ঢাকা ০২:৩৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫

কঠিন হবে রাজনৈতিক আশ্রয় ইইউর ‘নিরাপদ’ দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

  • আপডেট সময় : ০৮:৫২:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫
  • ১১ বার পড়া হয়েছে

প্রত্যাশা ডেস্ক : ইউরোপের দেশগুলোর জোট ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) তাদের ‘নিরাপদ’ দেশের তালিকায় বাংলাদেশসহ সাতটি দেশের নাম যুক্ত করেছে। এতে এসব দেশের নাগরিকদের ইইউ দেশগুলোতে আশ্রয় পাওয়া কঠিন হবে। পাশাপাশি এর মাধ্যমে ওই দেশগুলোতে আশ্রয়ে থাকা প্রবাসীদের ফেরানোর পথটিও সহজ হবে। তালিকায় থাকা অন্য দেশগুলো হলো কসোভো, কলম্বিয়া, মিশর, ভারত, মরক্কো এবং তিউনিসিয়া। তবে এই তালিকাটি কার্যকর করতে হলে ইইউ পার্লামেন্টে অনুমোদিত হতে হবে। ইইউর এ উদ্যোগের সমালোচনা করেছে মানবাধিকার সংস্থাগুলো। কারণ ইউরোপীয় দেশগুলোর সরকার এখন আশ্রয় আবেদনগুলো দ্রুত সময়ের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে পারবে।

ইইউ-এর অভিবাসনবিষয়ক কমিশনার ম্যাগনাস ব্রুনার বলেন, অনেক সদস্য দেশই আশ্রয় আবেদন সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে। তাই এগুলো নিয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়াকে আমরা এখন সমর্থন করতে পারি। বেশ কয়েকটি দেশে কট্টর-ডানপন্থি প্রার্থী নির্বাচনী জয়ের পর অভিবাসনপ্রত্যাশীদের নিয়ন্ত্রণ ও বহিষ্কার সহজতর করার জন্য ব্রাসেলসের ওপর চাপ রয়েছে। কমিশন জানিয়েছে, ইইউর দেশগুলো নিরাপদ দেশ মনোনয়নে নীতিগতভাবে মানদণ্ড নির্ধারণ করবে। সূত্র: এএফপি

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

কঠিন হবে রাজনৈতিক আশ্রয় ইইউর ‘নিরাপদ’ দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

আপডেট সময় : ০৮:৫২:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫

প্রত্যাশা ডেস্ক : ইউরোপের দেশগুলোর জোট ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) তাদের ‘নিরাপদ’ দেশের তালিকায় বাংলাদেশসহ সাতটি দেশের নাম যুক্ত করেছে। এতে এসব দেশের নাগরিকদের ইইউ দেশগুলোতে আশ্রয় পাওয়া কঠিন হবে। পাশাপাশি এর মাধ্যমে ওই দেশগুলোতে আশ্রয়ে থাকা প্রবাসীদের ফেরানোর পথটিও সহজ হবে। তালিকায় থাকা অন্য দেশগুলো হলো কসোভো, কলম্বিয়া, মিশর, ভারত, মরক্কো এবং তিউনিসিয়া। তবে এই তালিকাটি কার্যকর করতে হলে ইইউ পার্লামেন্টে অনুমোদিত হতে হবে। ইইউর এ উদ্যোগের সমালোচনা করেছে মানবাধিকার সংস্থাগুলো। কারণ ইউরোপীয় দেশগুলোর সরকার এখন আশ্রয় আবেদনগুলো দ্রুত সময়ের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে পারবে।

ইইউ-এর অভিবাসনবিষয়ক কমিশনার ম্যাগনাস ব্রুনার বলেন, অনেক সদস্য দেশই আশ্রয় আবেদন সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে। তাই এগুলো নিয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়াকে আমরা এখন সমর্থন করতে পারি। বেশ কয়েকটি দেশে কট্টর-ডানপন্থি প্রার্থী নির্বাচনী জয়ের পর অভিবাসনপ্রত্যাশীদের নিয়ন্ত্রণ ও বহিষ্কার সহজতর করার জন্য ব্রাসেলসের ওপর চাপ রয়েছে। কমিশন জানিয়েছে, ইইউর দেশগুলো নিরাপদ দেশ মনোনয়নে নীতিগতভাবে মানদণ্ড নির্ধারণ করবে। সূত্র: এএফপি