ঢাকা ০৫:১০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫

কারাগারে বন্দি যুদ্ধাপরাধ মামলার আসামির মৃত্যু

  • আপডেট সময় : ১১:২৪:২৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • ১১২ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে কারাবন্দি ময়মনসিংহের ফুলপুরের গিয়াস উদ্দিন খান অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে মারা গেছেন।
গতকাল সোমবাল সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয় বলে কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে সুপার সুভাষ কুমার ঘোষ জানান। তিনি বলেন, “গিয়াস উদ্দিন বার্ধক্যজনিত নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন। প্রথমে কারাগারের হাসপাতালে তাকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল। সকালে বেশ অসুস্থ হয়ে পাড়লে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।” ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া জানান, গিয়াস উদ্দিন খানের বাড়ি ময়মনসিংহ ফুলপুর। সেখান থেকেই ২০১৯ সালে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে তার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের একটি মামলা বিচারাধীন।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

কারাগারে বন্দি যুদ্ধাপরাধ মামলার আসামির মৃত্যু

আপডেট সময় : ১১:২৪:২৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে কারাবন্দি ময়মনসিংহের ফুলপুরের গিয়াস উদ্দিন খান অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে মারা গেছেন।
গতকাল সোমবাল সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয় বলে কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে সুপার সুভাষ কুমার ঘোষ জানান। তিনি বলেন, “গিয়াস উদ্দিন বার্ধক্যজনিত নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন। প্রথমে কারাগারের হাসপাতালে তাকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল। সকালে বেশ অসুস্থ হয়ে পাড়লে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।” ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া জানান, গিয়াস উদ্দিন খানের বাড়ি ময়মনসিংহ ফুলপুর। সেখান থেকেই ২০১৯ সালে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে তার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের একটি মামলা বিচারাধীন।