ঢাকা ০৮:২৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫

কলকাতার কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন পি কে হালদার

  • আপডেট সময় : ০৭:১২:৫১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪
  • ৬৩ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলাদেশ থেকে তিন হাজার কোটি টাকার বেশি অর্থ পাচারের ঘটনায় অভিযুক্ত প্রশান্ত কুমার (পি কে) হালদার পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে কলকাতার আলিপুরের প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগার থেকে মুক্তি পান তিনি। এর আগে গত শুক্রবার ১০ লাখ রুপি বন্ডের বিনিময়ে ব্যাঙ্কশাল কোর্টের অন্তর্গত নগর দায়রা আদালত হালদারসহ তিনজনকে জামিন মঞ্জুর করেন। জামিন পাওয়া অন্য দুজন হলেন— পিকে হালদারের সহযোগী স্বপন মিস্ত্রি এবং উত্তম মিস্ত্রি।

তবে তাদের শর্ত দেওয়া হয়েছে, মামলা চলাকালীন নিয়মিত আদালতে হাজিরা দিতে হবে। আগামী ৯ জানুয়ারি আদালতে তাদের হাজির হওয়ার কথা রয়েছে। ২০২২ সালের ১৪ মে পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনার বৈদিক ভিলেজ থেকে হালদারদের গ্রেপ্তার করে ভারতের এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। এরপর থেকে দেশটিতেই বন্দি হালদাররা। প্রিভেনশন অব মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট-২০০২ অর্থাৎ অবৈধভাবে অর্থপাচার এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছিল ইডি।

পি কে হালদারসহ পাঁচ পুরুষ সহযোগীকে রাখা হয়েছিল কলকাতার প্রেসিডেন্সি জেলে। নারী সহযোগী আমিনা সুলতানা ওরফে শর্মি হালদারকে রাখা হয়েছিল কলকাতার আলিপুর সংশোধনাগারে।

 

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

কলকাতার কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন পি কে হালদার

আপডেট সময় : ০৭:১২:৫১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলাদেশ থেকে তিন হাজার কোটি টাকার বেশি অর্থ পাচারের ঘটনায় অভিযুক্ত প্রশান্ত কুমার (পি কে) হালদার পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে কলকাতার আলিপুরের প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগার থেকে মুক্তি পান তিনি। এর আগে গত শুক্রবার ১০ লাখ রুপি বন্ডের বিনিময়ে ব্যাঙ্কশাল কোর্টের অন্তর্গত নগর দায়রা আদালত হালদারসহ তিনজনকে জামিন মঞ্জুর করেন। জামিন পাওয়া অন্য দুজন হলেন— পিকে হালদারের সহযোগী স্বপন মিস্ত্রি এবং উত্তম মিস্ত্রি।

তবে তাদের শর্ত দেওয়া হয়েছে, মামলা চলাকালীন নিয়মিত আদালতে হাজিরা দিতে হবে। আগামী ৯ জানুয়ারি আদালতে তাদের হাজির হওয়ার কথা রয়েছে। ২০২২ সালের ১৪ মে পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনার বৈদিক ভিলেজ থেকে হালদারদের গ্রেপ্তার করে ভারতের এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। এরপর থেকে দেশটিতেই বন্দি হালদাররা। প্রিভেনশন অব মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট-২০০২ অর্থাৎ অবৈধভাবে অর্থপাচার এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছিল ইডি।

পি কে হালদারসহ পাঁচ পুরুষ সহযোগীকে রাখা হয়েছিল কলকাতার প্রেসিডেন্সি জেলে। নারী সহযোগী আমিনা সুলতানা ওরফে শর্মি হালদারকে রাখা হয়েছিল কলকাতার আলিপুর সংশোধনাগারে।