালুকদার।

এ বিষয়ে জাতীয় চিড়িয়াখানার কিউরেটর ড. আতিকুর রহমান বলেন, ‘বিকাল সাড়ে ৪টা থেকে পৌনে ৫টার দিকে একটি সিংহ খাঁচা থেকে বের হয়ে যায়। তবে সে পাবলিকলি আসেনি। সে তার খাঁচার টেরিটরির মধ্যেই ছিল।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমরা লোকগুলোকে (দর্শনার্থী) খালি করে দিয়েছি। তো যার ফলে তাকে (সিংহ) উত্তেজিত করেনি, সেও (সিংহ) বুঝতে পারেনি প্রথমে। আমরা গরুর মাংস দিয়েছি, সেগুলো খেয়ে শান্ত হয়েছিল। পরে আমরা এনেস্থিসিয়া ইনজেকশন দিয়েছি বন্দুক দিয়ে।পরে সিংহটি ঝিমুতে থাকে।’

কীভাবে সিংহটি খাঁচা থেকে বের হলো—এমন প্রশ্নের জবাবে চিড়িয়াখানার পরিচালক ডা. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘খাঁচায় প্রবেশ এবং বাহিরের পথ একটিই। বের হওয়ার বিষয়টি আসলে তদন্ত ছাড়া বলা সম্ভব হচ্ছে না। আমরা এখনো খাঁচার সামনে যেতে পারিনি। সিংহটিকে খাঁচায় ঢোকানোর পর আমরা বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করব। তারপর কারণ জানা যাবে।

ওআ/আপ্র/০৫/১২/২০২৫