ঢাকা ০৪:১৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫

ক্রিকেটাররা যেন সার্কাসের জন্তু : প্রোটিয়া স্পিনার

  • আপডেট সময় : ১১:০০:১৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ জুলাই ২০২১
  • ৯৭ বার পড়া হয়েছে

ক্রীড়া ডেস্ক : করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে গত বছরের মার্চ থেকে প্রায় তিন মাস বন্ধ ছিল সবধরনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট। পুনরায় যখন খেলা শুরু হলো, তারপর থেকে প্রতিটি সিরিজেই অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে গেল জৈব সুরক্ষা বলয় (বায়ো সিকিউর বাবল)। খেলার সঙ্গে জড়িত ক্রিকেটার, টিম স্টাফ, কর্তৃপক্ষ, এমনকি মাঠকর্মী ও ব্রডকাস্টারদেরও থাকতে হয় বাবলে। সিরিজ শেষ হওয়ার আগে সেই বাবলের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই কারও। সবাইকে থাকতে হয় একটি বাবলের মধ্যে বন্দী অবস্থায়। কিন্তু এভাবে বন্দী থেকে খেলাটা মোটেও সহজ নয় কারও জন্য। বিশেষ করে মানসিকভাবে বেশ ভোগান্তির মুখে পড়তে হয় ক্রিকেটারদের। যা নিয়ে এবার মুখ খুললেন দক্ষিণ আফ্রিকার বাঁহাতি চায়নাম্যান তাবরাইজ শামসি।
বর্ণিল সব উদযাপনের জন্য পরিচিত এ ৩১ বছর বয়সী ক্রিকেটারের মতে, বায়ো বাবলে বন্দী জীবনটা অনেক চিড়িয়াখানায় থাকা জন্তুদের মতো। যারা একটা খাঁচার বাইরে কোথাও যেতে পারে না। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে শামসি লিখেছেন, ‘আমার মনে হয় না যে, সবাই বুঝতে পারে আমার মধ্য দিয়ে কী যায়। এসবের (বায়ো বাবল) প্রভাব আমাদের ওপর, আমাদের পরিবারের ওপর এবং ক্রিকেটের বাইরের জীবনের ওপর কেমন হয়।’ তিনি আরও লিখেছেন, ‘কখনও কখনও এমন মনে হয়, আমরা যেন সার্কাসের খাচায় বন্দী থাকা জন্তু। যাদেরকে শুধুমাত্র তখনই বাইরে বের করা হয়, যখন অনুশীলন ও ম্যাচ খেলার সময় আসে। যাতে দর্শকদের বিনোদন দিতে পারি।’

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

ইইউ ও মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প

ক্রিকেটাররা যেন সার্কাসের জন্তু : প্রোটিয়া স্পিনার

আপডেট সময় : ১১:০০:১৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ জুলাই ২০২১

ক্রীড়া ডেস্ক : করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে গত বছরের মার্চ থেকে প্রায় তিন মাস বন্ধ ছিল সবধরনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট। পুনরায় যখন খেলা শুরু হলো, তারপর থেকে প্রতিটি সিরিজেই অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে গেল জৈব সুরক্ষা বলয় (বায়ো সিকিউর বাবল)। খেলার সঙ্গে জড়িত ক্রিকেটার, টিম স্টাফ, কর্তৃপক্ষ, এমনকি মাঠকর্মী ও ব্রডকাস্টারদেরও থাকতে হয় বাবলে। সিরিজ শেষ হওয়ার আগে সেই বাবলের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই কারও। সবাইকে থাকতে হয় একটি বাবলের মধ্যে বন্দী অবস্থায়। কিন্তু এভাবে বন্দী থেকে খেলাটা মোটেও সহজ নয় কারও জন্য। বিশেষ করে মানসিকভাবে বেশ ভোগান্তির মুখে পড়তে হয় ক্রিকেটারদের। যা নিয়ে এবার মুখ খুললেন দক্ষিণ আফ্রিকার বাঁহাতি চায়নাম্যান তাবরাইজ শামসি।
বর্ণিল সব উদযাপনের জন্য পরিচিত এ ৩১ বছর বয়সী ক্রিকেটারের মতে, বায়ো বাবলে বন্দী জীবনটা অনেক চিড়িয়াখানায় থাকা জন্তুদের মতো। যারা একটা খাঁচার বাইরে কোথাও যেতে পারে না। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে শামসি লিখেছেন, ‘আমার মনে হয় না যে, সবাই বুঝতে পারে আমার মধ্য দিয়ে কী যায়। এসবের (বায়ো বাবল) প্রভাব আমাদের ওপর, আমাদের পরিবারের ওপর এবং ক্রিকেটের বাইরের জীবনের ওপর কেমন হয়।’ তিনি আরও লিখেছেন, ‘কখনও কখনও এমন মনে হয়, আমরা যেন সার্কাসের খাচায় বন্দী থাকা জন্তু। যাদেরকে শুধুমাত্র তখনই বাইরে বের করা হয়, যখন অনুশীলন ও ম্যাচ খেলার সময় আসে। যাতে দর্শকদের বিনোদন দিতে পারি।’