ঢাকা ০২:৩৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

কোভিডের টিকার সাফল্যের গল্পে আছে বাংলাদেশ

  • আপডেট সময় : ০১:২৭:৩১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ মে ২০২২
  • ১০৬ বার পড়া হয়েছে

প্রত্যাশা ডেস্ক : ইউনিসেফ তাদের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে বাংলাদেশকে ‘কোভিড-১৯ টিকার সাফল্যের গল্প’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে। সংস্থাটি বলেছে, বাংলাদেশের টিকা দেওয়ার হার বেড়েছে দ্রুত। এ তালিকায় পেরু, ভিয়েতনাম ও ফিলিপাইনও আছে।
ইউনিসেফ বলেছে, ২০২১ সালের জুনে যখন ঢাকায় কোভ্যাক্স আসে, তখন প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে চার শতাংশেরও কম বাসিন্দাকে টিকা দেওয়া হয়েছিল। এক বছরেরও কম সময়ের মধ্যে সংখ্যাটা নাটকীয়ভাবে বেড়েছে এবং ইউনিসেফের মতে, ওই বছরের এপ্রিলের শুরুতে, বাংলাদেশের জনসংখ্যার ৬৭ শতাংশ দুই ডোজের আওতায় এসেছে। অন্যদিকে নিক্কেই-এর কোভিড-১৯ পুনরুদ্ধার সূচকেও বিশ্বের ১২১টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ আট ধাপ এগিয়ে পঞ্চম স্থানে উঠেছে। ওই তালিকার দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলোর মধ্যে নেপালের অবস্থান ষষ্ঠ, পাকিস্তান ২৩তম, শ্রীলঙ্কা ৩১তম ও ভারত ছিল ৭০তম।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

কোভিডের টিকার সাফল্যের গল্পে আছে বাংলাদেশ

আপডেট সময় : ০১:২৭:৩১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ মে ২০২২

প্রত্যাশা ডেস্ক : ইউনিসেফ তাদের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে বাংলাদেশকে ‘কোভিড-১৯ টিকার সাফল্যের গল্প’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে। সংস্থাটি বলেছে, বাংলাদেশের টিকা দেওয়ার হার বেড়েছে দ্রুত। এ তালিকায় পেরু, ভিয়েতনাম ও ফিলিপাইনও আছে।
ইউনিসেফ বলেছে, ২০২১ সালের জুনে যখন ঢাকায় কোভ্যাক্স আসে, তখন প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে চার শতাংশেরও কম বাসিন্দাকে টিকা দেওয়া হয়েছিল। এক বছরেরও কম সময়ের মধ্যে সংখ্যাটা নাটকীয়ভাবে বেড়েছে এবং ইউনিসেফের মতে, ওই বছরের এপ্রিলের শুরুতে, বাংলাদেশের জনসংখ্যার ৬৭ শতাংশ দুই ডোজের আওতায় এসেছে। অন্যদিকে নিক্কেই-এর কোভিড-১৯ পুনরুদ্ধার সূচকেও বিশ্বের ১২১টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ আট ধাপ এগিয়ে পঞ্চম স্থানে উঠেছে। ওই তালিকার দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলোর মধ্যে নেপালের অবস্থান ষষ্ঠ, পাকিস্তান ২৩তম, শ্রীলঙ্কা ৩১তম ও ভারত ছিল ৭০তম।