ঢাকা ০৫:৩১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫

ওয়ালটন হেডকোয়ার্টারে সোলার পাওয়ার প্ল্যান্ট উদ্বোধন

  • আপডেট সময় : ০১:৪৭:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ এপ্রিল ২০২২
  • ১৩৮ বার পড়া হয়েছে

অর্থ-বাণিজ্য ডেস্ক : ওয়ালটন হেডকোয়ার্টারে ২.১৬ মেগাওয়াট সোলার পাওয়ার প্ল্যান্ট উদ্বোধন করলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। রোববার (৩ এপ্রিল) গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি,র হেডকোয়ার্টারে সোলার পাওয়ার প্ল্যান্টটি উদ্বোধন করা হয়। জানা গেছে, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী পণ্য উৎপাদনের পাশাপাশি গ্রিন এনার্জি জেনারেশন কাজ করছে ওয়ালটন। সৌরশক্তি ব্যবহার করে আগামি বছরের মধ্যে ১৮ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে বাংলাদেশি এই ইলেকট্রনিক্স ও টেক জায়ান্ট। সে সময় ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের ডিএমডি লিয়াকত আলী ভুঁইয়াসহ প্রতিষ্ঠানটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। প্রতিমন্ত্রীগণ গ্রিন এনার্জি ম্যানেজমেন্ট নিয়ে ওয়ালটনের গৃহীত বিভিন্ন উদ্যোগ, গবেষণা ও উদ্ভাবন কার্যক্রম এবং বিশ্বমানের পণ্য উৎপাদন প্রক্রিয়া ঘুরে দেখেন। তারা ওয়ালটনের তৈরি নতুন মডেলের প্রিন্টার এবং মাদারবোর্ড প্রোডাকশন প্ল্যান্টের দ্বিতীয় ইউনিটও উদ্বোধন করেন। প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, এনার্জি সেভিংয়ে ওয়ালটন খুবই অ্যাডভান্সড। এজন্য তারা বিরাট পরিকল্পনা নিয়েছে। পানির উত্তম ব্যবহার করছে। ওয়ালটন মোস্ট সাসটেইনেবলের দিকে যাচ্ছে। এটা বাংলাদেশের জন্য অনেক বড় বিষয়। বিদ্যুতের ব্যবহার যত বাড়বে, এনার্জির যোগান যত নিশ্চিত হবে, মানবসূচক উন্নয়ন তত বাড়বে। এখানে ৩০ হাজার কর্মী এক পরিবারের মতো কাজ করে। জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, সরকারের দেয়া নীতিগত সহায়তা কাজে লাগিয়ে ওয়ালটন অল্প সময়ের মধ্যে বিপুল কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে। জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখছে। প্রধানমন্ত্রী দেখছেন, ওয়ালটনের মতো দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য সেটা সম্ভব হবে। আমাদের প্রত্যাশা ওয়ালটন শীর্ষ গ্লোবাল ব্র্যান্ডে পরিণত হয়ে সারা বিশ্বে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করবে। ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম মুর্শেদ। শতভাগ বিদ্যুতায়নের কারণে এই ইন্ডাস্ট্রি ডেভেলপ হয়েছে। গত এক যুগে যেসব শিল্পবান্ধব নীতি প্রণীত হয়েছে, সেটা চলমান থাকলে অদূর ভবিষ্যতে ওয়ালটনের মতো আরো অন্তত দশটি বিলিয়ন ডলারের কোম্পানি তৈরি হবে বলে আমি আশাবাদী। এর আগে ওয়ালটন হেডকোয়ার্টারে পৌঁছে প্রতিমন্ত্রীগণ ‘বেটার বাংলাদেশ টুমরো’ উদ্যোগের আওতায় সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট কার্যক্রম অর্জনে ওয়ালটনের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র উপভোগ করেন

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের ভিত্তিতে

ওয়ালটন হেডকোয়ার্টারে সোলার পাওয়ার প্ল্যান্ট উদ্বোধন

আপডেট সময় : ০১:৪৭:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ এপ্রিল ২০২২

অর্থ-বাণিজ্য ডেস্ক : ওয়ালটন হেডকোয়ার্টারে ২.১৬ মেগাওয়াট সোলার পাওয়ার প্ল্যান্ট উদ্বোধন করলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। রোববার (৩ এপ্রিল) গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি,র হেডকোয়ার্টারে সোলার পাওয়ার প্ল্যান্টটি উদ্বোধন করা হয়। জানা গেছে, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী পণ্য উৎপাদনের পাশাপাশি গ্রিন এনার্জি জেনারেশন কাজ করছে ওয়ালটন। সৌরশক্তি ব্যবহার করে আগামি বছরের মধ্যে ১৮ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে বাংলাদেশি এই ইলেকট্রনিক্স ও টেক জায়ান্ট। সে সময় ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের ডিএমডি লিয়াকত আলী ভুঁইয়াসহ প্রতিষ্ঠানটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। প্রতিমন্ত্রীগণ গ্রিন এনার্জি ম্যানেজমেন্ট নিয়ে ওয়ালটনের গৃহীত বিভিন্ন উদ্যোগ, গবেষণা ও উদ্ভাবন কার্যক্রম এবং বিশ্বমানের পণ্য উৎপাদন প্রক্রিয়া ঘুরে দেখেন। তারা ওয়ালটনের তৈরি নতুন মডেলের প্রিন্টার এবং মাদারবোর্ড প্রোডাকশন প্ল্যান্টের দ্বিতীয় ইউনিটও উদ্বোধন করেন। প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, এনার্জি সেভিংয়ে ওয়ালটন খুবই অ্যাডভান্সড। এজন্য তারা বিরাট পরিকল্পনা নিয়েছে। পানির উত্তম ব্যবহার করছে। ওয়ালটন মোস্ট সাসটেইনেবলের দিকে যাচ্ছে। এটা বাংলাদেশের জন্য অনেক বড় বিষয়। বিদ্যুতের ব্যবহার যত বাড়বে, এনার্জির যোগান যত নিশ্চিত হবে, মানবসূচক উন্নয়ন তত বাড়বে। এখানে ৩০ হাজার কর্মী এক পরিবারের মতো কাজ করে। জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, সরকারের দেয়া নীতিগত সহায়তা কাজে লাগিয়ে ওয়ালটন অল্প সময়ের মধ্যে বিপুল কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে। জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখছে। প্রধানমন্ত্রী দেখছেন, ওয়ালটনের মতো দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য সেটা সম্ভব হবে। আমাদের প্রত্যাশা ওয়ালটন শীর্ষ গ্লোবাল ব্র্যান্ডে পরিণত হয়ে সারা বিশ্বে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করবে। ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম মুর্শেদ। শতভাগ বিদ্যুতায়নের কারণে এই ইন্ডাস্ট্রি ডেভেলপ হয়েছে। গত এক যুগে যেসব শিল্পবান্ধব নীতি প্রণীত হয়েছে, সেটা চলমান থাকলে অদূর ভবিষ্যতে ওয়ালটনের মতো আরো অন্তত দশটি বিলিয়ন ডলারের কোম্পানি তৈরি হবে বলে আমি আশাবাদী। এর আগে ওয়ালটন হেডকোয়ার্টারে পৌঁছে প্রতিমন্ত্রীগণ ‘বেটার বাংলাদেশ টুমরো’ উদ্যোগের আওতায় সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট কার্যক্রম অর্জনে ওয়ালটনের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র উপভোগ করেন