ঢাকা ০৬:৩৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫

কাঞ্চন-নিপুণের ডাকে সাড়া দিয়েছেন ডিপজল-রুবেলরা

  • আপডেট সময় : ০১:০৮:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২২
  • ৭৮ বার পড়া হয়েছে

বিনোদন ডেস্ক : চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক পদ নিয়ে জায়েদ খান ও নিপুণের মধ্যে আইনি লড়াই অব্যাহত রয়েছে। সর্বশেষ আদালত জানিয়েছেন, সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নিপুণের দায়িত্ব পালনে কোনো বাধা নেই। ইতোমধ্যে নিপুণ পুরোদমে তার দায়িত্ব পালন শুরু করেছেন। রোববার (২৭ নভেম্বর) বিকালে সমিতির কার্যকরী কমিটির মিটিং হবে। এ বৈঠকে মিশা-জায়েদ খানের প্যানেল থেকে বিজয়ীদের অংশগ্রহণ করার জন্য চিঠি দেওয়া হয়। এতে সাড়া দিয়ে অনেকেই মিটিংয়ে অংশগ্রহণ করবেন। এর মধ্যে রয়েছেন চলচ্চিত্রের ‘মুভিলর্ড’খ্যাত অভিনেতা ও সমিতির সিনিয়র সহ-সভাপতি মনোয়ার হোসেন ডিপজল। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হয় ডিপজলের সঙ্গে। তিনি বলেন—‘আমি কখনই সমিতির মধ্যে বিভাজন ও দ্বন্দ্ব চাইনি, পছন্দও করিনি। বরাবরই বলে এসেছি, চলচ্চিত্র ও শিল্পীদের স্বার্থে আমাদের একসঙ্গে মিলেমিশে থাকতে হবে। নীতিগতভাবে আমাদের প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খানকে আমরা সমর্থন দিয়ে আসছি। যেহেতু বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে, তাই আমরা আদালতের রায়ের অপেক্ষা করেছি। আর শুরু থেকেই বলেছি, আদালত যে রায় দেবেন তা সবার মেনে নিতে হবে। আদালতের তরফ থেকে জানা গেছে, নিপুণের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালনে বাধা নেই। তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি, মিটিংয়ে অংশ নিয়ে সমিতির কার্যক্রম গতিশীল করা আমার দায়িত্ব। সদস্যরা আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছেন। আমি যদি সেই দায়িত্ব পালন না করি, তাহলে তাদের কাছে কি জবাব দেব?’
ডিপজল নিজেই একটি সমিতি। তা জানিয়ে এই অভিনেতা বলেন, ‘আমার সমিতি করার প্রয়োজন নেই। আমি নিজেই একটি সমিতি। সমিতিতে থাকলেও আমি ডিপজল, না থাকলেও ডিপজল। এর কোনো হেরফের হবে না। তারপরও সবাইকে নিয়ে একসঙ্গে সমিতি করছি চলচ্চিত্রের স্বার্থে এবং সমিতির সদস্যদের কল্যাণের জন্য।’ ঐক্যবদ্ধভাবে সমিতির কার্যক্রম চালিয়ে নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করে ডিপজল বলেন—‘এমনিতেই দুই বছর মেয়াদের কমিটির একবছর চলে গেছে। সমিতি তো আর অচল থাকতে পারে না। সবার উচিত ঐক্যবদ্ধ হয়ে মিলেমিশে বাকি একবছর সমিতির কার্যক্রম চালিয়ে নেয়া। দ্বন্দ্ব-বিভাজন থাকা ঠিক নয়। আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়েই সমিতিকে এগিয়ে নিতে চাই।’

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

কাঞ্চন-নিপুণের ডাকে সাড়া দিয়েছেন ডিপজল-রুবেলরা

আপডেট সময় : ০১:০৮:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২২

বিনোদন ডেস্ক : চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক পদ নিয়ে জায়েদ খান ও নিপুণের মধ্যে আইনি লড়াই অব্যাহত রয়েছে। সর্বশেষ আদালত জানিয়েছেন, সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নিপুণের দায়িত্ব পালনে কোনো বাধা নেই। ইতোমধ্যে নিপুণ পুরোদমে তার দায়িত্ব পালন শুরু করেছেন। রোববার (২৭ নভেম্বর) বিকালে সমিতির কার্যকরী কমিটির মিটিং হবে। এ বৈঠকে মিশা-জায়েদ খানের প্যানেল থেকে বিজয়ীদের অংশগ্রহণ করার জন্য চিঠি দেওয়া হয়। এতে সাড়া দিয়ে অনেকেই মিটিংয়ে অংশগ্রহণ করবেন। এর মধ্যে রয়েছেন চলচ্চিত্রের ‘মুভিলর্ড’খ্যাত অভিনেতা ও সমিতির সিনিয়র সহ-সভাপতি মনোয়ার হোসেন ডিপজল। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হয় ডিপজলের সঙ্গে। তিনি বলেন—‘আমি কখনই সমিতির মধ্যে বিভাজন ও দ্বন্দ্ব চাইনি, পছন্দও করিনি। বরাবরই বলে এসেছি, চলচ্চিত্র ও শিল্পীদের স্বার্থে আমাদের একসঙ্গে মিলেমিশে থাকতে হবে। নীতিগতভাবে আমাদের প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খানকে আমরা সমর্থন দিয়ে আসছি। যেহেতু বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে, তাই আমরা আদালতের রায়ের অপেক্ষা করেছি। আর শুরু থেকেই বলেছি, আদালত যে রায় দেবেন তা সবার মেনে নিতে হবে। আদালতের তরফ থেকে জানা গেছে, নিপুণের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালনে বাধা নেই। তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি, মিটিংয়ে অংশ নিয়ে সমিতির কার্যক্রম গতিশীল করা আমার দায়িত্ব। সদস্যরা আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছেন। আমি যদি সেই দায়িত্ব পালন না করি, তাহলে তাদের কাছে কি জবাব দেব?’
ডিপজল নিজেই একটি সমিতি। তা জানিয়ে এই অভিনেতা বলেন, ‘আমার সমিতি করার প্রয়োজন নেই। আমি নিজেই একটি সমিতি। সমিতিতে থাকলেও আমি ডিপজল, না থাকলেও ডিপজল। এর কোনো হেরফের হবে না। তারপরও সবাইকে নিয়ে একসঙ্গে সমিতি করছি চলচ্চিত্রের স্বার্থে এবং সমিতির সদস্যদের কল্যাণের জন্য।’ ঐক্যবদ্ধভাবে সমিতির কার্যক্রম চালিয়ে নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করে ডিপজল বলেন—‘এমনিতেই দুই বছর মেয়াদের কমিটির একবছর চলে গেছে। সমিতি তো আর অচল থাকতে পারে না। সবার উচিত ঐক্যবদ্ধ হয়ে মিলেমিশে বাকি একবছর সমিতির কার্যক্রম চালিয়ে নেয়া। দ্বন্দ্ব-বিভাজন থাকা ঠিক নয়। আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়েই সমিতিকে এগিয়ে নিতে চাই।’