ঢাকা ০২:০৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫

কাঁদছেন ওসি প্রদীপ, টের পাচ্ছেন পরিণতি!

  • আপডেট সময় : ০৯:৩৭:৪৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ নভেম্বর ২০২১
  • ১২০ বার পড়া হয়েছে

কক্সবাজার সংবাদদাতা : বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলায় গত বুধবার তদন্তকারী কর্মকর্তার সাক্ষ্য-জেরা সমাপ্তির পর কারাগারে ফিরে যাওয়ার সময় আসামি প্রদীপ কুমার দাশকে কাঁদতে দেখা যায়।
আদালতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলেছেন, গত ২৭ জুন অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে মামলাটির বিচারিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
এর পরই তার চোখে পানি দেখা গেল। আদালতের কার্যক্রম শেষে বুধবার বিকেল ৫টায় এজলাস থেকে বের করে আসামিদের পুলিশের প্রিজন ভ্যানে তোলার সময় টেকনাফ থানার বরখাস্ত ওসি প্রদীপ কাঁদতে থাকেন।
মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি (পিপি) ফরিদুল আলম বলেন, এদিন কাঠগড়ায়ও বেশ ভারাক্রান্ত দেখা গেছে প্রদীপকে। আইনজীবীরা মন্তব্য করেন, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার সাক্ষ্য-জেরার পর থেকেই প্রদীপকে হয়তো বা অনুশোচনায় পেয়ে বসেছে।
উল্লেখ্য, গত বছর ৩১ জুলাই রাতে টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর মেরিন ড্রাইভ চেকপোস্টে গুলি করে হত্যা করা হয় সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খানকে।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

কাঁদছেন ওসি প্রদীপ, টের পাচ্ছেন পরিণতি!

আপডেট সময় : ০৯:৩৭:৪৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ নভেম্বর ২০২১

কক্সবাজার সংবাদদাতা : বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলায় গত বুধবার তদন্তকারী কর্মকর্তার সাক্ষ্য-জেরা সমাপ্তির পর কারাগারে ফিরে যাওয়ার সময় আসামি প্রদীপ কুমার দাশকে কাঁদতে দেখা যায়।
আদালতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলেছেন, গত ২৭ জুন অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে মামলাটির বিচারিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
এর পরই তার চোখে পানি দেখা গেল। আদালতের কার্যক্রম শেষে বুধবার বিকেল ৫টায় এজলাস থেকে বের করে আসামিদের পুলিশের প্রিজন ভ্যানে তোলার সময় টেকনাফ থানার বরখাস্ত ওসি প্রদীপ কাঁদতে থাকেন।
মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি (পিপি) ফরিদুল আলম বলেন, এদিন কাঠগড়ায়ও বেশ ভারাক্রান্ত দেখা গেছে প্রদীপকে। আইনজীবীরা মন্তব্য করেন, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার সাক্ষ্য-জেরার পর থেকেই প্রদীপকে হয়তো বা অনুশোচনায় পেয়ে বসেছে।
উল্লেখ্য, গত বছর ৩১ জুলাই রাতে টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর মেরিন ড্রাইভ চেকপোস্টে গুলি করে হত্যা করা হয় সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খানকে।